ওয়ারেন, ১৫ অক্টোবর : নানা আয়োজনে গতকাল শনিবার শিব মন্দির টেম্পল অব জয়ে উদযাপন করা হয়েছে মহালয়া। ঢাকের বাদ্য ও চণ্ডী পাঠের মাধ্যমে দেবী দুর্গাকে আবাহন জানানো হয়। এ সময় উলুধ্বনি-শঙ্খধ্বনিতে মুখরিত হয়ে ওঠে মন্দির প্রাঙ্গন। আগামী ২০ অক্টোবর থেকে দুর্গাপূজার আনুষ্ঠানিকতা শুরু হবে। আর ২৪ অক্টোবর বিজয়া দশমীতে প্রতিমা বিসর্জনের মধ্য দিয়ে ৫ দিনব্যাপী এই উৎসব সমাপ্ত হবে।
মহালয়া উপলক্ষে গতকাল সন্ধ্যায় বিশেষ পূজা, চণ্ডীপাঠসহ সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়। মঙ্গল প্রদীপ প্রজ্জ্বলিত করে মাঙ্গলিক আয়োজনের সূচনা করেন মন্দিরের প্রিস্ট পূর্নেন্দু চক্রবর্তী অপু। চন্ডী থেকে পাঠ করেন মন্দিরের একনিষ্ট ভক্ত স্বদেশ রঞ্জন সরকার।
পরে এক সংক্ষিপ্ত আলোচনা সভায় বক্তব্য রাখেন শিব মন্দিরের প্রতিষ্ঠাতা, বিশিষ্ট চিকিৎসক ও দার্শনিক ড. দেবাশীষ মৃধা, তাঁর সহধর্মিনী চিনু মৃধা, আশুতোষ চৌধুরী, প্রিস্ট পূর্নেন্দু চক্রবর্তী অপু, রাখি রঞ্জন রায় প্রমুখ।
পরে মন্দিরের সাংস্কৃতিক কো অর্ডিনেটর সৌরভ চৌধুরীর সঞ্চালনায় অনুষ্ঠিত হয় এক মনোমুগ্ধকর সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান। প্রথমেই আগমনী সঙ্গীত পরিবেশন করেন জয়িতা নন্দী। পরপর তিনটি সমবেত সঙ্গীত পরিবেশন করে নটরাজ শিল্পী গোষ্ঠীর শিল্পীরা। এতে অংশ নেন অজিত দাস, চিনু মৃধা, প্রতিভা কপালী, সুস্মিতা চৌধুরী, রাজশ্রী শর্মা, নিলীমা রায়, কাবেরী দে,
রূপাঞ্জলী চৌধুরী, সঙ্গীতা পাল, স্বদেশ রঞ্জন সরকার, দীপক দে, রতন হাওলাদার এবং অতুল দস্তিদার।
পরে অন্তরা অন্তির কোরিওগ্রাফিতে নৃত্যনাট্য 'মহিষাসুর মর্দিনী' মঞ্চস্থ হয়। এতে অংশ নেন অন্তরা অন্তি, রিয়া রায়, কৃষ্টি পাল, রিষিকা পাল, মৌ পাল, কুয়াশা পাল, প্রত্যাশা পাল, রাহুল দাশ, অনুব্রত, অরিয়ন ও স্বাগত। পরে ভক্তদের মধ্যে মহাপ্রসাদ খিচুড়ি, আলু ভাজি পায়েস বিতরণ করা হয়।
মহালয়া উপলক্ষে গতকাল সন্ধ্যায় বিশেষ পূজা, চণ্ডীপাঠসহ সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়। মঙ্গল প্রদীপ প্রজ্জ্বলিত করে মাঙ্গলিক আয়োজনের সূচনা করেন মন্দিরের প্রিস্ট পূর্নেন্দু চক্রবর্তী অপু। চন্ডী থেকে পাঠ করেন মন্দিরের একনিষ্ট ভক্ত স্বদেশ রঞ্জন সরকার।
পরে এক সংক্ষিপ্ত আলোচনা সভায় বক্তব্য রাখেন শিব মন্দিরের প্রতিষ্ঠাতা, বিশিষ্ট চিকিৎসক ও দার্শনিক ড. দেবাশীষ মৃধা, তাঁর সহধর্মিনী চিনু মৃধা, আশুতোষ চৌধুরী, প্রিস্ট পূর্নেন্দু চক্রবর্তী অপু, রাখি রঞ্জন রায় প্রমুখ।
পরে মন্দিরের সাংস্কৃতিক কো অর্ডিনেটর সৌরভ চৌধুরীর সঞ্চালনায় অনুষ্ঠিত হয় এক মনোমুগ্ধকর সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান। প্রথমেই আগমনী সঙ্গীত পরিবেশন করেন জয়িতা নন্দী। পরপর তিনটি সমবেত সঙ্গীত পরিবেশন করে নটরাজ শিল্পী গোষ্ঠীর শিল্পীরা। এতে অংশ নেন অজিত দাস, চিনু মৃধা, প্রতিভা কপালী, সুস্মিতা চৌধুরী, রাজশ্রী শর্মা, নিলীমা রায়, কাবেরী দে,
রূপাঞ্জলী চৌধুরী, সঙ্গীতা পাল, স্বদেশ রঞ্জন সরকার, দীপক দে, রতন হাওলাদার এবং অতুল দস্তিদার।
পরে অন্তরা অন্তির কোরিওগ্রাফিতে নৃত্যনাট্য 'মহিষাসুর মর্দিনী' মঞ্চস্থ হয়। এতে অংশ নেন অন্তরা অন্তি, রিয়া রায়, কৃষ্টি পাল, রিষিকা পাল, মৌ পাল, কুয়াশা পাল, প্রত্যাশা পাল, রাহুল দাশ, অনুব্রত, অরিয়ন ও স্বাগত। পরে ভক্তদের মধ্যে মহাপ্রসাদ খিচুড়ি, আলু ভাজি পায়েস বিতরণ করা হয়।