ওয়ারেন, ১৬ অক্টোবর : গত শনিবার যথাযথ ধর্মীয় মর্যাদা ও বর্ণাঢ্য আয়োজনে মিশিগান কালিবাড়িতে শুভ মহালয়া উদযাপিত হয়েছে। এসব আয়োজনের মধ্য ছিল চণ্ডীপাঠ, চন্ডীপূজা, আগমনী সংগীত ও নৃত্য।
ভোরবেলায় ভক্তরা জড়ো হন মন্দিরে। ভোর ৬টায় চণ্ডীপাঠের মধ্য দিয়ে দেবীকে মর্ত্যে আমন্ত্রণ জানিয়েছেন তারা। চন্ডি পাঠ করেন সুতপা ভট্টাচার্য্য। পরে মন্দিরের শিল্পীরা আবাহন ও ভক্তিমূলক সঙ্গীত এবং নৃত্য পরিবেশন করেন। আগমনী সঙ্গীত পরিবেশন করেন বৃন্তা দত্ত ও মনিষ ভট্টাচার্য্য গ্রুপ। সঙ্গীত পরিবেশন করেন পিয়ালী চক্রবর্তী, অনামিকা রায়, সবিতা তারাত ও লক্ষ্মী। একক নৃত্য পরিবেশন করেন অন্তরা অন্তি। মহৃয়া দাশ সরকার ও তার দল দলীয় নৃত্যে অংশগ্রহণ করেন।
হিন্দু ধর্মাবলম্বীদের বিশ্বাস, এই দিনে কৈলাশ থেকে মা দুর্গা পিতৃগৃহে আগমন করেন। তাই মহালয়া থেকে দুর্গা উৎসবের আমেজ শুরু হয়। আগামী ২০ অক্টোবর ষষ্ঠীতে দেবীর বোধন ও অধিবাসের মধ্য দিয়ে শুরু হবে দুর্গাপূজার আনুষ্ঠানিকতা। ২৪ অক্টোবর বিজয়া দশমীতে প্রতিমা বিসর্জনের মধ্য দিয়ে শেষ হবে বাঙালি সনাতন ধর্মাবলম্বীদের সবচেয়ে বড় এ ধর্মীয় উৎসব। পূজা উপলক্ষে মিশিগানের মন্দিরগুলো সেজে উঠছে বর্ণিল সাজে।
ভোরবেলায় ভক্তরা জড়ো হন মন্দিরে। ভোর ৬টায় চণ্ডীপাঠের মধ্য দিয়ে দেবীকে মর্ত্যে আমন্ত্রণ জানিয়েছেন তারা। চন্ডি পাঠ করেন সুতপা ভট্টাচার্য্য। পরে মন্দিরের শিল্পীরা আবাহন ও ভক্তিমূলক সঙ্গীত এবং নৃত্য পরিবেশন করেন। আগমনী সঙ্গীত পরিবেশন করেন বৃন্তা দত্ত ও মনিষ ভট্টাচার্য্য গ্রুপ। সঙ্গীত পরিবেশন করেন পিয়ালী চক্রবর্তী, অনামিকা রায়, সবিতা তারাত ও লক্ষ্মী। একক নৃত্য পরিবেশন করেন অন্তরা অন্তি। মহৃয়া দাশ সরকার ও তার দল দলীয় নৃত্যে অংশগ্রহণ করেন।
হিন্দু ধর্মাবলম্বীদের বিশ্বাস, এই দিনে কৈলাশ থেকে মা দুর্গা পিতৃগৃহে আগমন করেন। তাই মহালয়া থেকে দুর্গা উৎসবের আমেজ শুরু হয়। আগামী ২০ অক্টোবর ষষ্ঠীতে দেবীর বোধন ও অধিবাসের মধ্য দিয়ে শুরু হবে দুর্গাপূজার আনুষ্ঠানিকতা। ২৪ অক্টোবর বিজয়া দশমীতে প্রতিমা বিসর্জনের মধ্য দিয়ে শেষ হবে বাঙালি সনাতন ধর্মাবলম্বীদের সবচেয়ে বড় এ ধর্মীয় উৎসব। পূজা উপলক্ষে মিশিগানের মন্দিরগুলো সেজে উঠছে বর্ণিল সাজে।