ঢাকা, ১৬ অক্টোবর (ঢাকা পোস্ট) : মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ডেপুটি অ্যাসিস্ট্যান্ট সেক্রেটারি আফরিন আক্তার ঢাকায় পৌঁছেছেন। আজ (সোমবার) দুপুর ১২টার দিকে তিনি ঢাকায় আসেন। বিমানবন্দরের একটি সূত্র মার্কিন ডেপুটি অ্যাসিস্ট্যান্ট সেক্রেটারির ঢাকায় পৌঁছানোর তথ্য নিশ্চিত করেছে।
কূটনৈতিক সূত্রগুলো বলছে, সফরের শুরুর দিন ডেপুটি অ্যাসিস্ট্যান্ট সেক্রেটারি পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের উত্তর আমেরিকা অনুবিভাগের মহাপরিচালক খন্দকার মাসুদুল আলমের সঙ্গে বৈঠক করবেন। পরে পররাষ্ট্রসচিব মাসুদ বিন মোমেনের সঙ্গে বৈঠকে বসবেন আফরিন। বৈঠকগুলোতে বাংলাদেশের আসন্ন জাতীয় নির্বাচন, রোহিঙ্গা সমস্যাসহ দ্বিপক্ষীয় সম্পর্কের নানা বিষয় নিয়ে আলোচনা হতে পারে।
কূটনৈতিক সূত্রগুলো আরও বলছে, বাংলাদেশের নির্বাচন নিয়ে বেশ সরব অবস্থানে রয়েছে যুক্তরাষ্ট্র। দেশটি বাংলাদেশে অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচন দেখতে চায়। সেই লক্ষ্যে যুক্তরাষ্ট্র বাংলাদেশের জন্য চলতি বছর নতুন ভিসানীতি ঘোষণা করেছে এবং সম্প্রতি এর প্রয়োগও শুরু করেছে। আফরিনের এবারের সফরে নির্বাচন ইস্যুতে বিশেষ কোনো বার্তা থাকতে পারে। আশা করা হচ্ছে, তিনি রাজনৈতিক দলগুলোকে সংলাপে বসার বিষয়ে ওয়াশিংটনের বার্তা ঢাকাকে পৌঁছে দেবেন।
গত বৃহস্পতিবার পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সাপ্তাহিক ব্রিফিংয়ে পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আব্দুল মোমেন জানান, ডেপুটি অ্যাসিস্ট্যান্ট সেক্রেটারি মূলত দুটি ইস্যুতে আলোচনা করতে বাংলাদেশে আসবেন। একটি হলো, রোহিঙ্গা সমস্যা এবং অন্যটি জাতীয় নির্বাচন। এ ছাড়া উভয়পক্ষ পারস্পরিক স্বার্থ সংশ্লিষ্ট বিষয়ে আলোচনা করবে। গত বছরের নভেম্বরে ঢাকা সফর করেছিলেন আফরিন আক্তার।
কূটনৈতিক সূত্রগুলো বলছে, সফরের শুরুর দিন ডেপুটি অ্যাসিস্ট্যান্ট সেক্রেটারি পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের উত্তর আমেরিকা অনুবিভাগের মহাপরিচালক খন্দকার মাসুদুল আলমের সঙ্গে বৈঠক করবেন। পরে পররাষ্ট্রসচিব মাসুদ বিন মোমেনের সঙ্গে বৈঠকে বসবেন আফরিন। বৈঠকগুলোতে বাংলাদেশের আসন্ন জাতীয় নির্বাচন, রোহিঙ্গা সমস্যাসহ দ্বিপক্ষীয় সম্পর্কের নানা বিষয় নিয়ে আলোচনা হতে পারে।
কূটনৈতিক সূত্রগুলো আরও বলছে, বাংলাদেশের নির্বাচন নিয়ে বেশ সরব অবস্থানে রয়েছে যুক্তরাষ্ট্র। দেশটি বাংলাদেশে অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচন দেখতে চায়। সেই লক্ষ্যে যুক্তরাষ্ট্র বাংলাদেশের জন্য চলতি বছর নতুন ভিসানীতি ঘোষণা করেছে এবং সম্প্রতি এর প্রয়োগও শুরু করেছে। আফরিনের এবারের সফরে নির্বাচন ইস্যুতে বিশেষ কোনো বার্তা থাকতে পারে। আশা করা হচ্ছে, তিনি রাজনৈতিক দলগুলোকে সংলাপে বসার বিষয়ে ওয়াশিংটনের বার্তা ঢাকাকে পৌঁছে দেবেন।
গত বৃহস্পতিবার পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সাপ্তাহিক ব্রিফিংয়ে পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আব্দুল মোমেন জানান, ডেপুটি অ্যাসিস্ট্যান্ট সেক্রেটারি মূলত দুটি ইস্যুতে আলোচনা করতে বাংলাদেশে আসবেন। একটি হলো, রোহিঙ্গা সমস্যা এবং অন্যটি জাতীয় নির্বাচন। এ ছাড়া উভয়পক্ষ পারস্পরিক স্বার্থ সংশ্লিষ্ট বিষয়ে আলোচনা করবে। গত বছরের নভেম্বরে ঢাকা সফর করেছিলেন আফরিন আক্তার।