ঢাকা, ১৬ অক্টোবর (ঢাকা পোস্ট) : হবিগঞ্জের বাহুবলে চার শিশু হত্যা মামলার মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত তিন আসামির সাজা কমিয়েছেন হাইকোর্ট। রায়ে ফাঁসির তিন আসামির মধ্যে দুজনকে যাবজ্জীবন এবং একজনকে খালাস দেওয়া হয়েছে। সোমবার (১৬ অক্টোবর) বিচারপতি এসএম এমদাদুল হক ও বিচারপতি কেএম জাহিদ সারওয়ারের হাইকোর্ট বেঞ্চ এই রায় দেন।
রায়ের আগে ডেথ রেফারেন্স ও আসামিদের আপিলের ওপর দীর্ঘ শুনানি গ্রহণ করেন হাইকোর্ট। শুনানি শেষে ফাঁসির আসামি রুবেল মিয়া ও হাবিবুর রহমান আরজুকে যাবজ্জীবন ও পলাতক আসামি উস্তার মিয়াকে খালাস দেন আদালত।
তবে এই রায়ের বিরুদ্ধে আপিল করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে বলে জানিয়েছেন রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী সহকারী অ্যাটর্নি জেনারেল জাহিদ আহমেদ হিরো। তিনি বলেন, এই মামলায় প্রত্যক্ষদর্শী সাক্ষী নেই।
২০১৬ সালের ১২ ফেব্রুয়ারি বাড়ির পাশের মাঠে খেলতে গিয়ে নিখোঁজ হয় সুন্দ্রাটিকি গ্রামের চার শিশু মনির মিয়া, শুভ, তাজেল মিয়া ও ইসমাইল হোসেন।
নিখোঁজের পাঁচদিন পর গ্রামের উত্তরে ইছাবিল থেকে চারজনের বালুচাপা দেওয়া লাশ উদ্ধার করা হয়। সুন্দ্রাটিকি গ্রামের দুই পঞ্চায়েতের বিরোধের জেরে এই হত্যাকাণ্ড ঘটানো হয় বলে মামলার তদন্তে উঠে আসে। এ ঘটনায় ২০১৭ সালে তিন আসামিকে মৃত্যুদণ্ড এবং দুজনকে সাত বছর কারাদণ্ড দেন সিলেট বিভাগীয় দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনাল। খালাস দেওয়া হয় বাকি তিন আসামিকে। পরে ফাঁসির রায়ের বিরুদ্ধে আপিল করেন আসামিরা। পাশাপাশি ডেথ রেফারেন্স হাইকোর্টে আসে। পরে ডেথ রেফারেন্স ও আপিলের ওপর রায় ঘোষণা করেন হাইকোর্ট।
রায়ের আগে ডেথ রেফারেন্স ও আসামিদের আপিলের ওপর দীর্ঘ শুনানি গ্রহণ করেন হাইকোর্ট। শুনানি শেষে ফাঁসির আসামি রুবেল মিয়া ও হাবিবুর রহমান আরজুকে যাবজ্জীবন ও পলাতক আসামি উস্তার মিয়াকে খালাস দেন আদালত।
তবে এই রায়ের বিরুদ্ধে আপিল করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে বলে জানিয়েছেন রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী সহকারী অ্যাটর্নি জেনারেল জাহিদ আহমেদ হিরো। তিনি বলেন, এই মামলায় প্রত্যক্ষদর্শী সাক্ষী নেই।
২০১৬ সালের ১২ ফেব্রুয়ারি বাড়ির পাশের মাঠে খেলতে গিয়ে নিখোঁজ হয় সুন্দ্রাটিকি গ্রামের চার শিশু মনির মিয়া, শুভ, তাজেল মিয়া ও ইসমাইল হোসেন।
নিখোঁজের পাঁচদিন পর গ্রামের উত্তরে ইছাবিল থেকে চারজনের বালুচাপা দেওয়া লাশ উদ্ধার করা হয়। সুন্দ্রাটিকি গ্রামের দুই পঞ্চায়েতের বিরোধের জেরে এই হত্যাকাণ্ড ঘটানো হয় বলে মামলার তদন্তে উঠে আসে। এ ঘটনায় ২০১৭ সালে তিন আসামিকে মৃত্যুদণ্ড এবং দুজনকে সাত বছর কারাদণ্ড দেন সিলেট বিভাগীয় দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনাল। খালাস দেওয়া হয় বাকি তিন আসামিকে। পরে ফাঁসির রায়ের বিরুদ্ধে আপিল করেন আসামিরা। পাশাপাশি ডেথ রেফারেন্স হাইকোর্টে আসে। পরে ডেথ রেফারেন্স ও আপিলের ওপর রায় ঘোষণা করেন হাইকোর্ট।