ঢাকা, ১৮ অক্টোবর (ঢাকা পোস্ট) : অর্থ আত্মসাৎ, মারধর ও প্রতারণার অভিযোগে সাবেক অতিরিক্ত পুলিশ সুপার বীর প্রতীক মোমিন উল্লাহ পাটোয়ারীসহ ৬ জনের বিরুদ্ধে ঢাকার আদালতে মামলা করেছেন যুক্তরাষ্ট্র প্রবাসী এক নারী। মোমিন উল্লাহ পাটোয়ারী ছাড়া মামলায় আরও যাদের আসামি করা হয়েছে তারা হলেন— কাফরুল থানার সাবেক ওসি ( অফিসার ইনচার্জ) মো. সেলিমুজ্জামান, সাবেক ওসি (তদন্ত) মোহাম্মদ আবু আজিম, সাবেক উপ-পরিদর্শক এম ফরিদুল আলম, সাখাওয়াত হোসেন এবং আফরোজা।
আজ (বুধবার) বাদীপক্ষের আইনজীবী শামীম আহমেদ মামলা দায়েরের বিষয়টি নিশ্চিত করে জানান, গতকাল মঙ্গলবার ঢাকার অতিরিক্ত চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট সুলতান সোহাগ উদ্দিনের আদালতে যুক্তরাষ্ট্র প্রবাসী শামীমুন নাহার নামে এক নারী আসামিদের বিরুদ্ধে মামলার আবেদন করেন। আদালত বাদীর জবানবন্দি গ্রহণ করে অভিযোগের বিষয়ে ডিবি পুলিশকে তদন্ত করে আগামী ১৯ নভেম্বর প্রতিবেদন দাখিলের নির্দেশ দিয়েছেন।
মামলার এজাহারে বাদী উল্লেখ করেন, ২০২০ সালের ১৪ অগাস্ট পুলিশের সাবেক এডিশনাল এসপি মোমিনের বাসায় ভাড়াটিয়া হিসাবে ওঠেন তিনি। বাসা ভাড়া ও ফার্নিচারের অ্যাডভান্স হিসাবে তাকে ৬ লাখ টাকা দেন। ভাড়াটিয়া হিসাবে ১৮ দিন অবস্থানকালে আসামি বাদীকে বিয়ের প্রস্তাব দেয়। বিয়ের প্রস্তাবে রাজি না হলে মোমিন বাদীকে তালাবদ্ধ করে রাখেন। এরপর বাদী জীবন বাঁচানোর জন্য ৯৯৯-এ কল করে পুলিশের সহযোগিতায় উদ্ধার হন। মোমিনের বাসায় কোটি টাকার মালামাল রেখে চলে আসেন। সংশ্লিষ্ট থানার পুলিশ কর্মকর্তা ও ওয়ার্ড কমিশনার ভিকটিমের মালামাল উদ্ধার না করে আসামির পক্ষ নিয়ে ভয়ভীতি দেখানোর অভিযোগ করেন বাদী।
মামলার এজাহারে আসামিদের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারিরও আবেদন করেন তিনি।
আজ (বুধবার) বাদীপক্ষের আইনজীবী শামীম আহমেদ মামলা দায়েরের বিষয়টি নিশ্চিত করে জানান, গতকাল মঙ্গলবার ঢাকার অতিরিক্ত চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট সুলতান সোহাগ উদ্দিনের আদালতে যুক্তরাষ্ট্র প্রবাসী শামীমুন নাহার নামে এক নারী আসামিদের বিরুদ্ধে মামলার আবেদন করেন। আদালত বাদীর জবানবন্দি গ্রহণ করে অভিযোগের বিষয়ে ডিবি পুলিশকে তদন্ত করে আগামী ১৯ নভেম্বর প্রতিবেদন দাখিলের নির্দেশ দিয়েছেন।
মামলার এজাহারে বাদী উল্লেখ করেন, ২০২০ সালের ১৪ অগাস্ট পুলিশের সাবেক এডিশনাল এসপি মোমিনের বাসায় ভাড়াটিয়া হিসাবে ওঠেন তিনি। বাসা ভাড়া ও ফার্নিচারের অ্যাডভান্স হিসাবে তাকে ৬ লাখ টাকা দেন। ভাড়াটিয়া হিসাবে ১৮ দিন অবস্থানকালে আসামি বাদীকে বিয়ের প্রস্তাব দেয়। বিয়ের প্রস্তাবে রাজি না হলে মোমিন বাদীকে তালাবদ্ধ করে রাখেন। এরপর বাদী জীবন বাঁচানোর জন্য ৯৯৯-এ কল করে পুলিশের সহযোগিতায় উদ্ধার হন। মোমিনের বাসায় কোটি টাকার মালামাল রেখে চলে আসেন। সংশ্লিষ্ট থানার পুলিশ কর্মকর্তা ও ওয়ার্ড কমিশনার ভিকটিমের মালামাল উদ্ধার না করে আসামির পক্ষ নিয়ে ভয়ভীতি দেখানোর অভিযোগ করেন বাদী।
মামলার এজাহারে আসামিদের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারিরও আবেদন করেন তিনি।