হবিগঞ্জ, ০২ মার্চ : জলবায়ু সুরক্ষা ও জ্বালানি নিরাপত্তা নিশ্চিতে নবায়নযোগ্য শক্তির উল্লেখযোগ্য সম্প্রসারণ, জীবাশ্ম জ্বালানিতে বিনিয়োগ বন্ধ এবং জলবায়ু সুবিচারের দাবি জানিয়েছে হবিগঞ্জ এর তরুণ জলবায়ু কর্মীরা। তারা ভবিষ্যতের জন্য একটি জলবায়ু ও জ্বালানি-সুরক্ষিত বাংলাদেশ দেখতে চান। পরিবেশের ক্ষতি করে এমন প্রকল্পগুলো বন্ধ এবং জীবাশ্ম জ্বালানিতে বিনিয়োগ না করে টেকসই প্রকল্পে বিনিয়োগের আহবান জানান বক্তারা।
৩ মার্চ বৈশ্বিক জলবায়ু ধর্মঘট কর্মসূচির অংশ হিসেবে আজ (২ মার্চ) বেলা ১১ টায় হবিগঞ্জ আরডি হল প্রাঙ্গণে জলবায়ু পদযাত্রা শেষে এক সভা থেকে তরুণ জলবায়ু কর্মীরা এ দাবি জানান। সুইডিস জলবায়ু কর্মী গ্রেটা থুনবার্গের গড়ে তোলা স্কুল শিক্ষার্থীদের পরিচালিত আন্দোলন ফ্রাইডেস ফর ফিউচার’র বাংলাদেশ গ্রুপ ও ইয়ুথনেট ফর ক্লাইমেট জাস্টিস যৌথভাবে এ জলবায়ু ধর্মঘটের আয়োজন করে। নানা ধরনের দাবি সম্বলিত প্লাকার্ড হাতে শিক্ষার্থীরা কর্মসূচিতে অংশ নেয়।
ইয়ুথনেট ফর ক্লাইমেট জাস্টিস হবিগঞ্জ জেলার সমন্বয়কারী নাওফাত আদিবাহ্ ইবশার বলেন, বাংলাদেশতো জলবায়ুর ক্ষতির কারন নয় তাহলে কেনো বাংলাদেশ এর মানুষ এত ভুক্তভুগী হবে? আমাদের সকলকে জলবায়ু সুবিচার আদায়ে সোচ্চার হতে হবে এখনই। উন্নত বিশ্ব যারা জলবায়ু দুর্যোগজনিত ক্ষয়- ক্ষতির কারন তাদের কাছ থেকে ক্ষতিপূরণ আদায় করতে হবে।
অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন বাংলাদেশ পরিবেশ আন্দোলন (বাপা) হবিগঞ্জের সাধারণ সম্পাদক ও খোয়াই রিভার ওয়াটারকিপার তোফাজ্জল সোহেল। তিনি বলেন, জলবায়ু পরিবর্তনের কারণে সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্থ হচ্ছে বাংলাদেশ। এর প্রভাবে এখানকার জীবন-জীবিকা ক্রমেই পাল্টে যাচ্ছে। ঘন ঘন প্রাকৃতিক দুর্যোগ হচ্ছে। শীত- গরমের তীব্রতা বাড়ছে। অসময়ে বন্যা – খরা হচ্ছে। পানির স্তর আশঙ্কাজনকভাবে নিচে নেমে যাচ্ছে। শুষ্ক মৌসুমে খাবার পানির সংকট দেখা দিচ্ছে। জলবায়ু উদ্বাস্তু হয়ে মানুষ এলাকা ছাড়তে বাধ্য হচ্ছেন ৷ তাই জলবায়ুর চ্যালেঞ্জ মোকাবেলায় এখনই কার্যকর পদক্ষেপ গ্রহণ না করলে ভবিষ্যৎ পরিণতি আরও খারাপ হবে।
৩ মার্চ বৈশ্বিক জলবায়ু ধর্মঘট কর্মসূচির অংশ হিসেবে আজ (২ মার্চ) বেলা ১১ টায় হবিগঞ্জ আরডি হল প্রাঙ্গণে জলবায়ু পদযাত্রা শেষে এক সভা থেকে তরুণ জলবায়ু কর্মীরা এ দাবি জানান। সুইডিস জলবায়ু কর্মী গ্রেটা থুনবার্গের গড়ে তোলা স্কুল শিক্ষার্থীদের পরিচালিত আন্দোলন ফ্রাইডেস ফর ফিউচার’র বাংলাদেশ গ্রুপ ও ইয়ুথনেট ফর ক্লাইমেট জাস্টিস যৌথভাবে এ জলবায়ু ধর্মঘটের আয়োজন করে। নানা ধরনের দাবি সম্বলিত প্লাকার্ড হাতে শিক্ষার্থীরা কর্মসূচিতে অংশ নেয়।
ইয়ুথনেট ফর ক্লাইমেট জাস্টিস হবিগঞ্জ জেলার সমন্বয়কারী নাওফাত আদিবাহ্ ইবশার বলেন, বাংলাদেশতো জলবায়ুর ক্ষতির কারন নয় তাহলে কেনো বাংলাদেশ এর মানুষ এত ভুক্তভুগী হবে? আমাদের সকলকে জলবায়ু সুবিচার আদায়ে সোচ্চার হতে হবে এখনই। উন্নত বিশ্ব যারা জলবায়ু দুর্যোগজনিত ক্ষয়- ক্ষতির কারন তাদের কাছ থেকে ক্ষতিপূরণ আদায় করতে হবে।
অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন বাংলাদেশ পরিবেশ আন্দোলন (বাপা) হবিগঞ্জের সাধারণ সম্পাদক ও খোয়াই রিভার ওয়াটারকিপার তোফাজ্জল সোহেল। তিনি বলেন, জলবায়ু পরিবর্তনের কারণে সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্থ হচ্ছে বাংলাদেশ। এর প্রভাবে এখানকার জীবন-জীবিকা ক্রমেই পাল্টে যাচ্ছে। ঘন ঘন প্রাকৃতিক দুর্যোগ হচ্ছে। শীত- গরমের তীব্রতা বাড়ছে। অসময়ে বন্যা – খরা হচ্ছে। পানির স্তর আশঙ্কাজনকভাবে নিচে নেমে যাচ্ছে। শুষ্ক মৌসুমে খাবার পানির সংকট দেখা দিচ্ছে। জলবায়ু উদ্বাস্তু হয়ে মানুষ এলাকা ছাড়তে বাধ্য হচ্ছেন ৷ তাই জলবায়ুর চ্যালেঞ্জ মোকাবেলায় এখনই কার্যকর পদক্ষেপ গ্রহণ না করলে ভবিষ্যৎ পরিণতি আরও খারাপ হবে।