ঢাকা, ১৯ ফেব্রুয়ারি : ‘মাতৃভাষা মধুর হোক সর্ব আঙিনায় এই স্লোগানে মুখরিত হয়ে বাংলাদেশ ভারত নেপাল ইতিহাস মঞ্চের উদ্যোগে ত্রিদেশীয় বঙ্গ ইতিহাস ঐতিহ্য আন্তর্জাতিক সম্মিলন ১৪২৯ গত ১৭ ফেব্রুয়ারি শুক্রবার সকাল ১০টায় শিশুকল্যাণ হলে আন্তর্জাতিক এই সম্মিলনে বক্তারা বলেছেন, আধুনিকতার নামে বাংলিশ চর্চায় মাতৃভাষা আক্রান্ত, প্রতিরোধ করে মর্যাদা রক্ষা করা প্রজন্মের পবিত্র দায়িত্ব।
বক্তারা আরও বলেছেন, আমাদের প্রিয় বাংলা ভাষা চর্চার বিপরীতে আধুনিকতার নামে কতিপয় কিছু সংগঠক, উপস্থাপক ও আয়োজক, নয় শুদ্ধ বাংলা, নয় শুদ্ধ ইংরেজি “বাংলিশ” চর্চায় পবিত্র বাংলা ভাষার অমর্যাদা করেই চলেছেন। আমাদের এই প্রজন্মের জানা থাকা দরকার, মাতৃভাষা বাংলা রক্ষার জন্য বাঙালি মায়ের দামাল ছেলেরা রক্ত দিয়ে পিচঢালা রাজপথ লাল করেছিলেন। ভাষার জন্য জীবন আত্মহুতি দিয়েছিলেন। এই পবিত্র বাংলা ভাষা আজ পদে পদে অমর্যাদা হচ্ছে। আক্রান্ত হচ্ছে মাতৃভাষা। আমাদের সকলের মাতৃভাষাকে মর্যাদা দানের মাধ্যমে ভাষার মহিমান্বিত অর্জনকে বিশ্বদরবারে তুলে ধরতে হবে।
বাংলাদেশ ভারত নেপাল ইতিহাস মঞ্চের সভাপতি লেখক লায়ন দুলাল কান্তি বড়ুয়ার সভাপতিত্বে ও বাংলাদেশ ভারত নেপাল ইতিহাস মঞ্চের প্রতিষ্ঠাতা সাধারণ সম্পাদক ইতিহাসবেত্তা সোহেল মো. ফখরুদ-দীনের পরিচালনায় সম্মিলনের উদ্বোধন করেন বিশিষ্ট কবি, প্রাক্তন জেলা ও দায়রা জজ জহুরুল ইসলাম দুলাল। প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন সোহরাওয়ার্দী মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতালের প্রাক্তন পরিচালক অধ্যাপক ড. উত্তম কুমার বড়ুয়া। প্রধান আলোচক হিসেবে উপস্থিত ছিলেন প্রাক্তন রাষ্ট্রদূত ও বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের উপদেষ্টা মণ্ডলীর সদস্য মাজেদা রফিকুন নেসা। আলোচনায় অংশগ্রহণ করেন পশ্চিবঙ্গের বিশিষ্ট লেখক কবি বরুণ চক্রবর্তী, বিশিষ্ট ইতিহাসবিদ ও প্রাক্তন মৎস্য অধিদপ্তরের অধ্যক্ষ সিরাজুল করিম, ভারতের বিশিষ্ট কবি আশুতোষ চক্রবর্তী, নেপালের বিশিষ্ট কবি ও সাহিত্যিক যর্নাদো বাড়ই, প্রখ্যাত আইনবিদ মুকুল কান্তি দেব, বিশিষ্ট সাংবাদিক সৈয়দা রুখসানা জামান সানু, বাংলাদেশ ব্যাংকের অতিরিক্ত পরিচালক, বিশিষ্ট পুঁথিপাঠক হাসিনা মমতাজ, পশ্চিমবঙ্গ ভারতের বিশিষ্ট কবি আশুতোষ চক্রবর্ত্তী, কবি ও সমাজকর্মী গৌতম সেনগুপ্ত, কবি সুব্রত চট্টোপাধ্যায়, সঙ্গীত শিল্পী সুপর্না চন্দ সরকার, সঙ্গীত শিল্পী মিতা চক্রবর্ত্তী, সঙ্গীত শিল্পী সুমন বড়াল, সঙ্গীত শিল্পী নমিতা সেন, আবৃত্তিশিল্পী রঞ্জনা কর্মকার, কবি দীপশিখা চৌধুরী, অধ্যাপক চিন্ময় রায় চৌধুরী, বীরমুক্তিযোদ্ধা অধ্যক্ষ আজাদ পাটোয়ারী, কবি ও গীতিকার অরুপ কুমার বড়ুয়া, কবি স্মরনীকা চৌধুরী, কলামিস্ট মোহাম্মদ ইমাদ উদ্দীন, কবি নাজমুল হক শামীম, কবি দেলোয়ার হোসেন মানিক, সাফাত বিন সানাউল্লাহ, সঙ্গীত শিল্পী উদয়ন বড়ুয়া ঝুন্টু, কবি দীনেশ চন্দ্র মন্ডল, মাসুম আহমেদ রানা, মানবাধিকার সংগঠক ও কবি সৈয়দ খায়রুল আলম, ভাষা গবেষক ডা. ম আ আ মোক্তাদীর, মিতালী বড়ুয়া, উজ্জ্বল বড়ুয়া বাসু, কবি ওয়াহিদ মুরাদ প্রমুখ। খবর প্রেস বিজ্ঞপ্তির।
বক্তারা আরও বলেছেন, আমাদের প্রিয় বাংলা ভাষা চর্চার বিপরীতে আধুনিকতার নামে কতিপয় কিছু সংগঠক, উপস্থাপক ও আয়োজক, নয় শুদ্ধ বাংলা, নয় শুদ্ধ ইংরেজি “বাংলিশ” চর্চায় পবিত্র বাংলা ভাষার অমর্যাদা করেই চলেছেন। আমাদের এই প্রজন্মের জানা থাকা দরকার, মাতৃভাষা বাংলা রক্ষার জন্য বাঙালি মায়ের দামাল ছেলেরা রক্ত দিয়ে পিচঢালা রাজপথ লাল করেছিলেন। ভাষার জন্য জীবন আত্মহুতি দিয়েছিলেন। এই পবিত্র বাংলা ভাষা আজ পদে পদে অমর্যাদা হচ্ছে। আক্রান্ত হচ্ছে মাতৃভাষা। আমাদের সকলের মাতৃভাষাকে মর্যাদা দানের মাধ্যমে ভাষার মহিমান্বিত অর্জনকে বিশ্বদরবারে তুলে ধরতে হবে।
বাংলাদেশ ভারত নেপাল ইতিহাস মঞ্চের সভাপতি লেখক লায়ন দুলাল কান্তি বড়ুয়ার সভাপতিত্বে ও বাংলাদেশ ভারত নেপাল ইতিহাস মঞ্চের প্রতিষ্ঠাতা সাধারণ সম্পাদক ইতিহাসবেত্তা সোহেল মো. ফখরুদ-দীনের পরিচালনায় সম্মিলনের উদ্বোধন করেন বিশিষ্ট কবি, প্রাক্তন জেলা ও দায়রা জজ জহুরুল ইসলাম দুলাল। প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন সোহরাওয়ার্দী মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতালের প্রাক্তন পরিচালক অধ্যাপক ড. উত্তম কুমার বড়ুয়া। প্রধান আলোচক হিসেবে উপস্থিত ছিলেন প্রাক্তন রাষ্ট্রদূত ও বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের উপদেষ্টা মণ্ডলীর সদস্য মাজেদা রফিকুন নেসা। আলোচনায় অংশগ্রহণ করেন পশ্চিবঙ্গের বিশিষ্ট লেখক কবি বরুণ চক্রবর্তী, বিশিষ্ট ইতিহাসবিদ ও প্রাক্তন মৎস্য অধিদপ্তরের অধ্যক্ষ সিরাজুল করিম, ভারতের বিশিষ্ট কবি আশুতোষ চক্রবর্তী, নেপালের বিশিষ্ট কবি ও সাহিত্যিক যর্নাদো বাড়ই, প্রখ্যাত আইনবিদ মুকুল কান্তি দেব, বিশিষ্ট সাংবাদিক সৈয়দা রুখসানা জামান সানু, বাংলাদেশ ব্যাংকের অতিরিক্ত পরিচালক, বিশিষ্ট পুঁথিপাঠক হাসিনা মমতাজ, পশ্চিমবঙ্গ ভারতের বিশিষ্ট কবি আশুতোষ চক্রবর্ত্তী, কবি ও সমাজকর্মী গৌতম সেনগুপ্ত, কবি সুব্রত চট্টোপাধ্যায়, সঙ্গীত শিল্পী সুপর্না চন্দ সরকার, সঙ্গীত শিল্পী মিতা চক্রবর্ত্তী, সঙ্গীত শিল্পী সুমন বড়াল, সঙ্গীত শিল্পী নমিতা সেন, আবৃত্তিশিল্পী রঞ্জনা কর্মকার, কবি দীপশিখা চৌধুরী, অধ্যাপক চিন্ময় রায় চৌধুরী, বীরমুক্তিযোদ্ধা অধ্যক্ষ আজাদ পাটোয়ারী, কবি ও গীতিকার অরুপ কুমার বড়ুয়া, কবি স্মরনীকা চৌধুরী, কলামিস্ট মোহাম্মদ ইমাদ উদ্দীন, কবি নাজমুল হক শামীম, কবি দেলোয়ার হোসেন মানিক, সাফাত বিন সানাউল্লাহ, সঙ্গীত শিল্পী উদয়ন বড়ুয়া ঝুন্টু, কবি দীনেশ চন্দ্র মন্ডল, মাসুম আহমেদ রানা, মানবাধিকার সংগঠক ও কবি সৈয়দ খায়রুল আলম, ভাষা গবেষক ডা. ম আ আ মোক্তাদীর, মিতালী বড়ুয়া, উজ্জ্বল বড়ুয়া বাসু, কবি ওয়াহিদ মুরাদ প্রমুখ। খবর প্রেস বিজ্ঞপ্তির।