ওয়ারেন, ২৯ অক্টোবর : নেচে-গেয়ে কীর্তনে মিশিগান মাতালেন খ্যাতনামা কীর্তন শিল্পী অদিতি মুন্সি। গতকাল শনিবার বিকেলে বিচিত্রা ও মিশিগান কালিবাড়ি আয়োজিত লক্ষ্মীপূজা ও বিজয়া সেলিব্রেশনে বিভিন্ন ভক্তি সঙ্গীত পরিবেশনের মধ্যে দিয়ে শ্রোতাদের মন জয় করে নেন তিনি।
কীর্তন শিল্পী অদিতি মুন্সিকে শিল্পীকে দেখার জন্য দুপুর থেকেই অধীর আগ্রহে অপেক্ষা করছিলেন দর্শক-শ্রোতাগণ। অনুষ্ঠান শুরুর আগেই মন্দিরের হল রুম কানায় কানায় পূর্ণ হয়ে যায়। বিকাল ৪টা ২০ মিনিটে মঞ্চে ওঠেন তিনি। এর আগে মহুয়া দাশ মিষ্টির কোরিওগ্রাফ্রিতে মিশিগান কালিবাড়ির নৃত্যাঙ্গনের শিল্পীরা শারদীয় নৃত্য আলেখ্য অনুষ্ঠানে নাচ পরিবেশন করেন।
খ্যাতনামা কীর্তন শিল্পী অদিতি মুন্সি একের পর এক কীর্তন ও ভজন পরিবেশন করে দর্শকদের মন মাতান। তার সুরের মূর্ছনায় মুগ্ধ হয়েছেন সকলেই।
ভজন কীর্তনের পাশাপশি তিনি বাউল সম্রাট শাহ আব্দুল করিমের ‘তোমরা কূঞ্জ সাজাওগো আজ আমার প্রাণ নাথ আসিতে পারে’ গানটি পরিবেশন করেন। এ সময় হল ভর্তি দর্শকরাও আনন্দে মেতে উঠেন এবং ধামাইল নৃত্যে অংশ নেন। গেয়েছেন রাধা রমনের ‘জলে গিয়াছিলাম সই’ গানটিও। গানের ফাঁকে ফাঁকে সুললিত কথা-মালার মাধ্যমে তিনি সবাইকে বিমোহিত করে রাখেন। প্রায় আড়াই ঘন্টা মহানন্দে গান শুনিয়ে দর্শক-শ্রোতাদের মাতিয়ে রাখেন তিনি।
অনুষ্টানে সমাগত দর্শকদের ধন্যবাদ জ্ঞাপন করেন বিচিত্রার ভাইস প্রেসিডেন্ট ঝুলন চাটার্জি ও মিশিগান কালিবাড়ির প্রেসিডেন্ট শ্যামা বি হালদার। সবশেষে আগত অতিথিদের মধ্যে প্যাকেট খাবার পরিবেশন করা হয়। এতে ছিল খিচুড়ি, সব্জি, আলু ভাজা, দই ও মিষ্টি। অনুষ্ঠানেশুরুর আগে স্ন্যাকস আইটেমে ছিল সিঙ্গারা ও জিলাপি।
কীর্তন শিল্পী অদিতি মুন্সিকে শিল্পীকে দেখার জন্য দুপুর থেকেই অধীর আগ্রহে অপেক্ষা করছিলেন দর্শক-শ্রোতাগণ। অনুষ্ঠান শুরুর আগেই মন্দিরের হল রুম কানায় কানায় পূর্ণ হয়ে যায়। বিকাল ৪টা ২০ মিনিটে মঞ্চে ওঠেন তিনি। এর আগে মহুয়া দাশ মিষ্টির কোরিওগ্রাফ্রিতে মিশিগান কালিবাড়ির নৃত্যাঙ্গনের শিল্পীরা শারদীয় নৃত্য আলেখ্য অনুষ্ঠানে নাচ পরিবেশন করেন।
খ্যাতনামা কীর্তন শিল্পী অদিতি মুন্সি একের পর এক কীর্তন ও ভজন পরিবেশন করে দর্শকদের মন মাতান। তার সুরের মূর্ছনায় মুগ্ধ হয়েছেন সকলেই।
ভজন কীর্তনের পাশাপশি তিনি বাউল সম্রাট শাহ আব্দুল করিমের ‘তোমরা কূঞ্জ সাজাওগো আজ আমার প্রাণ নাথ আসিতে পারে’ গানটি পরিবেশন করেন। এ সময় হল ভর্তি দর্শকরাও আনন্দে মেতে উঠেন এবং ধামাইল নৃত্যে অংশ নেন। গেয়েছেন রাধা রমনের ‘জলে গিয়াছিলাম সই’ গানটিও। গানের ফাঁকে ফাঁকে সুললিত কথা-মালার মাধ্যমে তিনি সবাইকে বিমোহিত করে রাখেন। প্রায় আড়াই ঘন্টা মহানন্দে গান শুনিয়ে দর্শক-শ্রোতাদের মাতিয়ে রাখেন তিনি।
অনুষ্টানে সমাগত দর্শকদের ধন্যবাদ জ্ঞাপন করেন বিচিত্রার ভাইস প্রেসিডেন্ট ঝুলন চাটার্জি ও মিশিগান কালিবাড়ির প্রেসিডেন্ট শ্যামা বি হালদার। সবশেষে আগত অতিথিদের মধ্যে প্যাকেট খাবার পরিবেশন করা হয়। এতে ছিল খিচুড়ি, সব্জি, আলু ভাজা, দই ও মিষ্টি। অনুষ্ঠানেশুরুর আগে স্ন্যাকস আইটেমে ছিল সিঙ্গারা ও জিলাপি।