ওয়ারেন, ৩০ অক্টোবর : শিব মন্দির টেম্পল অব জয়ে কবিতা, গান আর আড্ডায় শারদীয় দুর্গোৎসবের বিজয়া পুনর্মিলনী অনুষ্ঠিত হয়েছে। গতকাল গতকাল রোববার সন্ধ্যায় অত্যন্ত আনন্দঘন পরিবেশে অনুষ্ঠানের শুরুতে সবাইকে বিজয়ার শুভেচ্ছা জানিয়ে অনুষ্ঠান শুরু করা হয়।
মন্দিরের চিপ কো অর্ডিনেটর রতন হাওলাদারের সভাপতিত্বে বিজয়া পুনর্মিলনী অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন মন্দিরের প্রতিষ্ঠাতা, বিশিষ্ট চিকিৎসক ও দার্শনিক ড. দেবাশীষ মৃধা, তাঁর সহধর্মিনী চিনু মৃধা, মন্দিরের প্রিস্ট পূর্নেন্দু চক্রবর্তী অপু, আশুতোষ চৌধুরী, সৌরভ চৌধুরী, স্বদেশ রঞ্জন সরকার, চিন্ময় আচার্য্য, অজিত দাশ, রাখি রঞ্জন রায়, অলক চৌধুরী, কমলেন্দু পাল, হীরা লাল কপালী, অতুল দস্তিদার, তপন শিকদার, অরুপ পুরকায়স্থ, জন্টু দাশ, সত্যেন্দ্র দাশ, কুলেন্দু পাল, অপূর্ব কান্তি চৌধুরী, সৌরভ সরকার, রাহুল দাশ, বাবুল পাল, সঞ্জয় শীল, অনুকুল দেবনাথ, মোরারজী শর্মা রিঙ্কু, হিমেল দাস, তন্ময় আচার্য্য প্রমুখ।
কবিতা পাঠ করেন রুপাঞ্জলী চৌধুরী। গান পরিবেশন করেন অপূর্ব কান্তি চৌধুরী, চিনু মৃধা, সুস্মিতা চৌধুরী, সঙ্গীতা পাল, রতন হাওলাদার ও দিপক দেব। পরে গানের সাথে ধামাইলে অংশ নেন সবাই। তাছাড়া সরব আড্ডায় মেতেছেন অনেকেই।
সবশেষে ছিল পটলাক পার্টি। আয়োজনে সবাই তাদের বাসায় তৈরি পছন্দের খাবার নিয়ে হাজির হন। এসব খাবার টেবিলে থরে থরে সাজিয়ে রাখা হয়। এতে ছিল সিঙ্গারা, জিলাপি, সালাদ, ক্যান্ডি, মিষ্টি, পায়েসসহ নানা পদের নিরামিষ খাবার। যে যার পছন্দের খাবার প্লেটে তুলে নেন। যার যেটা পছন্দ, সেটা নিজে নিয়ে খাওয়া হলো এ পার্টির বৈশিষ্ট্য।
মন্দিরের চিপ কো অর্ডিনেটর রতন হাওলাদারের সভাপতিত্বে বিজয়া পুনর্মিলনী অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন মন্দিরের প্রতিষ্ঠাতা, বিশিষ্ট চিকিৎসক ও দার্শনিক ড. দেবাশীষ মৃধা, তাঁর সহধর্মিনী চিনু মৃধা, মন্দিরের প্রিস্ট পূর্নেন্দু চক্রবর্তী অপু, আশুতোষ চৌধুরী, সৌরভ চৌধুরী, স্বদেশ রঞ্জন সরকার, চিন্ময় আচার্য্য, অজিত দাশ, রাখি রঞ্জন রায়, অলক চৌধুরী, কমলেন্দু পাল, হীরা লাল কপালী, অতুল দস্তিদার, তপন শিকদার, অরুপ পুরকায়স্থ, জন্টু দাশ, সত্যেন্দ্র দাশ, কুলেন্দু পাল, অপূর্ব কান্তি চৌধুরী, সৌরভ সরকার, রাহুল দাশ, বাবুল পাল, সঞ্জয় শীল, অনুকুল দেবনাথ, মোরারজী শর্মা রিঙ্কু, হিমেল দাস, তন্ময় আচার্য্য প্রমুখ।
কবিতা পাঠ করেন রুপাঞ্জলী চৌধুরী। গান পরিবেশন করেন অপূর্ব কান্তি চৌধুরী, চিনু মৃধা, সুস্মিতা চৌধুরী, সঙ্গীতা পাল, রতন হাওলাদার ও দিপক দেব। পরে গানের সাথে ধামাইলে অংশ নেন সবাই। তাছাড়া সরব আড্ডায় মেতেছেন অনেকেই।
সবশেষে ছিল পটলাক পার্টি। আয়োজনে সবাই তাদের বাসায় তৈরি পছন্দের খাবার নিয়ে হাজির হন। এসব খাবার টেবিলে থরে থরে সাজিয়ে রাখা হয়। এতে ছিল সিঙ্গারা, জিলাপি, সালাদ, ক্যান্ডি, মিষ্টি, পায়েসসহ নানা পদের নিরামিষ খাবার। যে যার পছন্দের খাবার প্লেটে তুলে নেন। যার যেটা পছন্দ, সেটা নিজে নিয়ে খাওয়া হলো এ পার্টির বৈশিষ্ট্য।