চট্টগ্রাম, ১ নভেম্বর (ঢাকা পোস্ট) : চট্টগ্রামের কর্ণফুলী নদীর তলদেশ দিয়ে নির্মিত বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান টানেলে প্রাইভেটকার নিয়ে ভীতিকর রেসে মেতে ওঠা সাতটি গাড়ির বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করেছে টানেল কর্তৃপক্ষ। বুধবার (১ নভেম্বর) রাতে কর্ণফুলী থানায় মামলাটি দায়ের করা হয়।
নগর পুলিশের বন্দর জোনের উপ-কমিশনার (ডিসি) শাকিলা সোলতানা ঢাকা পোস্টকে বলেন, সিসিটিভি ফুটেজ পর্যালোচনা করে রেসে অংশ নেওয়া সাতটি গাড়ি শনাক্ত করা হয়েছে। এগুলোর নম্বর উল্লেখ করে সড়ক পরিবহন আইনের সংশ্লিষ্ট ধারায় মামলা দায়ের করা হয়েছে। মামলার তদন্তের শুরুতে বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষ (বিআরটিএ) থেকে গাড়িগুলোর প্রকৃত মালিকের নাম জানা হবে। এরপর তাদের গ্রেপ্তার করে আইনের আওতায় আনা হবে। এছাড়া রেসে অংশ নেওয়া আগে-পিছে কোনো গাড়ি থাকলে সেগুলোর বিরুদ্ধেও ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
টানেলের সহকারী প্রকৌশলী (টোল ও ট্র্যাফিক) তানভীর রিফা বলেন, টানেলের ভেতর সর্বোচ্চ ৬০ কিলোমিটার গতিতে গাড়ি চলতে পারে। কিন্তু রেসে অংশ নেওয়া গাড়িগুলো তার চেয়ে বেশি গতিতে চলেছে। শুধু তাই নয়, গাড়িগুলো যেভাবে প্রতিযোগিতায় মেতে উঠেছিল, তাতে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে দুর্ঘটনা ঘটতে পারত। আমরা বিষয়টি সিসিটিভি ফুটেজ দেখে নিশ্চিত হয়েছি।
জানা গেছে, গত ২৮ অক্টোবর দেশের মেগা প্রকল্প টানেলটির উদ্বোধন করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। পরদিন (২৯ অক্টোবর) সকাল ৬টা থেকে এটি জনসাধারণের যানচলাচলের জন্য উন্মুক্ত করে দেওয়া হয়। এদিন মধ্যরাতে হঠাৎ দামি স্পোর্টস কার নিয়ে রেসে মেতে ওঠেন একদল উঠতি বয়সী ছেলে। টানেলের আনোয়ারা প্রান্তে গাড়িগুলোকে কসরত করতে দেখা যায়। পরে এ সংক্রান্ত একটি ভিডিও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়ে।
ভিডিওতে দেখা যায়, টানেলের ভেতরে কয়েকটি গাড়ি রেসে অংশ নেয়। এসময় একটি গাড়ি আরেকটিকে ছাড়িয়ে যাওয়ার চেষ্টা করে।
কার রেস ছাড়াও ওইদিন (২৯ অক্টোবর) রাত ৩টার দিকে একটি প্রাডো গাড়ি টানেলের আনোয়ারা প্রান্তে ইউভিএসএস (আন্ডারভেহিকেল স্ক্যানিং সিস্টেম) দিয়ে চেক করার ব্যারিয়ারে ধাক্কা দেয়। এতে ব্যারিয়ার ও প্রাডো গাড়ির সামান্য ক্ষতি হয়। এ ঘটনায় গাড়িটি জব্দ করে টানেল কর্তৃপক্ষ। পরে ১০ হাজার টাকা জরিমানা করে গাড়িটি ছেড়ে দেওয়া হয়।
নগর পুলিশের বন্দর জোনের উপ-কমিশনার (ডিসি) শাকিলা সোলতানা ঢাকা পোস্টকে বলেন, সিসিটিভি ফুটেজ পর্যালোচনা করে রেসে অংশ নেওয়া সাতটি গাড়ি শনাক্ত করা হয়েছে। এগুলোর নম্বর উল্লেখ করে সড়ক পরিবহন আইনের সংশ্লিষ্ট ধারায় মামলা দায়ের করা হয়েছে। মামলার তদন্তের শুরুতে বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষ (বিআরটিএ) থেকে গাড়িগুলোর প্রকৃত মালিকের নাম জানা হবে। এরপর তাদের গ্রেপ্তার করে আইনের আওতায় আনা হবে। এছাড়া রেসে অংশ নেওয়া আগে-পিছে কোনো গাড়ি থাকলে সেগুলোর বিরুদ্ধেও ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
টানেলের সহকারী প্রকৌশলী (টোল ও ট্র্যাফিক) তানভীর রিফা বলেন, টানেলের ভেতর সর্বোচ্চ ৬০ কিলোমিটার গতিতে গাড়ি চলতে পারে। কিন্তু রেসে অংশ নেওয়া গাড়িগুলো তার চেয়ে বেশি গতিতে চলেছে। শুধু তাই নয়, গাড়িগুলো যেভাবে প্রতিযোগিতায় মেতে উঠেছিল, তাতে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে দুর্ঘটনা ঘটতে পারত। আমরা বিষয়টি সিসিটিভি ফুটেজ দেখে নিশ্চিত হয়েছি।
জানা গেছে, গত ২৮ অক্টোবর দেশের মেগা প্রকল্প টানেলটির উদ্বোধন করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। পরদিন (২৯ অক্টোবর) সকাল ৬টা থেকে এটি জনসাধারণের যানচলাচলের জন্য উন্মুক্ত করে দেওয়া হয়। এদিন মধ্যরাতে হঠাৎ দামি স্পোর্টস কার নিয়ে রেসে মেতে ওঠেন একদল উঠতি বয়সী ছেলে। টানেলের আনোয়ারা প্রান্তে গাড়িগুলোকে কসরত করতে দেখা যায়। পরে এ সংক্রান্ত একটি ভিডিও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়ে।
ভিডিওতে দেখা যায়, টানেলের ভেতরে কয়েকটি গাড়ি রেসে অংশ নেয়। এসময় একটি গাড়ি আরেকটিকে ছাড়িয়ে যাওয়ার চেষ্টা করে।
কার রেস ছাড়াও ওইদিন (২৯ অক্টোবর) রাত ৩টার দিকে একটি প্রাডো গাড়ি টানেলের আনোয়ারা প্রান্তে ইউভিএসএস (আন্ডারভেহিকেল স্ক্যানিং সিস্টেম) দিয়ে চেক করার ব্যারিয়ারে ধাক্কা দেয়। এতে ব্যারিয়ার ও প্রাডো গাড়ির সামান্য ক্ষতি হয়। এ ঘটনায় গাড়িটি জব্দ করে টানেল কর্তৃপক্ষ। পরে ১০ হাজার টাকা জরিমানা করে গাড়িটি ছেড়ে দেওয়া হয়।