মাধবপুর (হবিগঞ্জ) ৬ নভেম্বর : মাধবপুরে প্রেমের ফাদে ফেলে একটি ফ্যাক্টরীর সহকর্মীকে ধর্ষনের অভিযোগে শ্রাবন মিয়া (২০) কে সোমবার সকালে তেলিয়াপাড়া এলাকা থেকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। শ্রাবন মিয়া উপজেলার নোয়াপাড়া ইউনিয়নের কাশিপুর গ্রামের আলমগীর মিয়ার ছেলে।
মাধবপুর থানার উপ-পরিদর্শক সুজন শ্যাম জানান, নোয়াপাড়াএলাকার একটি কোম্পানীতে চাকুরী করেন শ্রাবন। এ সুবাদে একই কোম্পানীর কিশোরী শ্রমিকের সঙ্গে পরিচয় ঘটে তার। বেশ কিছুদিন যাবত তাদের মধ্যে প্রেমের সম্পর্ক চলছিল। গত শনিবার বিকেলে কিশোরী শ্রমিক ফ্যাক্টরী থেকে কাজ শেষে বের হয়ে গ্রামের বাড়ী রসুলপুর যাওয়ার পথে প্রেমিক শ্রাবণ তাকে ফুসলিয়ে একটি টমটমে উঠায়। পরে তাকে নিয়ে শ্রাবণ বিভিন্ন স্থানে ঘুরাঘুরি শেষে বড়ধলিয়া গ্রামের একটি বাড়িতে উঠে। সেখানে কৌশলে একটি ঘরে আটকিয়ে প্রেমিক তাকে ধর্ষণ করে। পরদিন তাকে ছেড়ে দেয়। এ ঘটনায় ভিকটিম থানায় একটি মামলা দায়ের করে। পরে পুলিশ সোমবার সকালে তেলিয়াপাড়া এলাকা থেকে প্রেমিক শ্রাবণকে গ্রেফতার করে।
মাধবপুর থানার উপ-পরিদর্শক সুজন শ্যাম জানান ভিকটিমের ডাক্তারী পরীক্ষার জন্য হবিগঞ্জ সদর হাসপাতালে প্রেরণ করা হয়েছে।
মাধবপুর থানার উপ-পরিদর্শক সুজন শ্যাম জানান, নোয়াপাড়াএলাকার একটি কোম্পানীতে চাকুরী করেন শ্রাবন। এ সুবাদে একই কোম্পানীর কিশোরী শ্রমিকের সঙ্গে পরিচয় ঘটে তার। বেশ কিছুদিন যাবত তাদের মধ্যে প্রেমের সম্পর্ক চলছিল। গত শনিবার বিকেলে কিশোরী শ্রমিক ফ্যাক্টরী থেকে কাজ শেষে বের হয়ে গ্রামের বাড়ী রসুলপুর যাওয়ার পথে প্রেমিক শ্রাবণ তাকে ফুসলিয়ে একটি টমটমে উঠায়। পরে তাকে নিয়ে শ্রাবণ বিভিন্ন স্থানে ঘুরাঘুরি শেষে বড়ধলিয়া গ্রামের একটি বাড়িতে উঠে। সেখানে কৌশলে একটি ঘরে আটকিয়ে প্রেমিক তাকে ধর্ষণ করে। পরদিন তাকে ছেড়ে দেয়। এ ঘটনায় ভিকটিম থানায় একটি মামলা দায়ের করে। পরে পুলিশ সোমবার সকালে তেলিয়াপাড়া এলাকা থেকে প্রেমিক শ্রাবণকে গ্রেফতার করে।
মাধবপুর থানার উপ-পরিদর্শক সুজন শ্যাম জানান ভিকটিমের ডাক্তারী পরীক্ষার জন্য হবিগঞ্জ সদর হাসপাতালে প্রেরণ করা হয়েছে।