ডেট্রয়েট, ৭ নভেম্বর : প্রাণবন্ত আয়োজনে ওয়েইন কাউন্টি কমিউনিটি কলেজে অনুষ্ঠিত হলো ‘বাংলা মেলা’। ওই কলেজে অধ্যায়নরত বাংলাদেশি-অ্যামিরিকান শিক্ষার্থী এ মেলার আয়োজন করে। বাঙালি সংস্কৃতি চর্চায় মুখর হয়ে উঠে কলেজের মেলা প্রাঙ্গণ।
ডেট্রয়েট ক্যাম্পাসের একটি মিলনায়তনে দিনব্যাপী বাংলা মেলার আয়োজন করে ওয়েইন কাউন্টি কলেজে অধ্যয়নরত বাংলাদেশি-অ্যামিরিকান শিক্ষার্থীরা। দেশাত্ববোধক গান, নাচ, পোশাক এবং পিঠাপুলিসহ দেশীয় জনপ্রিয় খাবারের মাধ্যমে বাংলাদেশের ঐতিহ্য-সংস্কৃতিকে অন্যান্য দেশের শিক্ষার্থীদের সামনে তুলে ধরা হয়। এছাড়া অভিভাবকদের অভিবাসী জীবনের নানা সংগ্রামের গল্পও তুলে ধরে শিক্ষার্থীরা। শিক্ষক ড. ফিডেলিস তেরেসা ডি চুনহা’র মনোমুগদ্ধকর সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে বক্তব্যে রাখেন কয়েকজন শিক্ষক।
বাংলা সংস্কৃতিকে বিশ্বে মর্যাদার আসনে নিয়ে যাওয়ার লক্ষেই শিক্ষার্থীরা গত দুবছর ধরে এ বাংলা মেলার আয়োজন করে আসছে ক্যাম্পাসে। টিবিএন২৪ টেলিভিশনকে এমনটাই জানিয়েছেন কলেজের টাস্টি মো.কামাল রহমান এবং কলেজের বেঙ্গলি কালচারাল অ্যাসোসিয়েশনের কৌচার ফাতেমা খানম। বাংলা মেলায় অংশ নিয়ে বাংলাদেশি সংস্কৃতি ও খাবারের প্রশংসা করেন অন্যান্য দেশের শিক্ষার্থীরা।
মেলায় বাংলা নববর্ষের ঐতিহ্যসহ নাচের মাধ্যমে বাংলাদেশের সংস্কৃতি তুলে ধরে কালিবাড়ি নৃত্যাঙ্গ দলের সদস্যরা। এছাড়া শাড়ী ও পাঞ্জাবি পড়ে বাঙালি পোশাকের ঐতিহ্য তুলে ধরা হয় মেলায়। বড় পর্দায় বাংলাদেশের জনপ্রিয় সংগীত পরিবেশন করা হয়। সব মিলিয়ে আনন্দমুখর হয়ে উঠে মেলা প্রাঙ্গণ। বাংলাদেশের জাতীয় সংগীতের মাধ্যমে শেষ হয় এবারের বাংলা মেলা।
ডেট্রয়েট ক্যাম্পাসের একটি মিলনায়তনে দিনব্যাপী বাংলা মেলার আয়োজন করে ওয়েইন কাউন্টি কলেজে অধ্যয়নরত বাংলাদেশি-অ্যামিরিকান শিক্ষার্থীরা। দেশাত্ববোধক গান, নাচ, পোশাক এবং পিঠাপুলিসহ দেশীয় জনপ্রিয় খাবারের মাধ্যমে বাংলাদেশের ঐতিহ্য-সংস্কৃতিকে অন্যান্য দেশের শিক্ষার্থীদের সামনে তুলে ধরা হয়। এছাড়া অভিভাবকদের অভিবাসী জীবনের নানা সংগ্রামের গল্পও তুলে ধরে শিক্ষার্থীরা। শিক্ষক ড. ফিডেলিস তেরেসা ডি চুনহা’র মনোমুগদ্ধকর সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে বক্তব্যে রাখেন কয়েকজন শিক্ষক।
বাংলা সংস্কৃতিকে বিশ্বে মর্যাদার আসনে নিয়ে যাওয়ার লক্ষেই শিক্ষার্থীরা গত দুবছর ধরে এ বাংলা মেলার আয়োজন করে আসছে ক্যাম্পাসে। টিবিএন২৪ টেলিভিশনকে এমনটাই জানিয়েছেন কলেজের টাস্টি মো.কামাল রহমান এবং কলেজের বেঙ্গলি কালচারাল অ্যাসোসিয়েশনের কৌচার ফাতেমা খানম। বাংলা মেলায় অংশ নিয়ে বাংলাদেশি সংস্কৃতি ও খাবারের প্রশংসা করেন অন্যান্য দেশের শিক্ষার্থীরা।
মেলায় বাংলা নববর্ষের ঐতিহ্যসহ নাচের মাধ্যমে বাংলাদেশের সংস্কৃতি তুলে ধরে কালিবাড়ি নৃত্যাঙ্গ দলের সদস্যরা। এছাড়া শাড়ী ও পাঞ্জাবি পড়ে বাঙালি পোশাকের ঐতিহ্য তুলে ধরা হয় মেলায়। বড় পর্দায় বাংলাদেশের জনপ্রিয় সংগীত পরিবেশন করা হয়। সব মিলিয়ে আনন্দমুখর হয়ে উঠে মেলা প্রাঙ্গণ। বাংলাদেশের জাতীয় সংগীতের মাধ্যমে শেষ হয় এবারের বাংলা মেলা।