অযোধ্যা, (উত্তর প্রদেশ) ১২ নভেম্বর : ২৫ লক্ষ প্রদীপ জ্বালিয়ে বিশ্ব রেকর্ড গড়ল অযোধ্যা। এর আগে পৃথিবীর আর কোথাও একসঙ্গে এক জায়গায় এত প্রদীপ জ্বালানো হয়নি। রামমন্দির উদ্বোধনের আগেই রাজকীয় দিওয়ালি।
গত বছরই উত্তরপ্রদেশ সরকার জানিয়েছিল এ বছর দিওয়ালির জাঁকজমকে অযোধ্যা আগের সব নজিরকে ছাপিয়ে যাবে ঠিক তাই হল। আলোয় আলোয় চোখ ধাঁধিয়ে গেল। তবে ২০ কোটির চমক ছিল অন্য। এতো বড় দিওয়ালির উদযাপন আগে কখনও দেখেনি দেশ। যেদিকেই তাকাবেন শুধু প্রদীপের আলো। সপযূ নদীর দুই পার যেন রাত নামতেই আলোয় ঝলমল করছে। নতুন বছরের শুরুতেই খুলছে রামমন্দিরের দরজা। অযোধ্যা জুড়ে এখন থেকেই সাজো সাজো রব। তার আগেই দিওয়ালির গ্র্যান্ড সেলিব্রেশন। অযোধ্যায় দীপোৎসব ২০১৭ সালে শুরু হয়েছিল
এবার দীপোৎসবে আলোয় আলোয় উজ্জ্বল হয়ে উঠল রাম জন্মভূমি। লাইট অ্যান্ড সাউন্ড শো-এর আয়োজন করা হয়েছিল। যাতে খরচ হয়েছে ২০ কোটি টাকা। রামায়নের ওপরে ভিত্তি রে একটি গ্র্যান্ড থ্রিডি শোর আয়োজন করা হয়। এছাড়াও ছিল প্রোজেকশন ম্যাপিং এবং লেজার শো। বিশাল এলিডি স্ক্রিনে শ্রী রামচন্দ্রের ছবি গোটা অনুষ্ঠানটি ড্রোণ ক্যামেরা দিয়েও দেখানো হয়। গত বছরে ১৫ লক্ষ প্রদীপ জ্বালানো হয়েছিল অযোধ্যায়। সেবারে ২০ হাজার সদস্য কাজ করেছিলেন। এই ২৫ লক্ষ প্রদীপ সাজানোর কাজে। ২৫ হাজার সদস্যকে কাজে লাগানো হয়েছে।
লেজার লাইট থেকে শুরু করে ছোট-বড় বিভিন্ন বাল্ব অযোধ্যার আলোকসজ্জা আগে থএকেই প্রস্তুত ছিল। দীপোৎসবে যে ২৫ লক্ষ প্রদীপ সরযূ তীরে জ্বালানো হবে, তা কিনে দিতে পারবেন বাসিন্দারা। আগেই জানান হয়। একটি প্রদীপের দাম ৫১ টাকা। একসঙ্গে ৫১টি প্রদীপ কিনলে দাম পড়বে ১,১০০ টাকা। আগামী বছরে আনুষ্ঠানিকভাবে উদ্বোধন হবে অযোধ্যার রাম মন্দিরের। অযোধ্যার রাস্তায় রাম মন্দির ও রাম – সীতার আদলে আলো তৈরি হয়েছে। সেইসব পুরোটাই গিয়েছে চন্দননগর থেকে। অযোধ্যার নদীর ধার রাস্তাঘাট মন্দিরের আশেপাশে জায়গা। এমনকী চিত্রকূট এলাকাতেও লাগানো হয়েছে চন্দননগরের আলো। চন্দননগরের আলো দীপাবলিতে আলোকিত করে তুলেছে অযোধ্যাকে।
সূত্র : প্রথম কলকাতা
গত বছরই উত্তরপ্রদেশ সরকার জানিয়েছিল এ বছর দিওয়ালির জাঁকজমকে অযোধ্যা আগের সব নজিরকে ছাপিয়ে যাবে ঠিক তাই হল। আলোয় আলোয় চোখ ধাঁধিয়ে গেল। তবে ২০ কোটির চমক ছিল অন্য। এতো বড় দিওয়ালির উদযাপন আগে কখনও দেখেনি দেশ। যেদিকেই তাকাবেন শুধু প্রদীপের আলো। সপযূ নদীর দুই পার যেন রাত নামতেই আলোয় ঝলমল করছে। নতুন বছরের শুরুতেই খুলছে রামমন্দিরের দরজা। অযোধ্যা জুড়ে এখন থেকেই সাজো সাজো রব। তার আগেই দিওয়ালির গ্র্যান্ড সেলিব্রেশন। অযোধ্যায় দীপোৎসব ২০১৭ সালে শুরু হয়েছিল
এবার দীপোৎসবে আলোয় আলোয় উজ্জ্বল হয়ে উঠল রাম জন্মভূমি। লাইট অ্যান্ড সাউন্ড শো-এর আয়োজন করা হয়েছিল। যাতে খরচ হয়েছে ২০ কোটি টাকা। রামায়নের ওপরে ভিত্তি রে একটি গ্র্যান্ড থ্রিডি শোর আয়োজন করা হয়। এছাড়াও ছিল প্রোজেকশন ম্যাপিং এবং লেজার শো। বিশাল এলিডি স্ক্রিনে শ্রী রামচন্দ্রের ছবি গোটা অনুষ্ঠানটি ড্রোণ ক্যামেরা দিয়েও দেখানো হয়। গত বছরে ১৫ লক্ষ প্রদীপ জ্বালানো হয়েছিল অযোধ্যায়। সেবারে ২০ হাজার সদস্য কাজ করেছিলেন। এই ২৫ লক্ষ প্রদীপ সাজানোর কাজে। ২৫ হাজার সদস্যকে কাজে লাগানো হয়েছে।
লেজার লাইট থেকে শুরু করে ছোট-বড় বিভিন্ন বাল্ব অযোধ্যার আলোকসজ্জা আগে থএকেই প্রস্তুত ছিল। দীপোৎসবে যে ২৫ লক্ষ প্রদীপ সরযূ তীরে জ্বালানো হবে, তা কিনে দিতে পারবেন বাসিন্দারা। আগেই জানান হয়। একটি প্রদীপের দাম ৫১ টাকা। একসঙ্গে ৫১টি প্রদীপ কিনলে দাম পড়বে ১,১০০ টাকা। আগামী বছরে আনুষ্ঠানিকভাবে উদ্বোধন হবে অযোধ্যার রাম মন্দিরের। অযোধ্যার রাস্তায় রাম মন্দির ও রাম – সীতার আদলে আলো তৈরি হয়েছে। সেইসব পুরোটাই গিয়েছে চন্দননগর থেকে। অযোধ্যার নদীর ধার রাস্তাঘাট মন্দিরের আশেপাশে জায়গা। এমনকী চিত্রকূট এলাকাতেও লাগানো হয়েছে চন্দননগরের আলো। চন্দননগরের আলো দীপাবলিতে আলোকিত করে তুলেছে অযোধ্যাকে।
সূত্র : প্রথম কলকাতা