ওয়ারেন, ১৩ নভেম্বর : প্রদীপ প্রজ্বলন, পূজা অর্চনা, ডান্ডিয়া ড্যান্স আর নাচে গানে গতকাল রোববার শিব মন্দির টেম্পল অব জয়ে সনাতন ধর্মাবলম্বীদের বৃহত্তম ধর্মীয় উৎসব শ্যামাপূজা ও দীপাবলি পালিত হয়েছে। ভক্ত-দর্শনার্থীদের পদচারণায় মুখরিত ছিল মন্দির প্রাঙ্গন।
রাত পৌণে ৮টার দিকে ওয়ারেন সিটির নবনির্বাচিত মেয়র লরি স্টোন দীপাবলি উৎসবের আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করেন। এ সময় সংক্ষিপ্ত বক্তব্যে তিনি সনাতন ধর্মালম্বী বাংলাদেশি কমিউনিটি এমন একটি সুন্দর আয়োজনের জন্য সকলকে ধন্যবাদ জানান। তিনি বলেন, তার শহরে এমন আয়োজন দেখে তিনি খুব আনন্দিত। পরে তিনি প্রবাসীদের সঙ্গে শুভেচ্ছা বিনিময় করেন।
অনুষ্ঠানের প্রধান অতিথি শিব মন্দিরের প্রতিষ্ঠাতা, বিশিষ্ট চিকিৎসক ও দার্শনিক ড. দেবাশীষ মৃধা বলেছেন, দীপাবলি মানেই আলোর উত্সব। এই দিনে দীপাবলীর আলো জ্বালিয়ে সমগ্র পৃথিবীকে আলোকিত করে তুলতে হবে। কারণ আমাদের মনের অন্ধকার এবং হিংসা-বিদ্বেষ দূর করার জন্যই এই আলোর উৎসব। আর তাই আসুন, দীপাবলির আলোর মধ্যদিয়ে সমগ্র বিশ্বকে, বিশ্ববাসীকে ভালোবাসার আলোতে আলোকিত করে তুলি। তিনি বলেন, আমরা নিজেদের মানুষ বলে জানি, কিন্তু আমরা শুধুমাত্র এক বিন্দু আলোর কনা, যাকে ছোঁয়া যায় না, ধরা যায় না, দেখা যায় না, তাকে আমরা আত্মা বলে মানি। এই আলোর কনাটি নিভে গেলে আমরাও নিভে যাই, এতে এই উজ্জ্বল পৃথিবীতে শেষ হয়ে যায় আমাদের সংক্ষিপ্ত যাত্রা। তাই এই দীপাবলির দিনে জ্ঞানের আলোতে সেই ক্ষুদ্র আলোর কনাটিকে প্রজ্জ্বলিত করে এই সুন্দর পৃথিবীতে ছড়িয়ে দিতে হবে।
আজকের এই দিনে আমাদেরকে সকল যুদ্ধ বিগ্রহ, ঝগড়া বিবাদ, ধর্ম, জাতি, বিভেদ ভুলে যেতে হবে। সবাই আমরা সমান, সকলেই আমরা একটা ক্ষুদ্র আলোর কনা, সকলের একটাই উদ্দেশ্য, একটাই ধর্ম, একটাই পথ, একটাই গন্তব্য। দীপাবলীতে সকলের হৃদয়ে আনন্দ রুপি জ্ঞানের আলো ছড়িয়ে পড়ুক, আর এই আনন্দ আলোতেই আমরা মিলে যেতে চাই। আজকের দীপাবলিতে এটাই হোক আমাদের আশা, এই আমাদের প্রার্থনা হোক, এই আমাদের প্রত্যাশা এবং প্রত্যয় হোক।
অনুষ্ঠানের দ্বিতীয় পর্বে নৃত্য শিল্পী অন্তরা অন্তি-র কোরিওগ্রাফিতে অনুষ্ঠিত হয় মনোমুগ্ধকর নৃত্যের সাথে প্রদীপ প্রজ্বলন অনুষ্ঠান।
অনুষ্ঠানে সঙ্গীত পরিবেশন করেন সবিতা তরাত, জয়শ্রী নন্দী, শ্রদ্ধা হাওলাদার ও শ্রুতি হাওলাদার। তবলায় ছিলেন রতন হাওলাদার, মৃদঙ্গে বাবুল পাল, করতালে অতুল দস্তিদার ও অরুপ পুরকায়স্থ ।
নৃত্য পরিবেশন করেন মৃত্তিকা সরকার ও অর্পিতা সেন, কুয়াশা ও মৌ, রিয়া রায় ও কৃষ্টি পাল। দলীয় নৃত্য পরিবেশন করেন রিয়া রায়, কৃষ্টি পাল, কুয়াশা পাল, মৌ পাল, প্রত্যুষা পাল, সুষমা পাল, রিশিকা পাল ও অমিতা মৃধা। সবশেষে অন্তরা অন্তি-র কোরিওগ্রাফিতে মনোমুগ্ধকর ডান্ডিয়া নাচ পরিবেশন করে মন্দিরের নারীরা।
রাত পৌণে ৮টার দিকে ওয়ারেন সিটির নবনির্বাচিত মেয়র লরি স্টোন দীপাবলি উৎসবের আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করেন। এ সময় সংক্ষিপ্ত বক্তব্যে তিনি সনাতন ধর্মালম্বী বাংলাদেশি কমিউনিটি এমন একটি সুন্দর আয়োজনের জন্য সকলকে ধন্যবাদ জানান। তিনি বলেন, তার শহরে এমন আয়োজন দেখে তিনি খুব আনন্দিত। পরে তিনি প্রবাসীদের সঙ্গে শুভেচ্ছা বিনিময় করেন।
অনুষ্ঠানের প্রধান অতিথি শিব মন্দিরের প্রতিষ্ঠাতা, বিশিষ্ট চিকিৎসক ও দার্শনিক ড. দেবাশীষ মৃধা বলেছেন, দীপাবলি মানেই আলোর উত্সব। এই দিনে দীপাবলীর আলো জ্বালিয়ে সমগ্র পৃথিবীকে আলোকিত করে তুলতে হবে। কারণ আমাদের মনের অন্ধকার এবং হিংসা-বিদ্বেষ দূর করার জন্যই এই আলোর উৎসব। আর তাই আসুন, দীপাবলির আলোর মধ্যদিয়ে সমগ্র বিশ্বকে, বিশ্ববাসীকে ভালোবাসার আলোতে আলোকিত করে তুলি। তিনি বলেন, আমরা নিজেদের মানুষ বলে জানি, কিন্তু আমরা শুধুমাত্র এক বিন্দু আলোর কনা, যাকে ছোঁয়া যায় না, ধরা যায় না, দেখা যায় না, তাকে আমরা আত্মা বলে মানি। এই আলোর কনাটি নিভে গেলে আমরাও নিভে যাই, এতে এই উজ্জ্বল পৃথিবীতে শেষ হয়ে যায় আমাদের সংক্ষিপ্ত যাত্রা। তাই এই দীপাবলির দিনে জ্ঞানের আলোতে সেই ক্ষুদ্র আলোর কনাটিকে প্রজ্জ্বলিত করে এই সুন্দর পৃথিবীতে ছড়িয়ে দিতে হবে।
আজকের এই দিনে আমাদেরকে সকল যুদ্ধ বিগ্রহ, ঝগড়া বিবাদ, ধর্ম, জাতি, বিভেদ ভুলে যেতে হবে। সবাই আমরা সমান, সকলেই আমরা একটা ক্ষুদ্র আলোর কনা, সকলের একটাই উদ্দেশ্য, একটাই ধর্ম, একটাই পথ, একটাই গন্তব্য। দীপাবলীতে সকলের হৃদয়ে আনন্দ রুপি জ্ঞানের আলো ছড়িয়ে পড়ুক, আর এই আনন্দ আলোতেই আমরা মিলে যেতে চাই। আজকের দীপাবলিতে এটাই হোক আমাদের আশা, এই আমাদের প্রার্থনা হোক, এই আমাদের প্রত্যাশা এবং প্রত্যয় হোক।
অনুষ্ঠানের দ্বিতীয় পর্বে নৃত্য শিল্পী অন্তরা অন্তি-র কোরিওগ্রাফিতে অনুষ্ঠিত হয় মনোমুগ্ধকর নৃত্যের সাথে প্রদীপ প্রজ্বলন অনুষ্ঠান।
অনুষ্ঠানে সঙ্গীত পরিবেশন করেন সবিতা তরাত, জয়শ্রী নন্দী, শ্রদ্ধা হাওলাদার ও শ্রুতি হাওলাদার। তবলায় ছিলেন রতন হাওলাদার, মৃদঙ্গে বাবুল পাল, করতালে অতুল দস্তিদার ও অরুপ পুরকায়স্থ ।
নৃত্য পরিবেশন করেন মৃত্তিকা সরকার ও অর্পিতা সেন, কুয়াশা ও মৌ, রিয়া রায় ও কৃষ্টি পাল। দলীয় নৃত্য পরিবেশন করেন রিয়া রায়, কৃষ্টি পাল, কুয়াশা পাল, মৌ পাল, প্রত্যুষা পাল, সুষমা পাল, রিশিকা পাল ও অমিতা মৃধা। সবশেষে অন্তরা অন্তি-র কোরিওগ্রাফিতে মনোমুগ্ধকর ডান্ডিয়া নাচ পরিবেশন করে মন্দিরের নারীরা।