আটলান্টিক সিটি, ১৩ নভেম্বর : নিউ জার্সির আটলান্টিক সিটিতে অন্নকূট উৎসব উদ্যাপিত হয়েছে। আজ সোমবার আটলান্টিক সিটির ১৪১১, পেনরোজ এভিনিউর প্রার্থনা হলে অন্নকূট উৎসব উদ্যাপিত হয়। এই উৎসব গোবর্ধন পূজা হিসেবেও পরিচিত।
শ্রীমদ্ভগবত গীতার গোপন শ্রেষ্ঠ বাণী ‘সর্ব ধর্মান পরিত্যাজ মা মে কং স্মরণং ভজ।’ এ কথার আলোকে কার্তিক মাসের এসময় ব্রজবাসীরা এক বিশেষ অনুষ্ঠানের অয়োজন করে, যা গোবর্ধন পূজা ও অন্নকূট মহোৎসব নামে খ্যাত।
শাস্ত্র মতে স্বর্গের দেবতা ইন্দ্র কর্তৃক সৃষ্ট মহাপ্লাবন থেকে বৃন্দাবনবাসী ও গোধন রক্ষাকল্পে ভগবান শ্রীকৃষ্ণ তাঁর কনিষ্ঠ আঙুল দিয়ে গোবর্ধন গিরি উত্তোলন করে তাতে বৃন্দাবনবাসী ও গোধনের আশ্রয়ের ব্যবস্থা করেন। এই দিনটিকে স্মরণ করে সনাতন হিন্দু ধর্মাবলম্বীরা গোবর্ধন পূজা ও দেবতার উদ্দেশ্যে শতাধিক পদের উপাচার নিবেদন করে থাকে, যা অন্নকূট উৎসব হিসেবে পরিচিত।
অন্নকূট মানে খাবারের পাহাড়, যেখানে ছাপান্ন রকমের নিরামিষ খাবার প্রস্তুত করা হয় এবং নিয়ম মেনে শ্রীকৃষ্ণ এবং অন্যান্য দেবতাদের স্তরে স্তরে সাজিয়ে নিবেদন করা হয়। সেই সব নৈবেদ্যতে থাকে হরেক রকমের সুস্বাদু মিষ্টি, শাক-সবজি, ডাল, ভাজা সুস্বাদু খাবার ইত্যাদি।
হিন্দু ধর্মাবলম্বীরা এই শুভ দিনটিতে তাঁদের বাড়ির প্রবেশদ্বারে প্রদীপ ও রঙ্গোলি দিয়ে সাজিয়ে উত্সব পালন করেন। অন্নকূট উৎসব উপলক্ষে কৃষ্ণভক্তদের উদ্যোগে আয়োজিত অনুষ্ঠানে পশ্চিম ভার্জিনিয়াস্থ নতুন বৃন্দাবনের ব্রম্মচারি শুভানন্দ দাস উপস্থিত থেকে কৃষ্ণভক্তদের কৃতার্থ করেন এবং অন্নকূট উৎসবের তাৎপর্য তুলে ধরেন।
অন্নকূট উৎসব উপলক্ষে আয়োজিত অনুষ্ঠানমালার বিভিন্ন পর্যায়ে সুমন মজুমদার, প্রভিন ভিগ, বিপ্লব দে, আন্না মিত্র,গংগা সাহা, দীপংকর মিত্র, ইন্দিরা চৌধুরী, উত্তম দাশ, সজল চক্রবর্তী, চ্যবন দাশ, রানা দাশ, সুমি মজুমদার, সুপ্রীতি দে, বিউটি দাশ, সজল দাশ, মেরি দে, সোমা দেব প্রমুখ অংশগ্রহন করেন।
আটলান্টিক সিটিতে বসবাসরত সনাতন হিন্দু ধর্মাবলম্বীরা অন্নকূট উৎসব উপলক্ষে ওইদিন প্রার্থনা হলে বিভিন্ন পদের উপাচার নিয়ে সমবেত হন। পুরোহিতের পূজার্চনা শেষে ভক্তকূলের অন্নকূট উৎসবের মহাপ্রসাদ আস্বাদন করার মধ্য দিয়ে অন্নকূট উৎসবের সমাপ্তি ঘটে।
শ্রীমদ্ভগবত গীতার গোপন শ্রেষ্ঠ বাণী ‘সর্ব ধর্মান পরিত্যাজ মা মে কং স্মরণং ভজ।’ এ কথার আলোকে কার্তিক মাসের এসময় ব্রজবাসীরা এক বিশেষ অনুষ্ঠানের অয়োজন করে, যা গোবর্ধন পূজা ও অন্নকূট মহোৎসব নামে খ্যাত।
শাস্ত্র মতে স্বর্গের দেবতা ইন্দ্র কর্তৃক সৃষ্ট মহাপ্লাবন থেকে বৃন্দাবনবাসী ও গোধন রক্ষাকল্পে ভগবান শ্রীকৃষ্ণ তাঁর কনিষ্ঠ আঙুল দিয়ে গোবর্ধন গিরি উত্তোলন করে তাতে বৃন্দাবনবাসী ও গোধনের আশ্রয়ের ব্যবস্থা করেন। এই দিনটিকে স্মরণ করে সনাতন হিন্দু ধর্মাবলম্বীরা গোবর্ধন পূজা ও দেবতার উদ্দেশ্যে শতাধিক পদের উপাচার নিবেদন করে থাকে, যা অন্নকূট উৎসব হিসেবে পরিচিত।
অন্নকূট মানে খাবারের পাহাড়, যেখানে ছাপান্ন রকমের নিরামিষ খাবার প্রস্তুত করা হয় এবং নিয়ম মেনে শ্রীকৃষ্ণ এবং অন্যান্য দেবতাদের স্তরে স্তরে সাজিয়ে নিবেদন করা হয়। সেই সব নৈবেদ্যতে থাকে হরেক রকমের সুস্বাদু মিষ্টি, শাক-সবজি, ডাল, ভাজা সুস্বাদু খাবার ইত্যাদি।
হিন্দু ধর্মাবলম্বীরা এই শুভ দিনটিতে তাঁদের বাড়ির প্রবেশদ্বারে প্রদীপ ও রঙ্গোলি দিয়ে সাজিয়ে উত্সব পালন করেন। অন্নকূট উৎসব উপলক্ষে কৃষ্ণভক্তদের উদ্যোগে আয়োজিত অনুষ্ঠানে পশ্চিম ভার্জিনিয়াস্থ নতুন বৃন্দাবনের ব্রম্মচারি শুভানন্দ দাস উপস্থিত থেকে কৃষ্ণভক্তদের কৃতার্থ করেন এবং অন্নকূট উৎসবের তাৎপর্য তুলে ধরেন।
অন্নকূট উৎসব উপলক্ষে আয়োজিত অনুষ্ঠানমালার বিভিন্ন পর্যায়ে সুমন মজুমদার, প্রভিন ভিগ, বিপ্লব দে, আন্না মিত্র,গংগা সাহা, দীপংকর মিত্র, ইন্দিরা চৌধুরী, উত্তম দাশ, সজল চক্রবর্তী, চ্যবন দাশ, রানা দাশ, সুমি মজুমদার, সুপ্রীতি দে, বিউটি দাশ, সজল দাশ, মেরি দে, সোমা দেব প্রমুখ অংশগ্রহন করেন।
আটলান্টিক সিটিতে বসবাসরত সনাতন হিন্দু ধর্মাবলম্বীরা অন্নকূট উৎসব উপলক্ষে ওইদিন প্রার্থনা হলে বিভিন্ন পদের উপাচার নিয়ে সমবেত হন। পুরোহিতের পূজার্চনা শেষে ভক্তকূলের অন্নকূট উৎসবের মহাপ্রসাদ আস্বাদন করার মধ্য দিয়ে অন্নকূট উৎসবের সমাপ্তি ঘটে।