কুষ্টিয়া, ১৪ নভেম্বর (ঢাকা পোস্ট) : কুষ্টিয়ার দৌলতপুরে পরকীয়ার জেরে এক গৃহবধূর (২৭) ঘরে ঢুকে কান হারিয়েছেন টিপু সুলতান (৪০) নামে এক যুবলীগ কর্মী। সোমবার (১৩ নভেম্বর) বিকেলে দৌলতপুর উপজেলার বোয়ালিয়া ইউনিয়নের বোয়ালিয়া গ্রামের পশ্চিমপাড়ার এক গৃবধূর ঘরে ঢুকলে তার স্বামী হাতেনাতে ধরে ফেলেন এবং ওই যুবকের কানে কামড় দিয়ে ছিড়ে ফেলেন।
জানা যায়, বিলবোয়ালিয়া এলাকার রায়েত আলীর ছেলে টিপু সুলতান যুবলীগের রাজনীতি করেন। মিছিল মিটিংয়ে গেলেও কোনো কমিটিতে তার পদ-পদবি নেই। রাজনীতির পাশাপাশি সে কৃষিকাজ ও ব্যবসা করেন। টিপুর ঘরে স্ত্রী ও সন্তান আছেন। দুই মেয়ে ও এক ছেলের বাবা তিনি। তবে এলাকায় তার বিষয়ে নানা নেতিবাচক আলোচনা আছে।
ওই গৃহবধূর স্বামী বলেন, টিপু গ্রামেরই বাসিন্দা। আমাদের দূর সম্পর্কের ভাই হয়। টিপু সুলতান দীর্ঘদিন ধরে আমার বাসায় আসতো। অনেক আগেই আমার সন্দেহ হয়। তাছাড়া পাড়া প্রতিবেশীরা খারাপ কথা বলতেন। এজন্য টিপুকে আমার বাড়িতে আসতে নিষেধ করেছি অনেকবার। কিন্তু টিপু কথা শুনেনি। গতকাল বিকেলে আমি বাড়ির বাইরে ছিলাম। এই সুযোগে মোটরসাইকেল নিয়ে সে আমার বাড়ি যায় এবং আমার স্ত্রীর সঙ্গে পরকীয়ায় লিপ্ত হয়। এমন সময় আমি তাদেরকে হাতেনাতে ধরে ফেলি। ধস্তাধস্তির এক পর্যায়ে টিপু আমার গলা চেপে ধরে। এসময় দুজনের মধ্যে হাতাহাতি হয়। একপর্যায়ে আমি তার কানে কামড় দিয়ে কান ছিড়ে নিয়েছি। এ বিষয়ে একটি মামলা করব।
পুলিশ, স্থানীয় বাসিন্দা ও ওই নারীর স্বজনরা জানান, সোমবার বিকেলে টিপু তার প্রতিবেশী এক নারীর ঘরে ঢোকেন। এ সময় টের পেয়ে ওই নারীর স্বামী ঘরে ঢুকে টিপুকে ঝাপটে ধরেন। এ সময় দুজনের মধ্যে ধস্তাধস্তি হয়। এক পর্যায়ে ওই নারীর স্বামী টিপুর বাম কানের নিচে কামড় বসিয়ে দেয়। এতে কানের বেশ খানিকটা অংশ কেটে পড়ে যায়। রক্তাক্ত অবস্থায় ঘর থেকে বের হয়ে পালিয়ে যান টিপু।
স্থানীয়রা বলেন, সোমবার বিকেলে ওই নারীকে একা ঘরে পেয়ে টিপু তার শ্লীলতাহানির চেষ্টা করে। এ পর্যায়ে ওই নারীর স্বামী বাড়িতে ঢুকে তাকে ধরে ফেলে। তার কামড়ে টিপুর বাম কানের প্রায় হাফ ইঞ্চি পরিমাণ কেটে মাটিতে পড়ে যায়। বাড়িতেই সে চিকিৎসা নিচ্ছে বলে শুনেছি। টিপু ব্যবসার পাশাপাশি যুবলীগের রাজনীতি করে।
বোয়ালিয়া ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি ও ইউপি চেয়ারম্যান মহিউদ্দিন বিশ্বাস বলেন, বিষয়টি শুনেছি। অভিযুক্ত যুবলীগের রাজনীতি করলেও তার কোনো পদ-পদবি নেই।
এ বিষয়ে যুবলীগ কর্মী টিপু সুলতানের সঙ্গে যোগাযোগের চেষ্টা করলে তার মোবাইল নম্বর বন্ধ পাওয়া যায়। বোয়ালিয়া ইউনিয়নের শ্যামপুর পুলিশ ক্যাম্পের ইনচার্জ (আইসি) বিশ্বনাথ বলেন, ওই নারীর সঙ্গে টিপু সুলতানের সম্পর্ক ছিল বলে শুনেছি। ঘটনাটি জানতে পেরেছি। বিষয়টি নিয়ে অভিযোগ পেলে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
জানা যায়, বিলবোয়ালিয়া এলাকার রায়েত আলীর ছেলে টিপু সুলতান যুবলীগের রাজনীতি করেন। মিছিল মিটিংয়ে গেলেও কোনো কমিটিতে তার পদ-পদবি নেই। রাজনীতির পাশাপাশি সে কৃষিকাজ ও ব্যবসা করেন। টিপুর ঘরে স্ত্রী ও সন্তান আছেন। দুই মেয়ে ও এক ছেলের বাবা তিনি। তবে এলাকায় তার বিষয়ে নানা নেতিবাচক আলোচনা আছে।
ওই গৃহবধূর স্বামী বলেন, টিপু গ্রামেরই বাসিন্দা। আমাদের দূর সম্পর্কের ভাই হয়। টিপু সুলতান দীর্ঘদিন ধরে আমার বাসায় আসতো। অনেক আগেই আমার সন্দেহ হয়। তাছাড়া পাড়া প্রতিবেশীরা খারাপ কথা বলতেন। এজন্য টিপুকে আমার বাড়িতে আসতে নিষেধ করেছি অনেকবার। কিন্তু টিপু কথা শুনেনি। গতকাল বিকেলে আমি বাড়ির বাইরে ছিলাম। এই সুযোগে মোটরসাইকেল নিয়ে সে আমার বাড়ি যায় এবং আমার স্ত্রীর সঙ্গে পরকীয়ায় লিপ্ত হয়। এমন সময় আমি তাদেরকে হাতেনাতে ধরে ফেলি। ধস্তাধস্তির এক পর্যায়ে টিপু আমার গলা চেপে ধরে। এসময় দুজনের মধ্যে হাতাহাতি হয়। একপর্যায়ে আমি তার কানে কামড় দিয়ে কান ছিড়ে নিয়েছি। এ বিষয়ে একটি মামলা করব।
পুলিশ, স্থানীয় বাসিন্দা ও ওই নারীর স্বজনরা জানান, সোমবার বিকেলে টিপু তার প্রতিবেশী এক নারীর ঘরে ঢোকেন। এ সময় টের পেয়ে ওই নারীর স্বামী ঘরে ঢুকে টিপুকে ঝাপটে ধরেন। এ সময় দুজনের মধ্যে ধস্তাধস্তি হয়। এক পর্যায়ে ওই নারীর স্বামী টিপুর বাম কানের নিচে কামড় বসিয়ে দেয়। এতে কানের বেশ খানিকটা অংশ কেটে পড়ে যায়। রক্তাক্ত অবস্থায় ঘর থেকে বের হয়ে পালিয়ে যান টিপু।
স্থানীয়রা বলেন, সোমবার বিকেলে ওই নারীকে একা ঘরে পেয়ে টিপু তার শ্লীলতাহানির চেষ্টা করে। এ পর্যায়ে ওই নারীর স্বামী বাড়িতে ঢুকে তাকে ধরে ফেলে। তার কামড়ে টিপুর বাম কানের প্রায় হাফ ইঞ্চি পরিমাণ কেটে মাটিতে পড়ে যায়। বাড়িতেই সে চিকিৎসা নিচ্ছে বলে শুনেছি। টিপু ব্যবসার পাশাপাশি যুবলীগের রাজনীতি করে।
বোয়ালিয়া ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি ও ইউপি চেয়ারম্যান মহিউদ্দিন বিশ্বাস বলেন, বিষয়টি শুনেছি। অভিযুক্ত যুবলীগের রাজনীতি করলেও তার কোনো পদ-পদবি নেই।
এ বিষয়ে যুবলীগ কর্মী টিপু সুলতানের সঙ্গে যোগাযোগের চেষ্টা করলে তার মোবাইল নম্বর বন্ধ পাওয়া যায়। বোয়ালিয়া ইউনিয়নের শ্যামপুর পুলিশ ক্যাম্পের ইনচার্জ (আইসি) বিশ্বনাথ বলেন, ওই নারীর সঙ্গে টিপু সুলতানের সম্পর্ক ছিল বলে শুনেছি। ঘটনাটি জানতে পেরেছি। বিষয়টি নিয়ে অভিযোগ পেলে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।