ঢাকা, ১৯ নভেম্বর (ঢাকা পোস্ট) : বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীকে নির্বাচন কমিশনের দেওয়া নিবন্ধন অবৈধ বলে হাইকোর্ট যে রায় দিয়েছিলেন তার বিরুদ্ধে জামায়াতের আপিল খারিজ করে দিয়েছেন আপিল বিভাগ। এর ফলে জামায়াতের নিবন্ধন বাতিলে হাইকোর্টের রায় বহাল রয়েছে বলে জানিয়েছেন আইনজীবীরা। আর এর প্রতিবাদে রাজধানীর কয়েকটি স্থানে বিক্ষোভ মিছিল করেছেন জামায়াতের নেতাকর্মীরা। রোববার (১৯ নভেম্বর) বিভিন্ন সময় এ বিক্ষোভ মিছিল বের করা হয়।
জামায়াতে ইসলামী ঢাকা মহানগরী দক্ষিণের উদ্যোগে শনির আখড়ার কদমতলী এলাকায় বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশ বের করা হয়। এতে নেতৃত্ব দেন কেন্দ্রীয় মজলিসে শুরা সদস্য ও ঢাকা মহানগরী দক্ষিণের সহকারী সেক্রেটারি মুহাম্মদ কামাল হোসাইন।
এসময় আরও উপস্থিত ছিলেন মহানগরী কর্মপরিষদ সদস্য ও শ্রমিক কল্যাণ ফেডারেশনের মহানগরী দক্ষিণের সেক্রেটারি হাফিজুর রহমান, মহানগরী দক্ষিণের মজলিসে শুরার সদস্য মু. শাহজাহান খান, আবদুর রহীম জীবন, মাওলানা আমিরুল ইসলাম, মুহাম্মদ মহিউদ্দিন, কবিরুল ইসলাম, যাত্রাবাড়ী থানা আমীর সাদেক বিল্লাহ, যাত্রাবাড়ী দক্ষিণ থানা আমীর নওশদ আলম ফারুক, মাওলানা বাইজিদ হাসান, অ্যাডভোকেট একে আজাদ ইঞ্জি. হাবিবুর রহমান ও মহানগরী দক্ষিণ ছাত্রশিবিরের নেতা দেলাওয়ার হোসেন।
রাজধানীর ধানমন্ডি ২৭ নম্বর সড়কে সন্ধ্যায় বিক্ষোভ মিছিল ও প্রতিবাদ সমাবেশ করেছে দলটি। এসময় জামায়াতের নিবন্ধনের আপিল খারিজের প্রতিবাদ এবং প্রহসনের তফসিল বাতিল, কেয়ারটেকার সরকার প্রতিষ্ঠা, সরকারের পদত্যাগ ও আমীরে জামায়াত ডা. শফিকুর রহমানসহ বিরোধী দলের গ্রেপ্তার নেতাকর্মীদের অনতিবিলম্বে মুক্তির দাবি জানানো হয়।
ঢাকা মহানগর দক্ষিণ মজলিসে শূরা সদস্য অ্যাড জসীম উদ্দিন তালুকদারের নেতৃত্বে এতে আবু শাহাদাত মোহাম্মদ আলী, জাহিনুর রহমান, মাহবুব রশীদসহ থানা সেক্রেটারি গোলাম ছরওয়ার, আহমদ যোবায়ের অ্যাড. আব্দুল বারী, ইসলামী ছাত্রশিবিরের সাবেক কেন্দ্রীয় সভাপতি ছাত্রনেতা হাফেজ রাশেদুল ইসলাম, ঢাকা কলেজ শাখা সভাপতি শিশির হোসাইন ও সেক্রেটারি মুস'আব আবদুল্লাহ উপস্থিত ছিলেন।
একই দাবিতে কেন্দ্রীয় মজলিসে শুরা সদস্য, ঢাকা মহানগরী দক্ষিণের কর্মপরিষদ সদস্য শামসুর রহমানের নেতৃত্বে রাজধানী খিলগাঁও এলাকায় সন্ধ্যায় বিক্ষোভ মিছিল ও প্রতিবাদ সমাবেশ করে জামায়াত।
এছাড়া, রামপুরা হাজীপাড়ায় সন্ধ্যায় এক বিক্ষোভ মিছিল শেষে সমাবেশ করে জামায়াত। সমাবেশে উপস্থিত ছিলেন ঢাকা মহানগরী উত্তরের কর্মপরিষদ সদস্য এবং প্রচার ও মিডিয়া সম্পাদক মু. আতাউর রহমান সরকার, ঢাকা মহানগরী উত্তরের মজলিসে শুরা সদস্য আমিনুল ইসলাম, ইঞ্জিনিয়ার নোমান আহমেদি, এম জে আহমেদ, মিজানুর রহমান, ছাত্রনেতা আব্দুর রহীম, মীর শিহাব উদ্দীন ও শ্রমিক নেতা সুলতান মাহমুদ।
জামায়াতে ইসলামী ঢাকা মহানগরী দক্ষিণের উদ্যোগে শনির আখড়ার কদমতলী এলাকায় বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশ বের করা হয়। এতে নেতৃত্ব দেন কেন্দ্রীয় মজলিসে শুরা সদস্য ও ঢাকা মহানগরী দক্ষিণের সহকারী সেক্রেটারি মুহাম্মদ কামাল হোসাইন।
এসময় আরও উপস্থিত ছিলেন মহানগরী কর্মপরিষদ সদস্য ও শ্রমিক কল্যাণ ফেডারেশনের মহানগরী দক্ষিণের সেক্রেটারি হাফিজুর রহমান, মহানগরী দক্ষিণের মজলিসে শুরার সদস্য মু. শাহজাহান খান, আবদুর রহীম জীবন, মাওলানা আমিরুল ইসলাম, মুহাম্মদ মহিউদ্দিন, কবিরুল ইসলাম, যাত্রাবাড়ী থানা আমীর সাদেক বিল্লাহ, যাত্রাবাড়ী দক্ষিণ থানা আমীর নওশদ আলম ফারুক, মাওলানা বাইজিদ হাসান, অ্যাডভোকেট একে আজাদ ইঞ্জি. হাবিবুর রহমান ও মহানগরী দক্ষিণ ছাত্রশিবিরের নেতা দেলাওয়ার হোসেন।
রাজধানীর ধানমন্ডি ২৭ নম্বর সড়কে সন্ধ্যায় বিক্ষোভ মিছিল ও প্রতিবাদ সমাবেশ করেছে দলটি। এসময় জামায়াতের নিবন্ধনের আপিল খারিজের প্রতিবাদ এবং প্রহসনের তফসিল বাতিল, কেয়ারটেকার সরকার প্রতিষ্ঠা, সরকারের পদত্যাগ ও আমীরে জামায়াত ডা. শফিকুর রহমানসহ বিরোধী দলের গ্রেপ্তার নেতাকর্মীদের অনতিবিলম্বে মুক্তির দাবি জানানো হয়।
ঢাকা মহানগর দক্ষিণ মজলিসে শূরা সদস্য অ্যাড জসীম উদ্দিন তালুকদারের নেতৃত্বে এতে আবু শাহাদাত মোহাম্মদ আলী, জাহিনুর রহমান, মাহবুব রশীদসহ থানা সেক্রেটারি গোলাম ছরওয়ার, আহমদ যোবায়ের অ্যাড. আব্দুল বারী, ইসলামী ছাত্রশিবিরের সাবেক কেন্দ্রীয় সভাপতি ছাত্রনেতা হাফেজ রাশেদুল ইসলাম, ঢাকা কলেজ শাখা সভাপতি শিশির হোসাইন ও সেক্রেটারি মুস'আব আবদুল্লাহ উপস্থিত ছিলেন।
একই দাবিতে কেন্দ্রীয় মজলিসে শুরা সদস্য, ঢাকা মহানগরী দক্ষিণের কর্মপরিষদ সদস্য শামসুর রহমানের নেতৃত্বে রাজধানী খিলগাঁও এলাকায় সন্ধ্যায় বিক্ষোভ মিছিল ও প্রতিবাদ সমাবেশ করে জামায়াত।
এছাড়া, রামপুরা হাজীপাড়ায় সন্ধ্যায় এক বিক্ষোভ মিছিল শেষে সমাবেশ করে জামায়াত। সমাবেশে উপস্থিত ছিলেন ঢাকা মহানগরী উত্তরের কর্মপরিষদ সদস্য এবং প্রচার ও মিডিয়া সম্পাদক মু. আতাউর রহমান সরকার, ঢাকা মহানগরী উত্তরের মজলিসে শুরা সদস্য আমিনুল ইসলাম, ইঞ্জিনিয়ার নোমান আহমেদি, এম জে আহমেদ, মিজানুর রহমান, ছাত্রনেতা আব্দুর রহীম, মীর শিহাব উদ্দীন ও শ্রমিক নেতা সুলতান মাহমুদ।