মাধবপুর, (হবিগঞ্জ) ৩১ মার্চ : মাধবপুরে বসত ঘর থেকে দুই সন্তানের জনকের ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার করছে পুলিশ। ময়না তদন্ত শেষে শুক্রবার দুপুরে পরিবারের কাছে মরদেহ হস্তান্তর করা হয়েছে।
বৃহস্পতিবার বিকালে উপজেলার ১১নং বাঘাসুরা ইউনিয়নের পুরাইখলা গ্রাম থেকে ধলাই মিয়ার লাশ উদ্ধার করে পুলিশ। নিহতের পিতা ইমান আলী মুনসী জানান, ধলাই মিয়া বৃহস্পতিবার দুপুরের দিকে ঘরের দরজা ভিতর দিয়ে বন্ধ করে বাশের তীরের সাথে ফাঁস লেগে আত্মহত্যা করে। ৭ বছরের একটি মেয়ে ডাকাডাকি করেও দরজা না খুললে তরজার বেড়ার ফাঁক দিয়ে দেখতে পায় তীরের সঙ্গে সে ঝুলে আছে। তখন প্রতিবেশীরা ঘরের দরজা ভেঙে ভিতরে য়ুকে লাশ নামিয়ে জীবিত মনে করে মাথায় পানি দিতে থাকে। কিন্তু ফাঁস লাগানো অবস্থায় সে মার যায়। খবর পেয়ে পুলিশ পরিদর্শক মোঃ আতিকুর রহমান ও এস আই সুজন সহ পুলিশের একটি টিম লাশ উদ্ধার করেন।
প্রতিবেশীরা জানান, ধলাই মিয়া ফাঁস লাগানোর সময় তার স্ত্রী বাবার বাড়িতে ছিলেন। তার দুটি সন্তানও রয়েছে। সে জুয়া খেলা সহ বিভিন্ন অসামাজিক কার্যকলাপে লিপ্ত ছিল, তাই ঋণের বোঝা সইতে না পেরে সে আত্মহত্যার পথ বেছে নিতে পারে। আতিকুর রহমান জানান, তার পরিবারের লোকজন জানিয়েছে, সে আরও একাধিক বার আত্মহত্যার চেষ্টা করেছে।
ওসি মোঃ আব্দুর রাজ্জাক জানান, লাশ উদ্ধার করা হয়েছে, ময়নাতদন্তের জন্য হবিগঞ্জ মর্গে পাঠানো হবে। ময়নাতদন্তের রিপোর্ট পেলে মৃত্যুর সঠিক কারণ জানা যাবে। এ ব্যপারে থানায় একটি ইউডি মামলা হয়েছে।
বৃহস্পতিবার বিকালে উপজেলার ১১নং বাঘাসুরা ইউনিয়নের পুরাইখলা গ্রাম থেকে ধলাই মিয়ার লাশ উদ্ধার করে পুলিশ। নিহতের পিতা ইমান আলী মুনসী জানান, ধলাই মিয়া বৃহস্পতিবার দুপুরের দিকে ঘরের দরজা ভিতর দিয়ে বন্ধ করে বাশের তীরের সাথে ফাঁস লেগে আত্মহত্যা করে। ৭ বছরের একটি মেয়ে ডাকাডাকি করেও দরজা না খুললে তরজার বেড়ার ফাঁক দিয়ে দেখতে পায় তীরের সঙ্গে সে ঝুলে আছে। তখন প্রতিবেশীরা ঘরের দরজা ভেঙে ভিতরে য়ুকে লাশ নামিয়ে জীবিত মনে করে মাথায় পানি দিতে থাকে। কিন্তু ফাঁস লাগানো অবস্থায় সে মার যায়। খবর পেয়ে পুলিশ পরিদর্শক মোঃ আতিকুর রহমান ও এস আই সুজন সহ পুলিশের একটি টিম লাশ উদ্ধার করেন।
প্রতিবেশীরা জানান, ধলাই মিয়া ফাঁস লাগানোর সময় তার স্ত্রী বাবার বাড়িতে ছিলেন। তার দুটি সন্তানও রয়েছে। সে জুয়া খেলা সহ বিভিন্ন অসামাজিক কার্যকলাপে লিপ্ত ছিল, তাই ঋণের বোঝা সইতে না পেরে সে আত্মহত্যার পথ বেছে নিতে পারে। আতিকুর রহমান জানান, তার পরিবারের লোকজন জানিয়েছে, সে আরও একাধিক বার আত্মহত্যার চেষ্টা করেছে।
ওসি মোঃ আব্দুর রাজ্জাক জানান, লাশ উদ্ধার করা হয়েছে, ময়নাতদন্তের জন্য হবিগঞ্জ মর্গে পাঠানো হবে। ময়নাতদন্তের রিপোর্ট পেলে মৃত্যুর সঠিক কারণ জানা যাবে। এ ব্যপারে থানায় একটি ইউডি মামলা হয়েছে।