ঢাকা, ২২ নভেম্বর (ঢাকা পোস্ট) : বিএনপির পক্ষ থেকে দলীয় ‘গুরুত্বপূর্ণ বার্তা’ নিয়ে মার্কিন দূতাবাসের দুই কর্মকর্তার সঙ্গে সাক্ষাৎ করেছেন বিএনপির আন্তর্জাতিক বিষয়ক সম্পাদক ব্যারিস্টার রুমিন ফারহানা। বুধবার (২২ নভেম্বর) রাজধানীর গুলশানের হোটেল সিক্স সিজন-এ এই বৈঠক অনুষ্ঠিত হয় বলে বিএনপির একটি সূত্র ঢাকা পোস্টকে নিশ্চিত করেছে।
বিএনপির ফরেইন অ্যাফেয়ার্স কমিটির এক সদস্য নাম প্রকাশ না করার শর্তে জানান, দলের গুরুত্বপূর্ণ বার্তা নিয়ে মার্কিন দূতাবাসের পলিটিক্যাল চিফ শ্রেয়ান সি. ফিজারল্ড ও পলিটিক্যাল সেক্রেটারি ম্যাথিউ বে'র সঙ্গে বৈঠক করেছেন বিএনপির কেন্দ্রীয় কমিটির আন্তর্জাতিক বিষয়ক সম্পাদক ব্যারিস্টার রুমিন ফারহানা। তিনি ওই কর্মকর্তাদের হাতে বিএনপির পক্ষ থেকে দেওয়া একটি চিঠি হস্তান্তর করেন।
এ বিষয়ে জানতে রুমিন ফারহানাকে একাধিকবার ফোন করেও কোনো মন্তব্য পাওয়া যায়নি। বিএনপির মিডিয়া সেলের সদস্য শায়রুল কবির খান ফোন ধরলেও তিনি এ বিষয়ে অবগত নন বলে জানান।
বিএনপির একটি সূত্র জানায়, দলের ফরেন অ্যাফেয়ার্স কমিটির চেয়ারম্যান আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী কারাগারে আছেন। আর দলের মহাসচিবও কারাগারে রয়েছেন। যে কারণে কূটনৈতিক সম্পর্কটা এখন দেখভাল করছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আব্দুল মঈন খান ও রুমিন ফারহানা।
বাংলাদেশের আগামী সংসদ নির্বাচন নিয়ে সংলাপের উদ্যোগসহ নানামুখী ভূমিকায় বেশ আলোচনায় রয়েছে ঢাকার মার্কিন দূতাবাস ও তাদের রাষ্ট্রদূত পিটার হাস। বর্তমানে বাংলাদেশের বাইরে অবস্থান করছেন মার্কিন দূত। নির্বাচনের তফসিল ঘোষণার পর হঠাৎ করে গত সপ্তাহে ঢাকা ছেড়ে যান তিনি।
যদিও পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় জানায়, মার্কিন রাষ্ট্রদূত পিটার হাস ছুটি নিয়েই বাংলাদেশের বাইরে গেছেন। তবে তার এ হঠাৎ ‘ছুটি’ নানা প্রশ্নের উদ্রেক করেছে।
পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র সেহেলী সাবরীন এ বিষয়ে সেদিন বলেন, মার্কিন রাষ্ট্রদূতের বিষয়ে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় অবগত আছে। তবে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এ তথ্য পাবলিকলি জানাবে না। একজন রাষ্ট্রদূত কোথায় গেছেন, কতদিনের জন্য যাচ্ছেন, এটা অফিসিয়ালি জানাতে হয়, পাবলিকলি জানানোর কথা নয়।
উল্লেখ্য, গত ২৮ অক্টোবরের সমাবেশে হামলা, ভাঙচুর ও সংঘর্ষকে কেন্দ্র করে হঠাৎ টালমাটাল হয়ে ওঠে দেশের রাজনৈতিক পরিস্থিতি। এরপর থেমে থেমে চলে বিএনপিসহ বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের হরতাল ও অবরোধ। যা এখনো চলমান।
এ অবস্থার মধ্যে দ্বাদশ সংসদ নির্বাচন ইস্যুতে তিন প্রধান রাজনৈতিক দলের জ্যেষ্ঠ নেতাদের সংকট সমাধানে সংলাপের অনুরোধ জানায় মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র। দেশটির দক্ষিণ এশিয়া বিষয়ক সহকারী পররাষ্ট্রমন্ত্রী ডোনাল্ড লুর লেখা এ সংক্রান্ত চিঠি তিন দলের নেতাদের কাছে হস্তান্তর করেন রাষ্ট্রদূত পিটার হাস।
এছাড়া নির্বাচন ইস্যুতে এ বছর বিভিন্ন সময়ে বিএনপি, আওয়ামী লীগ ও জাতীয় পার্টির সঙ্গে বৈঠক করেন মার্কিন রাষ্ট্রদূত পিটার হাস। তিনি দলগুলোর দলীয় কার্যালয়েও যান।
বিএনপির ফরেইন অ্যাফেয়ার্স কমিটির এক সদস্য নাম প্রকাশ না করার শর্তে জানান, দলের গুরুত্বপূর্ণ বার্তা নিয়ে মার্কিন দূতাবাসের পলিটিক্যাল চিফ শ্রেয়ান সি. ফিজারল্ড ও পলিটিক্যাল সেক্রেটারি ম্যাথিউ বে'র সঙ্গে বৈঠক করেছেন বিএনপির কেন্দ্রীয় কমিটির আন্তর্জাতিক বিষয়ক সম্পাদক ব্যারিস্টার রুমিন ফারহানা। তিনি ওই কর্মকর্তাদের হাতে বিএনপির পক্ষ থেকে দেওয়া একটি চিঠি হস্তান্তর করেন।
এ বিষয়ে জানতে রুমিন ফারহানাকে একাধিকবার ফোন করেও কোনো মন্তব্য পাওয়া যায়নি। বিএনপির মিডিয়া সেলের সদস্য শায়রুল কবির খান ফোন ধরলেও তিনি এ বিষয়ে অবগত নন বলে জানান।
বিএনপির একটি সূত্র জানায়, দলের ফরেন অ্যাফেয়ার্স কমিটির চেয়ারম্যান আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী কারাগারে আছেন। আর দলের মহাসচিবও কারাগারে রয়েছেন। যে কারণে কূটনৈতিক সম্পর্কটা এখন দেখভাল করছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আব্দুল মঈন খান ও রুমিন ফারহানা।
বাংলাদেশের আগামী সংসদ নির্বাচন নিয়ে সংলাপের উদ্যোগসহ নানামুখী ভূমিকায় বেশ আলোচনায় রয়েছে ঢাকার মার্কিন দূতাবাস ও তাদের রাষ্ট্রদূত পিটার হাস। বর্তমানে বাংলাদেশের বাইরে অবস্থান করছেন মার্কিন দূত। নির্বাচনের তফসিল ঘোষণার পর হঠাৎ করে গত সপ্তাহে ঢাকা ছেড়ে যান তিনি।
যদিও পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় জানায়, মার্কিন রাষ্ট্রদূত পিটার হাস ছুটি নিয়েই বাংলাদেশের বাইরে গেছেন। তবে তার এ হঠাৎ ‘ছুটি’ নানা প্রশ্নের উদ্রেক করেছে।
পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র সেহেলী সাবরীন এ বিষয়ে সেদিন বলেন, মার্কিন রাষ্ট্রদূতের বিষয়ে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় অবগত আছে। তবে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এ তথ্য পাবলিকলি জানাবে না। একজন রাষ্ট্রদূত কোথায় গেছেন, কতদিনের জন্য যাচ্ছেন, এটা অফিসিয়ালি জানাতে হয়, পাবলিকলি জানানোর কথা নয়।
উল্লেখ্য, গত ২৮ অক্টোবরের সমাবেশে হামলা, ভাঙচুর ও সংঘর্ষকে কেন্দ্র করে হঠাৎ টালমাটাল হয়ে ওঠে দেশের রাজনৈতিক পরিস্থিতি। এরপর থেমে থেমে চলে বিএনপিসহ বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের হরতাল ও অবরোধ। যা এখনো চলমান।
এ অবস্থার মধ্যে দ্বাদশ সংসদ নির্বাচন ইস্যুতে তিন প্রধান রাজনৈতিক দলের জ্যেষ্ঠ নেতাদের সংকট সমাধানে সংলাপের অনুরোধ জানায় মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র। দেশটির দক্ষিণ এশিয়া বিষয়ক সহকারী পররাষ্ট্রমন্ত্রী ডোনাল্ড লুর লেখা এ সংক্রান্ত চিঠি তিন দলের নেতাদের কাছে হস্তান্তর করেন রাষ্ট্রদূত পিটার হাস।
এছাড়া নির্বাচন ইস্যুতে এ বছর বিভিন্ন সময়ে বিএনপি, আওয়ামী লীগ ও জাতীয় পার্টির সঙ্গে বৈঠক করেন মার্কিন রাষ্ট্রদূত পিটার হাস। তিনি দলগুলোর দলীয় কার্যালয়েও যান।