ঢাকা, ২২ নভেম্বর (ঢাকা পোস্ট) : গাড়িতে অগ্নিসংযোগ ও পুলিশের ওপর হামলার মামলায় ছাত্রদলের সাবেক সভাপতি ও স্বেচ্ছাসেবক দলের সাবেক সাধারণ সম্পাদক বিএনপির জাতীয় নির্বাহী কমিটির স্বেচ্ছাসেবক বিষয়ক সহসম্পাদক আব্দুল কাদির ভূঁইয়া জুয়েলসহ ৯ জনকে ৩৯ মাস (তিন বছর তিন মাস) করে কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত। এছাড়া প্রত্যেককে পাঁচ হাজার টাকা অর্থদণ্ড অনাদায়ে আরও চার মাস কারাভোগ করতে হবে বলে রায়ে উল্লেখ করেন বিচারক।
দণ্ডপ্রাপ্ত অন্য আট আসামি হলেন, পল্টন থানা ছাত্রদলের সাবেক সাধারণ সম্পাদক ইকবাল হোসেন, পল্টন থানা স্বেচ্ছাসেবক দলের সাবেক সভাপতি শাহাদাত হোসেন, পল্টন থানা যুবদলের তৎকালীন নেতা লিওন হোসেন, উত্তম কুমার, ভাসানী জাহাঙ্গীর, মিজানুর রহমান, আরিফুল হক ও রুবেল।
বুধবার (২২ নভেম্বর) ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট সাইফুল ইসলাম এ রায় ঘোষণা করেন। রায় ঘোষণার সময় আসামিরা অনুপস্থিত থাকায় তাদের বিরুদ্ধে সাজা পরোয়ানাসহ গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেছেন আদালত। সংশ্লিষ্ট আদালতের বেঞ্চ সহকারী মাসুদ পারভেজ এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
জুয়েলের আইনজীবী ছিলেন অ্যাডভোকেট মো. আতিকুর রহমান, অ্যাডভোকেট জোনাইদ উল্লাহ শোয়েব, অ্যাডভোকেট ইলতুতমিশ সওদাগর ও অ্যাডভোকেট দেলোয়ার জাহান রুমি। তারা জানান, আব্দুল কাদির ভূঁইয়া জুয়েল ন্যায়বিচার পাননি। তারা রায়ের বিরুদ্ধে আপিল করবেন।
মামলার এজাহার সূত্রে জানা যায়, ২০১৩ সালের ৩ নভেম্বর পল্টন থানার হোটেল প্লাজার সামনে অতর্কিতভাবে বিএনপির ও ছাত্রশিবির মিছিল করার সময় রাস্তায় দাঁড়িয়ে থাকা একটি প্রাইভেটকারে আগুন ধরিয়ে দেয়। এসময় পুলিশ প্রাইভেটকারের আগুন নেভানোর চেষ্টা করলে আসামিরা ইট-পাটকেল ছুড়ে। এছাড়া লোহার রড ও হকিস্ট্রিক নিয়ে পুলিশের ওপর আক্রমণ করে। এসময় পুলিশ আসামিদের গ্রেপ্তারের চেষ্টা করলে তারা দৌড়ে পালিয়ে রাজউক ভবনের সামনে সোনালী ব্যাংকের স্টাফ বাসে আগুন ধরিয়ে দেয়।
এ ঘটনায় গাড়িতে অগ্নিসংযোগ, পুলিশের কাজে বাধাদান ও পুলিশের ওপর হামলার অভিযোগে পুলিশ বাদি হয়ে পল্টন থানায় মামলাটি দায়ের করে। মামলাটি তদন্ত করে ২০১৪ সালের ১৮ নভেম্বর কাদের ভূঁইয়াসহ নয়জন আসামির বিরুদ্ধে আদালতে অভিযোগপত্র দাখিল করে পুলিশ।
দণ্ডপ্রাপ্ত অন্য আট আসামি হলেন, পল্টন থানা ছাত্রদলের সাবেক সাধারণ সম্পাদক ইকবাল হোসেন, পল্টন থানা স্বেচ্ছাসেবক দলের সাবেক সভাপতি শাহাদাত হোসেন, পল্টন থানা যুবদলের তৎকালীন নেতা লিওন হোসেন, উত্তম কুমার, ভাসানী জাহাঙ্গীর, মিজানুর রহমান, আরিফুল হক ও রুবেল।
বুধবার (২২ নভেম্বর) ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট সাইফুল ইসলাম এ রায় ঘোষণা করেন। রায় ঘোষণার সময় আসামিরা অনুপস্থিত থাকায় তাদের বিরুদ্ধে সাজা পরোয়ানাসহ গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেছেন আদালত। সংশ্লিষ্ট আদালতের বেঞ্চ সহকারী মাসুদ পারভেজ এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
জুয়েলের আইনজীবী ছিলেন অ্যাডভোকেট মো. আতিকুর রহমান, অ্যাডভোকেট জোনাইদ উল্লাহ শোয়েব, অ্যাডভোকেট ইলতুতমিশ সওদাগর ও অ্যাডভোকেট দেলোয়ার জাহান রুমি। তারা জানান, আব্দুল কাদির ভূঁইয়া জুয়েল ন্যায়বিচার পাননি। তারা রায়ের বিরুদ্ধে আপিল করবেন।
মামলার এজাহার সূত্রে জানা যায়, ২০১৩ সালের ৩ নভেম্বর পল্টন থানার হোটেল প্লাজার সামনে অতর্কিতভাবে বিএনপির ও ছাত্রশিবির মিছিল করার সময় রাস্তায় দাঁড়িয়ে থাকা একটি প্রাইভেটকারে আগুন ধরিয়ে দেয়। এসময় পুলিশ প্রাইভেটকারের আগুন নেভানোর চেষ্টা করলে আসামিরা ইট-পাটকেল ছুড়ে। এছাড়া লোহার রড ও হকিস্ট্রিক নিয়ে পুলিশের ওপর আক্রমণ করে। এসময় পুলিশ আসামিদের গ্রেপ্তারের চেষ্টা করলে তারা দৌড়ে পালিয়ে রাজউক ভবনের সামনে সোনালী ব্যাংকের স্টাফ বাসে আগুন ধরিয়ে দেয়।
এ ঘটনায় গাড়িতে অগ্নিসংযোগ, পুলিশের কাজে বাধাদান ও পুলিশের ওপর হামলার অভিযোগে পুলিশ বাদি হয়ে পল্টন থানায় মামলাটি দায়ের করে। মামলাটি তদন্ত করে ২০১৪ সালের ১৮ নভেম্বর কাদের ভূঁইয়াসহ নয়জন আসামির বিরুদ্ধে আদালতে অভিযোগপত্র দাখিল করে পুলিশ।