আটলান্টিক সিটি, ২৬ নভেম্বর : নিউজার্সি অঙ্গরাজ্যের আটলান্টিক সিটিতে দামোদর মাস পালন উপলক্ষে গত ২৪ নভেম্বর, শুক্রবার সন্ধ্যায় ধর্মসভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। কৃষ্ণভক্ত সুমন মজুমদার ও সুপ্রীতি দের উদ্যোগে এই ধর্মসভার আয়োজন করা হয়েছিল।
ওইদিন সন্ধ্যায় আটলান্টিক সিটির ১৪১১, পেনরোজ এভিনিউর প্রার্থনা হলে অনুষ্ঠিত ধর্মসভার বিভিন্ন আয়োজনের মধ্যে ছিল ভক্তিভাবে দীপদান, অখন্ড দীপাবলীর আয়োজন, মালা জপ, সমবেত প্রার্থনা, ভজন, কীর্তন ইত্যাদি।
ধর্মসভায় পশ্চিম ভার্জিনিয়াস্থ নতুন বৃন্দাবনের ব্রম্মচারি শুভানন্দ দাস উপস্থিত থেকে কৃষ্ণভক্তদের কৃতার্থ করেন এবং দামোদর মাসের তাৎপর্য তুলে ধরেন।
ধর্মসভায় শুভানন্দ দাস ব্রম্মচারি কৃষ্ণভক্তদের জ্ঞাতার্থে জানান, “ভগবান বলেছেন, যারা তাদের মনকে আমার সবিশেষরূপে নিবিষ্ট করে অপ্রাকৃত শ্রদ্ধা সহকারে নিরন্তর আমার উপাসনা করে, আমার মতে তারাই সর্বশ্রেষ্ঠ যোগী”।
তিনি আরো বলেন, ভগবানকে লাভ করতে হলে চাই আপন চিত্তশুদ্ধি। ভগবান ভজনেই চিত্তশুদ্ধি হয়ে থাকে। চিত্তশুদ্ধি ব্যতীত কখনও ভগবৎ দর্শন হয় না।
তিনি বলেন, ধর্মচর্চা মানুষকে পরিশুদ্ধ করে এবং অন্য ধর্মের মানুষের প্রতি সহনশীল হতে শেখায়। তাছাড়া ধর্ম নৈতিক মূল্যবোধ সম্পন্ন মানুষ তৈরি করতে সহায়তা করে।ধর্ম চেতনা ও ধর্মবোধ মানুষকে সত্য, সুন্দরের পথে পরিচালিত করে।ধর্মচর্চা মানুষের মধ্যে পারস্পরিক বিশ্বাস, শ্রদ্ধাবোধ সৃষ্টি ও সভ্যতাকে এগিয়ে নিতে সহায়তা করে।
তিনি আরো বলেন, বিশ্বজনীন ধর্মগ্রন্থ ভাগবত গীতার কর্ম, জ্ঞান ও ভক্তি মানুষকে বিভিন্ন অপকর্ম থেকে বিরত রাখে। নিষ্কাম কর্ম এবং অন্ধকারাচ্ছন্ন পথ থেকে উওরনের জন্য গীতা শিক্ষার কোন বিকল্প নাই। ধর্মসভায় সম্মিলিত কন্ঠে ধ্বনিত-প্রতিধ্বনিত হতে থাকে ‘হরে কৃষ্ণ, হরে কৃষ্ণ, হরে রাম, হরে রাম’, আর তা অপূর্ব এক সুর মূর্ছনার সৃষ্টি করে।
কৃষ্ণভক্ত সুমন মজুমদার, তৃপ্তি সরকার, আন্না মিত্র, গংগা সাহা, সজল চক্রবর্তী,মেরি দে, দীপা দে জয়া, ইন্দিরা চৌধুরী, রানা দাশ,শুক্লা পাল,সুনীল সরকার, সুমি মজুমদার, ধীমান পাল প্রমুখ ধর্মসভার বিভিন্ন পর্বে অংশগ্রহণ করেন।
ধর্মসভায় অংশগ্রহনকারী ভক্তবৃন্দের সম্মিলিত কোরাসে হরিনাম সংকীর্তনের সুললিত সুর, ‘হরে কৃষ্ণ, হরে কৃষ্ণ, হরে রাম, হরে রাম’ এ অদ্ভুত এক ভালো লাগায় আচ্ছন্ন হয়ে পড়ে সবার মনপ্রাণ। ধর্মসভা শেষে ধর্মসভায় অংশগ্রহনকারীদের মাঝে প্রসাদ বিতরণ করা হয়।
ওইদিন সন্ধ্যায় আটলান্টিক সিটির ১৪১১, পেনরোজ এভিনিউর প্রার্থনা হলে অনুষ্ঠিত ধর্মসভার বিভিন্ন আয়োজনের মধ্যে ছিল ভক্তিভাবে দীপদান, অখন্ড দীপাবলীর আয়োজন, মালা জপ, সমবেত প্রার্থনা, ভজন, কীর্তন ইত্যাদি।
ধর্মসভায় পশ্চিম ভার্জিনিয়াস্থ নতুন বৃন্দাবনের ব্রম্মচারি শুভানন্দ দাস উপস্থিত থেকে কৃষ্ণভক্তদের কৃতার্থ করেন এবং দামোদর মাসের তাৎপর্য তুলে ধরেন।
ধর্মসভায় শুভানন্দ দাস ব্রম্মচারি কৃষ্ণভক্তদের জ্ঞাতার্থে জানান, “ভগবান বলেছেন, যারা তাদের মনকে আমার সবিশেষরূপে নিবিষ্ট করে অপ্রাকৃত শ্রদ্ধা সহকারে নিরন্তর আমার উপাসনা করে, আমার মতে তারাই সর্বশ্রেষ্ঠ যোগী”।
তিনি আরো বলেন, ভগবানকে লাভ করতে হলে চাই আপন চিত্তশুদ্ধি। ভগবান ভজনেই চিত্তশুদ্ধি হয়ে থাকে। চিত্তশুদ্ধি ব্যতীত কখনও ভগবৎ দর্শন হয় না।
তিনি বলেন, ধর্মচর্চা মানুষকে পরিশুদ্ধ করে এবং অন্য ধর্মের মানুষের প্রতি সহনশীল হতে শেখায়। তাছাড়া ধর্ম নৈতিক মূল্যবোধ সম্পন্ন মানুষ তৈরি করতে সহায়তা করে।ধর্ম চেতনা ও ধর্মবোধ মানুষকে সত্য, সুন্দরের পথে পরিচালিত করে।ধর্মচর্চা মানুষের মধ্যে পারস্পরিক বিশ্বাস, শ্রদ্ধাবোধ সৃষ্টি ও সভ্যতাকে এগিয়ে নিতে সহায়তা করে।
তিনি আরো বলেন, বিশ্বজনীন ধর্মগ্রন্থ ভাগবত গীতার কর্ম, জ্ঞান ও ভক্তি মানুষকে বিভিন্ন অপকর্ম থেকে বিরত রাখে। নিষ্কাম কর্ম এবং অন্ধকারাচ্ছন্ন পথ থেকে উওরনের জন্য গীতা শিক্ষার কোন বিকল্প নাই। ধর্মসভায় সম্মিলিত কন্ঠে ধ্বনিত-প্রতিধ্বনিত হতে থাকে ‘হরে কৃষ্ণ, হরে কৃষ্ণ, হরে রাম, হরে রাম’, আর তা অপূর্ব এক সুর মূর্ছনার সৃষ্টি করে।
কৃষ্ণভক্ত সুমন মজুমদার, তৃপ্তি সরকার, আন্না মিত্র, গংগা সাহা, সজল চক্রবর্তী,মেরি দে, দীপা দে জয়া, ইন্দিরা চৌধুরী, রানা দাশ,শুক্লা পাল,সুনীল সরকার, সুমি মজুমদার, ধীমান পাল প্রমুখ ধর্মসভার বিভিন্ন পর্বে অংশগ্রহণ করেন।
ধর্মসভায় অংশগ্রহনকারী ভক্তবৃন্দের সম্মিলিত কোরাসে হরিনাম সংকীর্তনের সুললিত সুর, ‘হরে কৃষ্ণ, হরে কৃষ্ণ, হরে রাম, হরে রাম’ এ অদ্ভুত এক ভালো লাগায় আচ্ছন্ন হয়ে পড়ে সবার মনপ্রাণ। ধর্মসভা শেষে ধর্মসভায় অংশগ্রহনকারীদের মাঝে প্রসাদ বিতরণ করা হয়।