হবিগঞ্জ, ২৯ নভেম্বর : হবিগঞ্জ জেলা পরিষদ কার্যালয় প্রাঙ্গণের গাছ না কাটার জন্য স্মারক লিপি দিয়েছে বাংলাদেশ পরিবেশ আন্দোলন ( বাপা) হবিগঞ্জ শাখা। আজ ২৯ নভেম্বর (বুধবার) বেলা ১১ টায় হবিগঞ্জ জেলা পরিষদ এর প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা বরাবর স্মারক লিপি দেওয়া হয়। প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা নুরুল ইসলাম স্মারকলিপি গ্রহণ করেন। এসময় উপস্থিত ছিলেন বাপা হবিগঞ্জের সহ- সভাপতি তাহমিনা বেগম গিনি, সহ- সভাপতি বিশিষ্ট মুক্তিযোদ্ধা মোহাম্মদ আলী মমিন, সাধারণ সম্পাদক তোফাজ্জল সোহেল ও নির্বাহী সদস্য এডভোকেট বিজন বিহারী দাস।
বাপা হবিগঞ্জের সভাপতি অধ্যাপক মো: ইকরামুল ওয়াদুদ ও সাধারণ সম্পাদক তোফাজ্জল সোহেল স্বাক্ষরিত স্মারকলিপিতে বলা হয়, আমরা জানতে পেরেছি হবিগঞ্জ জেলা পরিষদ ও জেলা পরিষদের আওতাধীন ডাক বাংলো প্রাঙ্গণ এবং জেলা পরিষদ মিলনায়তনের সামনের বিভিন্ন প্রজাতির মোট ৭৭ টি গাছ কাটার সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হয়েছে। যা আমাদেরকে বিস্মিত ও ক্ষুব্ধ করেছে। এই গাছগুলো শহরের পরিবেশগত ভারসাম্য রক্ষায় ভূমিকা রাখছে। এছাড়া এই গাছগুলোতে বিভিন্ন প্রজাতির অগণিত পাখি এসে আশ্রয় নেয়। বিশেষ করে জেলা পরিষদ এর ভিতরের বড় গাছগুলোতে হাজার হাজার শামুকখোল, চড়ুই, শালিক, পানকৌড়ি, কোকিলসহ পাখির আবাসস্থলে পরিণত হওয়ায় জীববেচিত্রের আধার ও একটি সুন্দর পরিবেশেরও সৃষ্টি হয়েছে।
এমতাবস্থায় এই গাছগুলো কাটা হলে জীববৈচিত্র ধ্বংস হবে, বাস্তুসংস্থান ভেঙ্গে পড়বে বিপুল সংখ্যক পশু-পাখি, কীট-পতঙ্গ তাদের আশ্রয়স্থল হারাবে। ফলে নষ্ট হবে পরিবেশগত ভারসাম্য। আমাদের পরিবেশ-প্রতিবেশ ও জীবনের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ এই গাছগুলো না কেটে এগুলোকে রক্ষায় প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণ করার দাবি জানানো হয়েছে বাপা হবিগঞ্জের পক্ষ থেকে।
বাপা হবিগঞ্জের সভাপতি অধ্যাপক মো: ইকরামুল ওয়াদুদ ও সাধারণ সম্পাদক তোফাজ্জল সোহেল স্বাক্ষরিত স্মারকলিপিতে বলা হয়, আমরা জানতে পেরেছি হবিগঞ্জ জেলা পরিষদ ও জেলা পরিষদের আওতাধীন ডাক বাংলো প্রাঙ্গণ এবং জেলা পরিষদ মিলনায়তনের সামনের বিভিন্ন প্রজাতির মোট ৭৭ টি গাছ কাটার সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হয়েছে। যা আমাদেরকে বিস্মিত ও ক্ষুব্ধ করেছে। এই গাছগুলো শহরের পরিবেশগত ভারসাম্য রক্ষায় ভূমিকা রাখছে। এছাড়া এই গাছগুলোতে বিভিন্ন প্রজাতির অগণিত পাখি এসে আশ্রয় নেয়। বিশেষ করে জেলা পরিষদ এর ভিতরের বড় গাছগুলোতে হাজার হাজার শামুকখোল, চড়ুই, শালিক, পানকৌড়ি, কোকিলসহ পাখির আবাসস্থলে পরিণত হওয়ায় জীববেচিত্রের আধার ও একটি সুন্দর পরিবেশেরও সৃষ্টি হয়েছে।
এমতাবস্থায় এই গাছগুলো কাটা হলে জীববৈচিত্র ধ্বংস হবে, বাস্তুসংস্থান ভেঙ্গে পড়বে বিপুল সংখ্যক পশু-পাখি, কীট-পতঙ্গ তাদের আশ্রয়স্থল হারাবে। ফলে নষ্ট হবে পরিবেশগত ভারসাম্য। আমাদের পরিবেশ-প্রতিবেশ ও জীবনের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ এই গাছগুলো না কেটে এগুলোকে রক্ষায় প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণ করার দাবি জানানো হয়েছে বাপা হবিগঞ্জের পক্ষ থেকে।