নবীগঞ্জ, (হবিগঞ্জ) ৩০ নভেম্বর : আওয়ামীলীগের মনোনয়ন পত্র দাখিল অনুষ্ঠানে নবীগঞ্জে আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে ছাত্রলীগের দু’পক্ষের মধ্যে দফায় দফায় সংঘ র্ষ ও ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়ার ঘটনা ঘটেছে। এসময় শহরের প্রধান সড়কে যানবাহন চলাচলসহ দোকান পাট বন্ধ হয়ে যায়। এ ঘটনায় শহরজুড়ে থমথমে পরিস্থিতিবিরাজ করছে। আজ বৃহস্পতিবার সকাল ১১টার দিকে নবীগঞ্জ শহরের নতুন বাজার এলাকায় কয়েক দফায় এ সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে। সংঘর্ষে উপজেলা ছাত্রলীগের আহ্বায়ক নাজিম চৌধুরী গ্রুপের ২ জন ছাত্রলীগ কর্মী আহত হয়েছে বলে খবর পাওয়া গেছে।
জানা যায়, গতকাল বৃহস্পতিবার সকালে দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে হবিগঞ্জ-১ আসনে আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী ডা. মুশফিক হোসেন চৌধুরীর মনোনয়ন দাখিল উপলক্ষে নবীগঞ্জ শহরে নতুন বাজার এলাকায় এক মতবিনিময় সভার আয়োজন করা হয়। এ উপলক্ষে সকাল থেকে আওয়ামী লীগ-যুবলীগ ছাত্রলীগসহ অঙ্গসহযোগী সংগঠনের নেতৃবৃন্দরা জড়ো হতে থাকেন। এ সময় উপজেলা ছাত্রলীগের আহ্বায়ক নাজিম চৌধুরীর নেতৃত্বে ছাত্রলীগের নেতাকর্মীরা সভাস্থলে আসলে অপর গ্রুপের ছাত্রলীগ নেতা জাহিদুল ইসলাম রুবেলের লোকজনের সাথে তুচ্ছ ঘটনা নিয়ে বাক বিতন্ডার পর ধাওয়া পাল্টা ধাওয়া হয়। পরে দেশীয় অস্ত্রশস্ত্র নিয়ে দুইপক্ষর মাঝে দফায় দফায় ধাওয়া পাল্টা ধাওয়ার ঘটনা ঘটে। উভয় পক্ষের মধ্যে প্রায় ১ ঘন্টাব্যাপী ইটপাটকেল নিক্ষেপ চলে ও একটি দোকান ভাঙচুর করা হয়। খবর পেয়ে নবীগঞ্জ থানা পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে।
এ ব্যাপারে উপজেলা ছাত্রলীগের আহ্বায়ক নাজিম উদ্দিন বলেন, আওয়ামী লীগের সভায় তারা শান্তিপূর্ণ শহরে অবস্থানকালে জাহেদুল ইসলাম রুবেলের নেতৃত্বে কয়েকজন তার কর্মী আজগর ও ইমনের উপর হামলা চালায়। এতে তারা আহত হয়। পরে ধাওয়া পাল্টা ধাওয়ার ঘটনা ঘটে। ছাত্রলীগ কর্মীদের উপর হামলার ঘটনায় নিন্দা জানান তিনি।
অভিযোগ অস্বীকার করে জাহিদুল ইসলাম রুবেল বলেন, নাজিম উদ্দিনসহ তার কর্মীরা হঠাৎ করে অতর্কিত ভাবে তাদের উপর হামলা চালিয়ে কয়েকটি দোকান পাট ভাঙচুর করে। পরে তারা প্রতিহত করেন। এর আগে বুধবার রাত ৯টায় ছাত্রলীগ কর্মী মান্নাকে নাজিমের কর্মীগণ মারধোর করেছে বলেও অভিযোগ তুলেন তিনি।
নবীগঞ্জ থানার (ওসি) মো. মাসুক আলী বলেন, ‘আওয়ামী লীগ প্রার্থী ডা. মুশফিক হুসেনকে স্বাগত জানাতে গিয়ে ছাত্রলীগের দু’পক্ষের নেতাদের বাক-বিতন্ডা হয়। পরে উভয় পক্ষ সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়লে পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌছে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ করে।
জানা যায়, গতকাল বৃহস্পতিবার সকালে দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে হবিগঞ্জ-১ আসনে আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী ডা. মুশফিক হোসেন চৌধুরীর মনোনয়ন দাখিল উপলক্ষে নবীগঞ্জ শহরে নতুন বাজার এলাকায় এক মতবিনিময় সভার আয়োজন করা হয়। এ উপলক্ষে সকাল থেকে আওয়ামী লীগ-যুবলীগ ছাত্রলীগসহ অঙ্গসহযোগী সংগঠনের নেতৃবৃন্দরা জড়ো হতে থাকেন। এ সময় উপজেলা ছাত্রলীগের আহ্বায়ক নাজিম চৌধুরীর নেতৃত্বে ছাত্রলীগের নেতাকর্মীরা সভাস্থলে আসলে অপর গ্রুপের ছাত্রলীগ নেতা জাহিদুল ইসলাম রুবেলের লোকজনের সাথে তুচ্ছ ঘটনা নিয়ে বাক বিতন্ডার পর ধাওয়া পাল্টা ধাওয়া হয়। পরে দেশীয় অস্ত্রশস্ত্র নিয়ে দুইপক্ষর মাঝে দফায় দফায় ধাওয়া পাল্টা ধাওয়ার ঘটনা ঘটে। উভয় পক্ষের মধ্যে প্রায় ১ ঘন্টাব্যাপী ইটপাটকেল নিক্ষেপ চলে ও একটি দোকান ভাঙচুর করা হয়। খবর পেয়ে নবীগঞ্জ থানা পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে।
এ ব্যাপারে উপজেলা ছাত্রলীগের আহ্বায়ক নাজিম উদ্দিন বলেন, আওয়ামী লীগের সভায় তারা শান্তিপূর্ণ শহরে অবস্থানকালে জাহেদুল ইসলাম রুবেলের নেতৃত্বে কয়েকজন তার কর্মী আজগর ও ইমনের উপর হামলা চালায়। এতে তারা আহত হয়। পরে ধাওয়া পাল্টা ধাওয়ার ঘটনা ঘটে। ছাত্রলীগ কর্মীদের উপর হামলার ঘটনায় নিন্দা জানান তিনি।
অভিযোগ অস্বীকার করে জাহিদুল ইসলাম রুবেল বলেন, নাজিম উদ্দিনসহ তার কর্মীরা হঠাৎ করে অতর্কিত ভাবে তাদের উপর হামলা চালিয়ে কয়েকটি দোকান পাট ভাঙচুর করে। পরে তারা প্রতিহত করেন। এর আগে বুধবার রাত ৯টায় ছাত্রলীগ কর্মী মান্নাকে নাজিমের কর্মীগণ মারধোর করেছে বলেও অভিযোগ তুলেন তিনি।
নবীগঞ্জ থানার (ওসি) মো. মাসুক আলী বলেন, ‘আওয়ামী লীগ প্রার্থী ডা. মুশফিক হুসেনকে স্বাগত জানাতে গিয়ে ছাত্রলীগের দু’পক্ষের নেতাদের বাক-বিতন্ডা হয়। পরে উভয় পক্ষ সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়লে পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌছে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ করে।