ডেট্রয়েট, ১৭ ডিসেম্বর : নানা আয়োজনে মহান বিজয় দিবস পালিত হয়েছে মিশিগানের ওকল্যান্ড ইন্টারন্যাশনাল একাডেমি হাইস্কুলে। এতে তুলে ধরা হয় স্বাধীনতা সংগ্রামের গৌরবগাঁথা ইতিহাস। বিজয় দিবসের অনুষ্ঠানে বাংলাদেশিদের সাথে অন্যদেশের শিক্ষক ও শিক্ষার্থীরাও অংশ নেওয়ায় আয়োজনে ভিন্নমাত্রা যোগ হয়।
লাখো শহিদের রক্তের সঙ্গে মিশে আছে স্বাধীনতার ইতিহাস, বিজয়ের আনন্দ। প্রবাসে থাকলেও দেশের মাটি ও মানুষকে ভুলে থাকতে চান না শিক্ষার্থীরা। এজন্য তারা মহান বিজয় দিবস উদযাপনে নানা অনুষ্ঠানের আয়োজন করেন স্কুলের মিলনায়তনে। লাল সবুজের পতাকা হাতে অনুষ্ঠানে অংশ নেন শিক্ষার্থীরা। কাগজ দিয়ে নিজেরাই বানিয়েছেন অনুষ্ঠানের ব্যানার।
বাংলাদেশ ও অ্যামেরিকার জাতীয় সংগীত পরিবেশনের মধ্যদিয়ে অনুষ্ঠান শুরু হয়। এরপর অনুষ্ঠিত হয় মনোজ্ঞ সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান। এতে বেশ কয়েকজন শিক্ষার্থী দেশাত্মবোধক গান ও নাচ পরিবেশন করেন। বক্তব্য রাখেন কয়েকজন শিক্ষক। এছাড়া দীর্ঘ মুক্তি সংগ্রামের গল্প বলার পাশাপাশি স্বাধীন বাংলাদেশের অভ্যুদয়ের বিভিন্ন চিত্র বড় পর্দায় দেখানো হয়। মুখরিত হয়ে উঠে পুরো মিলনায়তন। স্কুলে বিজয় দিবস উদযাপন করতে পেরে গর্বিত শিক্ষার্থিরা।
মহান মুক্তিযুদ্ধে আত্মোৎসর্গকারী সকল শহিদের প্রতি শ্রদ্ধা জানানোর পাশাপাশি আমাদের বাঙালি জাতির বীরত্বগাঁথা অন্য দেশের মানুষের কাছে তুলে ধরার জন্যই এই আয়োজন, জানালেন বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত শিক্ষক জাহেদ উদ্দিন।
বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের আত্মত্যাগের ইতিহাস শোনে বিমোহিত হন ভিনদেশী শিক্ষকরা। বাংলাদেশের মানুষের সাহসের প্রশংসা করেন তারা। এটিই সত্যিকারের মুক্তিযুদ্ধ এবং এরাই সত্যিকারের বীর মুক্তিযোদ্ধা বলে মন্তব্য করেন শিক্ষকরা। এছাড়া বিজয় দিবসের অনুষ্ঠান সফলভাবে সম্পন্ন করায় স্কুল কর্তৃপক্ষের পক্ষ থেকে শিক্ষার্থীদের ধন্যবাদ জানিয়েছেন ডিন অব স্টুডেন্টেস আকিল আলহালেমি এবং ডিরেক্টর অব ইম্যান স্কুলস ড.রানডয়ে স্পিক।
অনুষ্ঠানের সার্বিক সহযোগিতায় ছিলেন শিক্ষক জাহেদ উদ্দিন, নুহজাত জামান, নাজিফা মুনতাহ, আহমেদ তিহাম, শাহনূর মাহিন, রাইশা বেগম, শ্রাবন্তী সরকার, সিনথিয়া আহমেদ, ইউসুফ হোসেন, নাইমা বেগম, ইউসুফ হোসেন, সায়েম আহমেদ, ইয়াদ রাহিল, রাকিবুল খান ও নাহিদ চৌধুরী।
লাখো শহিদের রক্তের সঙ্গে মিশে আছে স্বাধীনতার ইতিহাস, বিজয়ের আনন্দ। প্রবাসে থাকলেও দেশের মাটি ও মানুষকে ভুলে থাকতে চান না শিক্ষার্থীরা। এজন্য তারা মহান বিজয় দিবস উদযাপনে নানা অনুষ্ঠানের আয়োজন করেন স্কুলের মিলনায়তনে। লাল সবুজের পতাকা হাতে অনুষ্ঠানে অংশ নেন শিক্ষার্থীরা। কাগজ দিয়ে নিজেরাই বানিয়েছেন অনুষ্ঠানের ব্যানার।
বাংলাদেশ ও অ্যামেরিকার জাতীয় সংগীত পরিবেশনের মধ্যদিয়ে অনুষ্ঠান শুরু হয়। এরপর অনুষ্ঠিত হয় মনোজ্ঞ সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান। এতে বেশ কয়েকজন শিক্ষার্থী দেশাত্মবোধক গান ও নাচ পরিবেশন করেন। বক্তব্য রাখেন কয়েকজন শিক্ষক। এছাড়া দীর্ঘ মুক্তি সংগ্রামের গল্প বলার পাশাপাশি স্বাধীন বাংলাদেশের অভ্যুদয়ের বিভিন্ন চিত্র বড় পর্দায় দেখানো হয়। মুখরিত হয়ে উঠে পুরো মিলনায়তন। স্কুলে বিজয় দিবস উদযাপন করতে পেরে গর্বিত শিক্ষার্থিরা।
মহান মুক্তিযুদ্ধে আত্মোৎসর্গকারী সকল শহিদের প্রতি শ্রদ্ধা জানানোর পাশাপাশি আমাদের বাঙালি জাতির বীরত্বগাঁথা অন্য দেশের মানুষের কাছে তুলে ধরার জন্যই এই আয়োজন, জানালেন বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত শিক্ষক জাহেদ উদ্দিন।
বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের আত্মত্যাগের ইতিহাস শোনে বিমোহিত হন ভিনদেশী শিক্ষকরা। বাংলাদেশের মানুষের সাহসের প্রশংসা করেন তারা। এটিই সত্যিকারের মুক্তিযুদ্ধ এবং এরাই সত্যিকারের বীর মুক্তিযোদ্ধা বলে মন্তব্য করেন শিক্ষকরা। এছাড়া বিজয় দিবসের অনুষ্ঠান সফলভাবে সম্পন্ন করায় স্কুল কর্তৃপক্ষের পক্ষ থেকে শিক্ষার্থীদের ধন্যবাদ জানিয়েছেন ডিন অব স্টুডেন্টেস আকিল আলহালেমি এবং ডিরেক্টর অব ইম্যান স্কুলস ড.রানডয়ে স্পিক।
অনুষ্ঠানের সার্বিক সহযোগিতায় ছিলেন শিক্ষক জাহেদ উদ্দিন, নুহজাত জামান, নাজিফা মুনতাহ, আহমেদ তিহাম, শাহনূর মাহিন, রাইশা বেগম, শ্রাবন্তী সরকার, সিনথিয়া আহমেদ, ইউসুফ হোসেন, নাইমা বেগম, ইউসুফ হোসেন, সায়েম আহমেদ, ইয়াদ রাহিল, রাকিবুল খান ও নাহিদ চৌধুরী।