আটলান্টিক সিটি, (নিউজার্সি) ১৭ ডিসেম্বর : যুক্তরাষ্ট্রে পূর্বসূরি বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের কৃতিত্বপূর্ণ ফলাফলের ঐতিহ্যের ধারাবাহিকতায় এবারও উত্তরসূরি বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের জয়জয়কার। এই জয়জয়কার অবস্থার মধ্যে আপন আলোয় উদ্ভাসিত বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত কৃতি শিক্ষার্থী অনামিকা চক্রবর্তী।
সাউথ জার্সির লিনউড শহরের মেইনল্যান্ড রিজিওনাল হাই স্কুলের দ্বাদশ গ্রেডের কৃতি ছাত্রী অনামিকা চক্রবর্তী শিক্ষাক্ষেত্রে তার অসামান্য কৃতিত্বের স্বীকৃতিস্বরূপ আইভি লীগের বিশ্বখ্যাত প্রিন্সটন বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তির সুযোগ পেয়ে সবাইকে তাক লাগিয়ে দিয়েছে।
অনামিকা চক্রবর্তীর জন্ম ২০০৬ সালে, বাংলাদেশের চট্টগ্রাম জেলায়। সে বাবা অসীম চক্রবর্তী ও মা নিবেদিতা ভট্টাচার্যর একমাত্র সন্তান। তার দাদু প্রয়াত অনিল চক্রবর্তী ও ঠাকুরমা শেফালি চক্রবর্তী, আর দাদু প্রয়াত রাখাল ভট্টাচার্য ও দিদা সরস্বতী ভট্টাচার্য। তাদের গ্রামের বাড়ি বাংলাদেশের ঢাকার গাজীপুরে।
ছোটবেলা থেকেই মেধাবী অনামিকা লেখাপড়ার পাশাপাশি বিভিন্ন সৃষ্টিশীল কাজে নিজেকে ব্যাপৃত রেখেছিল। ইতোমধ্যে অনামিকা নাসা ও ফেডারেল এভিয়েশন অ্যাডমিনিস্ট্রেশনে (এফএএ) ইন্টার্নশীপ সমাপ্ত করেছে।
অনামিকার অবসর কাটে তুলির আঁচড় কেটে আর বই পড়ে। তার আদর্শ কল্পনা চাওলা, কেটি বাওম্যান ও আ্যলান টুরিং।
সে বিশ্বখ্যাত প্রিন্সটন বিশ্ববিদ্যালয়কে উচ্চশিক্ষা লাভের জন্য বেছে নিয়েছে, কারণ পেশাগত জীবনে তার ইচ্ছা নাসাতে বিজ্ঞানী হিসাবে যোগ দিয়ে রকেট উৎপাদন ও স্যাটেলাইট উৎক্ষেপনের সাথে সম্পৃক্ত থেকে বিশ্ব জলবায়ুর পরিবর্তন সম্পর্কিত বিভিন্ন তথ্যাদি সংগ্রহ করে তা যথাযথ স্থানে সরবরাহ করা, যাতে করে এসব তথ্য উপাত্ত পেয়ে আবহাওয়া বিজ্ঞানীরা উপকৃত হতে পারেন।
অনামিকার অসামান্য কৃতিত্বের পেছনে তার মার অবদানই সবচেয়ে বেশি। উত্তরসূরীদের উদ্দেশ্যে তার আহবান- “সেরাটা দাও,সেরাটা পাবে”। নিউ জার্সির নর্থফিল্ড শহরে বসবাসকারী সদালাপী, বন্ধুভাবাপন্ন, মিষ্টিমুখের অনামিকা চক্রবর্তী তার ভবিষ্যত সাফল্যের জন্য সবার আশীর্বাদ প্রার্থী। অনামিকা চক্রবর্তীর অসামান্য সাফল্যে কমিউনিটিতে বেশ সাড়া পড়েছে।
সাউথ জার্সির লিনউড শহরের মেইনল্যান্ড রিজিওনাল হাই স্কুলের দ্বাদশ গ্রেডের কৃতি ছাত্রী অনামিকা চক্রবর্তী শিক্ষাক্ষেত্রে তার অসামান্য কৃতিত্বের স্বীকৃতিস্বরূপ আইভি লীগের বিশ্বখ্যাত প্রিন্সটন বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তির সুযোগ পেয়ে সবাইকে তাক লাগিয়ে দিয়েছে।
অনামিকা চক্রবর্তীর জন্ম ২০০৬ সালে, বাংলাদেশের চট্টগ্রাম জেলায়। সে বাবা অসীম চক্রবর্তী ও মা নিবেদিতা ভট্টাচার্যর একমাত্র সন্তান। তার দাদু প্রয়াত অনিল চক্রবর্তী ও ঠাকুরমা শেফালি চক্রবর্তী, আর দাদু প্রয়াত রাখাল ভট্টাচার্য ও দিদা সরস্বতী ভট্টাচার্য। তাদের গ্রামের বাড়ি বাংলাদেশের ঢাকার গাজীপুরে।
ছোটবেলা থেকেই মেধাবী অনামিকা লেখাপড়ার পাশাপাশি বিভিন্ন সৃষ্টিশীল কাজে নিজেকে ব্যাপৃত রেখেছিল। ইতোমধ্যে অনামিকা নাসা ও ফেডারেল এভিয়েশন অ্যাডমিনিস্ট্রেশনে (এফএএ) ইন্টার্নশীপ সমাপ্ত করেছে।
অনামিকার অবসর কাটে তুলির আঁচড় কেটে আর বই পড়ে। তার আদর্শ কল্পনা চাওলা, কেটি বাওম্যান ও আ্যলান টুরিং।
সে বিশ্বখ্যাত প্রিন্সটন বিশ্ববিদ্যালয়কে উচ্চশিক্ষা লাভের জন্য বেছে নিয়েছে, কারণ পেশাগত জীবনে তার ইচ্ছা নাসাতে বিজ্ঞানী হিসাবে যোগ দিয়ে রকেট উৎপাদন ও স্যাটেলাইট উৎক্ষেপনের সাথে সম্পৃক্ত থেকে বিশ্ব জলবায়ুর পরিবর্তন সম্পর্কিত বিভিন্ন তথ্যাদি সংগ্রহ করে তা যথাযথ স্থানে সরবরাহ করা, যাতে করে এসব তথ্য উপাত্ত পেয়ে আবহাওয়া বিজ্ঞানীরা উপকৃত হতে পারেন।
অনামিকার অসামান্য কৃতিত্বের পেছনে তার মার অবদানই সবচেয়ে বেশি। উত্তরসূরীদের উদ্দেশ্যে তার আহবান- “সেরাটা দাও,সেরাটা পাবে”। নিউ জার্সির নর্থফিল্ড শহরে বসবাসকারী সদালাপী, বন্ধুভাবাপন্ন, মিষ্টিমুখের অনামিকা চক্রবর্তী তার ভবিষ্যত সাফল্যের জন্য সবার আশীর্বাদ প্রার্থী। অনামিকা চক্রবর্তীর অসামান্য সাফল্যে কমিউনিটিতে বেশ সাড়া পড়েছে।