মাধবপুর (হবিগঞ্জ) ১৯ ডিসেম্বর : মাধবপুর বিদ্যুৎ উৎপাদন কেন্দ্রের ভেতরে চলছে নির্বিচারে বৃক্ষ কর্তন। বন বিভাগের অনুমোদন ছাড়াই অবাধে শাহজিবাজার বিদ্যুৎ কেন্দ্রের ভিতরে বিভিন্ন প্রজাতির গাছ কেটে বিক্রি করায় স্থানীয় জনমনে ক্ষোভের সৃষ্টি হয়েছে।
খরব পেয়ে সরজমিন গিয়ে দেখা যায়, স্থানীয় পঞ্চাশোর্ধ রেনু মিয়া নামক এক ব্যক্তি আকাশমনি, মেহগনি প্রজাতির গাছ কেটে ট্রলিভর্তি করছে। গাছ কাটার বিষয়ে রেনু মিয়া জানান, ১০০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ কেন্দ্রের ম্যানেজারের কাছ থেকে ৫০ হাজার টাকায় গাছগুলো ক্রয় করেছেন। তবে কোন নিলাম প্রক্রিয়া এমনকি কোন কাগজ দেওয়া হয়নি। এ বিষয়ে শাহজিবার বিদ্যুৎ কেন্দ্রের ভারপ্রাপ্ত ব্যবস্থাপক এ কে মফিজউদ্দিন আহমেদ মোবাইল ফোনে জানান ৩৩০ মেঘাওয়াট লাইনসহ বিদ্যুৎ লাইনের বিপত্তি ঘটায় গাছগুলো কাটা হয়েছে। প্রধান প্রকৌশলীর অনুমতি নিয়ে গাছ কাটা হয়েছে। কোন নিলাম পক্রিয়া এবং বন বিভাগেকে অবগত করা হয়নি। বাংলাদেশ পরিবেশ আন্দোলন বাপা’র সাধারন সম্পাদক তোফাজ্জল সুহেল
জানান, বৈশ্বিক উষ্ণতা ও জলবায়ু পরিবর্তনে বৃক্ষ গুরুত্বপূর্ণ। দ্বায়িত্বশীল প্রতিষ্ঠানের কর্মকর্তারা অহেতুক গাছ নিধন করা অন্যায়। আমরা এই অন্যায়কারীদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহনে আহ্বান জানাই। রঘুনন্দন রেঞ্জ কর্মকর্তা মোঃ খলিলুর
রহমান জানান, গাছ কাটার বিষয়ে বন বিভাগকে কোন পত্র দেওয়া হয়নি। কাটাগাছ পাচার করলে আমরা আইনগত ব্যবস্থা নিব।
খরব পেয়ে সরজমিন গিয়ে দেখা যায়, স্থানীয় পঞ্চাশোর্ধ রেনু মিয়া নামক এক ব্যক্তি আকাশমনি, মেহগনি প্রজাতির গাছ কেটে ট্রলিভর্তি করছে। গাছ কাটার বিষয়ে রেনু মিয়া জানান, ১০০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ কেন্দ্রের ম্যানেজারের কাছ থেকে ৫০ হাজার টাকায় গাছগুলো ক্রয় করেছেন। তবে কোন নিলাম প্রক্রিয়া এমনকি কোন কাগজ দেওয়া হয়নি। এ বিষয়ে শাহজিবার বিদ্যুৎ কেন্দ্রের ভারপ্রাপ্ত ব্যবস্থাপক এ কে মফিজউদ্দিন আহমেদ মোবাইল ফোনে জানান ৩৩০ মেঘাওয়াট লাইনসহ বিদ্যুৎ লাইনের বিপত্তি ঘটায় গাছগুলো কাটা হয়েছে। প্রধান প্রকৌশলীর অনুমতি নিয়ে গাছ কাটা হয়েছে। কোন নিলাম পক্রিয়া এবং বন বিভাগেকে অবগত করা হয়নি। বাংলাদেশ পরিবেশ আন্দোলন বাপা’র সাধারন সম্পাদক তোফাজ্জল সুহেল
জানান, বৈশ্বিক উষ্ণতা ও জলবায়ু পরিবর্তনে বৃক্ষ গুরুত্বপূর্ণ। দ্বায়িত্বশীল প্রতিষ্ঠানের কর্মকর্তারা অহেতুক গাছ নিধন করা অন্যায়। আমরা এই অন্যায়কারীদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহনে আহ্বান জানাই। রঘুনন্দন রেঞ্জ কর্মকর্তা মোঃ খলিলুর
রহমান জানান, গাছ কাটার বিষয়ে বন বিভাগকে কোন পত্র দেওয়া হয়নি। কাটাগাছ পাচার করলে আমরা আইনগত ব্যবস্থা নিব।