মাধবপুর (হবিগঞ্জ) ২১ ডিসেম্বর : মাধবপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে বৈকালিক চেম্বারে রোগীদের সাড়া মেলেনি। গত ৩০ মার্চ থেকে মাধবপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স কমপ্লেক্স এ আনুষ্ঠানিকভাবে যাত্রা শুরু করে বৈকালিক চেম্বার। কিন্তু বৈকালিক চেম্বারে আসতে রোগীদের তেমন আগ্রহ নেই।
প্রায় নয় মাস আগে চালু বৈকালিক চেম্বারে এপর্যন্ত ১৩০জনের মত রোগী চিকিৎসা সেবা নিয়েছে। রোগীদের বৈকালিক চেম্বার মূখি করতে নানা ভাবে প্রচারণা চালাচ্ছে কর্তৃপক্ষ। অথচ বাইরের ক্লিনিক ও ডাইগনস্টিক সেন্টারে রোগীদের ভীড় লেগে আছে। মাধবপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স এ প্রতিদিন আউটডোরে প্রায় ৪০০/৫০০ রোগী চিকিৎসা নিতে হাসপাতালে আসেন। দেশের ৩৯ টি উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স পাইলট প্রকল্পের আওতায় বৈকালিক স্বাস্থ্য সেবা চালু হয় গত ৩০মার্চ।
মাধবপুর উপজেলা স্বাস্থ্য পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডাক্তার এ এইচ এম ইশতিয়াক আল মামুন জানান, স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী বৈকালে চিকিৎসকদের বৈকালিক চেম্বারেকনসাল্টটেন্ট ফি ৩০০ টাকা এবং মেডিকেল অফিসার ২০০ টাকা।বৈকালিক চেম্বারে রোগীদের আসতে উৎসাহ দেয়া হয়। বৈকালিক চেম্বারে যে চিকিৎসক বসেন এ মানের চিকিৎসককে বাইরে প্রাইভেট চেম্বারে দেখাতে দিগুন ফি দিতে হয়। বর্তমানে হাসপাতালে প্যাথলজি টেস্টের পর্যাপ্ত সুযোগ রয়েছে সেখানে স্বল্প মূল্যে রোগীরা ডাক্তারও দেখাতে পারেন আবার প্যাথলজি টেস্টও করাতে পারেন। বন্ধের দিন ব্যতিত সকল দিনই বৈকালিক চেম্বার চালু থাকে। কবির মিয়া নামে একজন জানান, বিকালে হাসপাতালের বৈকালিক চেম্বারে রোগী দেখালে আবার বাইরে টেষ্টের জন্য যেতে হয়। বন্ধের দিন আবার চেম্বার বন্ধ একারনে অনেক রোগী হাসপাতালের চেম্বারে দেখাতে আগ্রহ থাকলেও তা সম্ভব হচ্ছে না।
প্রায় নয় মাস আগে চালু বৈকালিক চেম্বারে এপর্যন্ত ১৩০জনের মত রোগী চিকিৎসা সেবা নিয়েছে। রোগীদের বৈকালিক চেম্বার মূখি করতে নানা ভাবে প্রচারণা চালাচ্ছে কর্তৃপক্ষ। অথচ বাইরের ক্লিনিক ও ডাইগনস্টিক সেন্টারে রোগীদের ভীড় লেগে আছে। মাধবপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স এ প্রতিদিন আউটডোরে প্রায় ৪০০/৫০০ রোগী চিকিৎসা নিতে হাসপাতালে আসেন। দেশের ৩৯ টি উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স পাইলট প্রকল্পের আওতায় বৈকালিক স্বাস্থ্য সেবা চালু হয় গত ৩০মার্চ।
মাধবপুর উপজেলা স্বাস্থ্য পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডাক্তার এ এইচ এম ইশতিয়াক আল মামুন জানান, স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী বৈকালে চিকিৎসকদের বৈকালিক চেম্বারেকনসাল্টটেন্ট ফি ৩০০ টাকা এবং মেডিকেল অফিসার ২০০ টাকা।বৈকালিক চেম্বারে রোগীদের আসতে উৎসাহ দেয়া হয়। বৈকালিক চেম্বারে যে চিকিৎসক বসেন এ মানের চিকিৎসককে বাইরে প্রাইভেট চেম্বারে দেখাতে দিগুন ফি দিতে হয়। বর্তমানে হাসপাতালে প্যাথলজি টেস্টের পর্যাপ্ত সুযোগ রয়েছে সেখানে স্বল্প মূল্যে রোগীরা ডাক্তারও দেখাতে পারেন আবার প্যাথলজি টেস্টও করাতে পারেন। বন্ধের দিন ব্যতিত সকল দিনই বৈকালিক চেম্বার চালু থাকে। কবির মিয়া নামে একজন জানান, বিকালে হাসপাতালের বৈকালিক চেম্বারে রোগী দেখালে আবার বাইরে টেষ্টের জন্য যেতে হয়। বন্ধের দিন আবার চেম্বার বন্ধ একারনে অনেক রোগী হাসপাতালের চেম্বারে দেখাতে আগ্রহ থাকলেও তা সম্ভব হচ্ছে না।