ওয়ারেন, ২৭ ডিসেম্বর : ইউনিভার্সিটি অব মিশিগান থেকে কৃতিত্বের সাথে ব্যাচেলর ডিগ্রি লাভ করলেন আলী রেজওয়ান আহমদ খান নাবিল। তিনি কম্পিউটার সাইন্সে এই সাফল্যে অর্জন করেছেন। নাবিল তার গ্রেজুয়েশন সমাবর্তনে কৃতিত্বের স্বাক্ষর রাখায় পরিবারের সদস্যসহ স্বজনরা দারুন খুশি। সম্প্রতি ইউনিভার্সিটি অব মিশিগান অ্যান আরবার ক্যাম্পাসে জমকালো আয়োজনে অনুষ্ঠিত সমাবর্তন অনুষ্ঠানে তার পরিবারের সদস্যসহ স্বজনরা অংশগ্রহণ করেন। নাবিলের এ সাফল্যে তারা গর্বিত এবং তার উজ্জ্বল ভবিষ্যতের জন্য শুভ কামনা জানান।
নাবিল এ প্রতিবিদককে জানান, তার ক্যারিয়ারে শিল্প-বাণিজ্যের ওপর একজন সফল একীভূতকরণ ও অধিগ্রহণ (মার্জার এবং এক্সিকিউশন) কলসালট্যান্ট হওয়ার স্বপ্ন দেখছেন। এজন্য দেশ-বিদেশের সবার কাছে দোয়া চেয়েছেন। নাবিল পড়াশোনায় কঠোর পরিশ্রমের পাশাপাশি পরিবারের সদস্যদের উৎসাহ তার সাফল্যের জন্য গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছে বলে এই প্রতিবেদককে জানিয়েছেন।
নাবিল হবিগঞ্জের বানিয়াচং উপজেলা সদরের পুরান তোপখানা মহল্লার আলী আকবর খান ও খালেদা খানমের একমাত্র ছেলে। তিনি ২০০৯ সালে পরিবারের সঙ্গে আমেরিকা চলে আসেন। থার্ড গ্রেটে ভর্তি হন হ্যামট্রাম্যাক সিটির ডেকিসন ওয়েস্ট ইলিমেন্টারি স্কুলে। ডেট্টয়েটের ক্যাস টেকনিক্যাল হাইস্কুল থেকে স্কুল গ্রেজুয়েশন করেন। অবসরপ্রাপ্ত শিক্ষক আলী আকবর খান চাকরি জীবনে বানিয়াচং উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষক সমিতির সেক্রেটারি ছিলেন। এছাড়া তিনি দীর্ঘদিন বিআরডিবির চেয়ারম্যানের দায়িত্ব পালন করেছেন।
এছাড়াও আলী আকবর খানের মেয়েরাও পড়ালেখায় মেধা ও প্রতিভার পরিচয় দিয়েছেন। বড় মেয়ে আবিদা নাসরিন খান ইভা সিলেট শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে বিবিএ প্রথম সেমিন্টার দেওয়ার পর এবং মেঝ মেয়ে আবিদা নাজনীন খান শুভা বানিয়াচং সরকারি জনাব আলী ডিগ্রি কলেজ থেকে এইচএসসি পাশ করার পর আমেরিকা চলে আসেন। তৃতীয় মেয়ে আবিদা নাজমীন খান বিভা মিশিগান ওয়েইন স্টেট ইউনিভার্সিটি থেকে ইকনোমিক্সে ব্যাচেলর করেছেন। একই ইউনিভার্সিটি থেকে চতুর্থ মেয়ে আবিদা ইয়াসমিন খান লিজা ক্যামিস্টিতে ব্যাচেলর লাভ করেন। লিজা বর্তমানে ওই ইউনিভার্সিটির ক্যামিনাল ইঞ্জিনিয়ারিং মাস্টার্সের ছাত্রী। পঞ্চম মেয়ে আবিদা সুলতানা বুশরা একই ইউনিভার্সিটি থেকে অ্যাকাউন্ট অ্যান্ড ফাইন্যান্সে ব্যাচেলর করার পর সিপিএ পরীক্ষা দিয়েছেন। এছাড়া কনিষ্ট মেয়ে কানিজ ফাতেমা খান ২০২১ সালে ওয়েইন স্টেট ইউনিভার্সিটি থেকে কম্পিউটার সায়েন্সে ব্যাচেলর করেছেন।
নাবিল এ প্রতিবিদককে জানান, তার ক্যারিয়ারে শিল্প-বাণিজ্যের ওপর একজন সফল একীভূতকরণ ও অধিগ্রহণ (মার্জার এবং এক্সিকিউশন) কলসালট্যান্ট হওয়ার স্বপ্ন দেখছেন। এজন্য দেশ-বিদেশের সবার কাছে দোয়া চেয়েছেন। নাবিল পড়াশোনায় কঠোর পরিশ্রমের পাশাপাশি পরিবারের সদস্যদের উৎসাহ তার সাফল্যের জন্য গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছে বলে এই প্রতিবেদককে জানিয়েছেন।
নাবিল হবিগঞ্জের বানিয়াচং উপজেলা সদরের পুরান তোপখানা মহল্লার আলী আকবর খান ও খালেদা খানমের একমাত্র ছেলে। তিনি ২০০৯ সালে পরিবারের সঙ্গে আমেরিকা চলে আসেন। থার্ড গ্রেটে ভর্তি হন হ্যামট্রাম্যাক সিটির ডেকিসন ওয়েস্ট ইলিমেন্টারি স্কুলে। ডেট্টয়েটের ক্যাস টেকনিক্যাল হাইস্কুল থেকে স্কুল গ্রেজুয়েশন করেন। অবসরপ্রাপ্ত শিক্ষক আলী আকবর খান চাকরি জীবনে বানিয়াচং উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষক সমিতির সেক্রেটারি ছিলেন। এছাড়া তিনি দীর্ঘদিন বিআরডিবির চেয়ারম্যানের দায়িত্ব পালন করেছেন।
এছাড়াও আলী আকবর খানের মেয়েরাও পড়ালেখায় মেধা ও প্রতিভার পরিচয় দিয়েছেন। বড় মেয়ে আবিদা নাসরিন খান ইভা সিলেট শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে বিবিএ প্রথম সেমিন্টার দেওয়ার পর এবং মেঝ মেয়ে আবিদা নাজনীন খান শুভা বানিয়াচং সরকারি জনাব আলী ডিগ্রি কলেজ থেকে এইচএসসি পাশ করার পর আমেরিকা চলে আসেন। তৃতীয় মেয়ে আবিদা নাজমীন খান বিভা মিশিগান ওয়েইন স্টেট ইউনিভার্সিটি থেকে ইকনোমিক্সে ব্যাচেলর করেছেন। একই ইউনিভার্সিটি থেকে চতুর্থ মেয়ে আবিদা ইয়াসমিন খান লিজা ক্যামিস্টিতে ব্যাচেলর লাভ করেন। লিজা বর্তমানে ওই ইউনিভার্সিটির ক্যামিনাল ইঞ্জিনিয়ারিং মাস্টার্সের ছাত্রী। পঞ্চম মেয়ে আবিদা সুলতানা বুশরা একই ইউনিভার্সিটি থেকে অ্যাকাউন্ট অ্যান্ড ফাইন্যান্সে ব্যাচেলর করার পর সিপিএ পরীক্ষা দিয়েছেন। এছাড়া কনিষ্ট মেয়ে কানিজ ফাতেমা খান ২০২১ সালে ওয়েইন স্টেট ইউনিভার্সিটি থেকে কম্পিউটার সায়েন্সে ব্যাচেলর করেছেন।