আটলান্টিক সিটি, ১৭ জানুয়ারি : মকর সংক্রান্তি- এই দিনটিকে বাঙালিরা বিশেষ ভাবে পালন করে। বাংলায় পৌষ মাসের শেষের দিন এই উৎসব পালন করা হয়। মকর সংক্রান্তিতে সূর্য ধনু রাশি থেকে মকর রাশিতে প্রবেশ করে। এই দিনটি উত্তরায়ণ নামেও পরিচিত। হিন্দু শাস্ত্রে বিভিন্ন পুজো, পার্বন, ব্রত পালনের উল্লেখ আছে। এমনই উল্লেখযোগ্য পার্বন হলো মকর সংক্রান্তি। অনেকে মনে করেন, এই দিনে অশুভ শক্তির বিনাশ হয়ে শুভ শক্তির সূচনা হয়।
মকর সংক্রান্তি উপলক্ষে গত ১৬ জানুয়ারি, মংগলবার সন্ধ্যায় আটলান্টিক সিটির ১৪১১, পেনরোজ এভিনিউর প্রার্থনা হলে কৃষ্ণভক্তদের উদ্যোগে ধর্মসভা অনুষ্ঠিত হয়। ধর্মসভার বিভিন্ন আয়োজনের মধ্যে ছিল পবিত্র গীতা থেকে পাঠ, জপমালা, সমবেত প্রার্থনা, ভজন, কীর্তন, দেবতার উদ্দেশ্যে পিঠা নিবেদন ইত্যাদি।
ধর্মসভায় পশ্চিম ভার্জিনিয়াস্থ নতুন বৃন্দাবনের ব্রম্মচারি শুভানন্দ দাস উপস্থিত থেকে কৃষ্ণভক্তদের কৃতার্থ করেন। তিনি বলেন, বিশ্বজনীন ধর্মগ্রন্থ ভাগবত গীতার কর্ম, জ্ঞান ও ভক্তি মানুষকে বিভিন্ন অপকর্ম থেকে বিরত রাখে। নিষ্কাম কর্ম এবং অন্ধকারাচ্ছন্ন পথ থেকে উওরনের জন্য গীতা শিক্ষার কোন বিকল্প নাই।
তিনি আরো বলেন, মানব জীবনের সমগ্র সারকথা গীতায় বলা হয়েছে, যার মধ্যে রয়েছে কর্ম যোগ, জ্ঞান যোগ, ভক্তি যোগের শিক্ষা।যারা প্রতিদিন গীতা পাঠ করেন এবং তাদের জীবনে গীতায় দেওয়া নির্দেশাবলী অনুসরণ করেন তারা মোক্ষ লাভ করেন। গীতায় বলা বিষয়গুলো মানুষকে মায়ার ফাঁদ থেকে সরিয়ে সফলতার পথে নিয়ে যায়।
কৃষ্ণভক্ত সুমন মজুমদার, তৃপ্তি সরকার,সজল দাশ, দীপংকর মিত্র, গংগা সাহা, সজল চক্রবর্তী, মেরি দে, দীপা দে জয়া, লাকী চৌধুরী, সুপ্রীতি দে, বিউটি দাশ, সুনীল দাশ,রানা দাশ, ক্ষমা সরকার, পিকলু দাশ, রেশমী বসাক, সেনটু সরকার, খোকন দে প্রমুখ ধর্মসভার বিভিন্ন পর্বে অংশগ্রহণ করেন। ধর্মসভায় অংশগ্রহনকারীদের মাঝে প্রসাদ বিতরণ করা হয়।
মকর সংক্রান্তি উপলক্ষে গত ১৬ জানুয়ারি, মংগলবার সন্ধ্যায় আটলান্টিক সিটির ১৪১১, পেনরোজ এভিনিউর প্রার্থনা হলে কৃষ্ণভক্তদের উদ্যোগে ধর্মসভা অনুষ্ঠিত হয়। ধর্মসভার বিভিন্ন আয়োজনের মধ্যে ছিল পবিত্র গীতা থেকে পাঠ, জপমালা, সমবেত প্রার্থনা, ভজন, কীর্তন, দেবতার উদ্দেশ্যে পিঠা নিবেদন ইত্যাদি।
ধর্মসভায় পশ্চিম ভার্জিনিয়াস্থ নতুন বৃন্দাবনের ব্রম্মচারি শুভানন্দ দাস উপস্থিত থেকে কৃষ্ণভক্তদের কৃতার্থ করেন। তিনি বলেন, বিশ্বজনীন ধর্মগ্রন্থ ভাগবত গীতার কর্ম, জ্ঞান ও ভক্তি মানুষকে বিভিন্ন অপকর্ম থেকে বিরত রাখে। নিষ্কাম কর্ম এবং অন্ধকারাচ্ছন্ন পথ থেকে উওরনের জন্য গীতা শিক্ষার কোন বিকল্প নাই।
তিনি আরো বলেন, মানব জীবনের সমগ্র সারকথা গীতায় বলা হয়েছে, যার মধ্যে রয়েছে কর্ম যোগ, জ্ঞান যোগ, ভক্তি যোগের শিক্ষা।যারা প্রতিদিন গীতা পাঠ করেন এবং তাদের জীবনে গীতায় দেওয়া নির্দেশাবলী অনুসরণ করেন তারা মোক্ষ লাভ করেন। গীতায় বলা বিষয়গুলো মানুষকে মায়ার ফাঁদ থেকে সরিয়ে সফলতার পথে নিয়ে যায়।
কৃষ্ণভক্ত সুমন মজুমদার, তৃপ্তি সরকার,সজল দাশ, দীপংকর মিত্র, গংগা সাহা, সজল চক্রবর্তী, মেরি দে, দীপা দে জয়া, লাকী চৌধুরী, সুপ্রীতি দে, বিউটি দাশ, সুনীল দাশ,রানা দাশ, ক্ষমা সরকার, পিকলু দাশ, রেশমী বসাক, সেনটু সরকার, খোকন দে প্রমুখ ধর্মসভার বিভিন্ন পর্বে অংশগ্রহণ করেন। ধর্মসভায় অংশগ্রহনকারীদের মাঝে প্রসাদ বিতরণ করা হয়।