মাধবপুর (হবিগঞ্জ) ২১ জানুয়ারি : হবিগঞ্জ ৪ আসনের সংসদ সদস্য ব্যারিস্টার সৈয়দ সায়েদুল হক সুমন বলেছেন, স্বাস্থ্য কর্মকর্তাদের উদ্দেশে বলেছেন, হাসপাতাল যেন অস্বাস্থ্যকর না হয়। তিন মাসের মধ্যে মাধবপুর উপজেলা হাসপাতালকে নতুন রূপে দেখতে চাই। কোন সেবা গ্রহীতার অভিযোগ শুনতে চাইনা। তিনি শনিবার দুপুরে মাধবপুর উপজেলা পরিষদ কনফারেন্স রুমে মতবিনিময় সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে একথা বলেন।
তিনি আরো বলেন, আমার ব্যক্তিগত অপছন্দ অপছন্দের কোন লোক নেই। আমার কোন লোক থানায় গিয়ে তদবির করবে না। আমি হয়ত মাঝে মধ্যে থানায় গিয়ে খোঁজ নিতে পারি আমার উপজেলা কেমন আছে। আমি গাড়ি নয়, আমি পায়ে হেটে বাড়ি বাড়ি গিয়ে মানুষের খোঁজ নিব। প্রতিটি পাড়া মহল্লা আমার পরিচিত।
সুমন বলেন, আমি সংসদ সদস্য থাকাকালীন সময়ে আমার অর্ধেক সময় চলে যাবে সচিবালয়ে শুধু তদবির করতে। কারণ আমি জনগণকে কথা দিয়েছি আমি উন্নয়ন করব, আমি পবিবর্তন করব। দুইজন মন্ত্রী থাকার পরও যে কাজগুলো হয় নাই আমি সেই কাজগুলো করতে চাই।
মাদক প্রসঙ্গে তিনি বলেন, ধর্মঘর ইউনিয়নে নাকি মাদকের কারবার বেশি চলে। আজকের পর থেকে আমি আর একথা শুনতে চাই না।
এ সময় তিনি কৃষি বিভাগকে উদ্দেশ্য করে বলেন, পরিপত্র ছাড়া কোন ধরণের কাঠের গাছ লাগানো যাবে না। লাগানো মানে হচ্ছে একটা হরিলুট। দুই তিন বছর পরে কাটা হয়, এরপর এগুলা শেষ হয়ে যায়। এখন থেকে সরকারি পরিপত্রের পরে শুধু ফলের গাছ লাগাবেন। যাতে করে ভবিষ্যতে প্রতিটি মানুষের জন্য কাজে লাগে।
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা এ.কে এম ফয়সাল এর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত মতবিনিময় সভায় মাধবপুর উপজেলা চেয়ারম্যান সৈয়দ মোঃ শাহজান, পৌর মেয়র হাবিবুর রহমান মানিক, সাবেক মেয়র শাহ মোঃ মুসলিম, ইউ/পি চেয়ারম্যানবৃন্দ, বিভিন্ন দপ্তরের কর্মকর্তাগণ এবং সাংবাদিক নেতৃবৃন্দ বক্তব্য রাখেন।
তিনি আরো বলেন, আমার ব্যক্তিগত অপছন্দ অপছন্দের কোন লোক নেই। আমার কোন লোক থানায় গিয়ে তদবির করবে না। আমি হয়ত মাঝে মধ্যে থানায় গিয়ে খোঁজ নিতে পারি আমার উপজেলা কেমন আছে। আমি গাড়ি নয়, আমি পায়ে হেটে বাড়ি বাড়ি গিয়ে মানুষের খোঁজ নিব। প্রতিটি পাড়া মহল্লা আমার পরিচিত।
সুমন বলেন, আমি সংসদ সদস্য থাকাকালীন সময়ে আমার অর্ধেক সময় চলে যাবে সচিবালয়ে শুধু তদবির করতে। কারণ আমি জনগণকে কথা দিয়েছি আমি উন্নয়ন করব, আমি পবিবর্তন করব। দুইজন মন্ত্রী থাকার পরও যে কাজগুলো হয় নাই আমি সেই কাজগুলো করতে চাই।
মাদক প্রসঙ্গে তিনি বলেন, ধর্মঘর ইউনিয়নে নাকি মাদকের কারবার বেশি চলে। আজকের পর থেকে আমি আর একথা শুনতে চাই না।
এ সময় তিনি কৃষি বিভাগকে উদ্দেশ্য করে বলেন, পরিপত্র ছাড়া কোন ধরণের কাঠের গাছ লাগানো যাবে না। লাগানো মানে হচ্ছে একটা হরিলুট। দুই তিন বছর পরে কাটা হয়, এরপর এগুলা শেষ হয়ে যায়। এখন থেকে সরকারি পরিপত্রের পরে শুধু ফলের গাছ লাগাবেন। যাতে করে ভবিষ্যতে প্রতিটি মানুষের জন্য কাজে লাগে।
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা এ.কে এম ফয়সাল এর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত মতবিনিময় সভায় মাধবপুর উপজেলা চেয়ারম্যান সৈয়দ মোঃ শাহজান, পৌর মেয়র হাবিবুর রহমান মানিক, সাবেক মেয়র শাহ মোঃ মুসলিম, ইউ/পি চেয়ারম্যানবৃন্দ, বিভিন্ন দপ্তরের কর্মকর্তাগণ এবং সাংবাদিক নেতৃবৃন্দ বক্তব্য রাখেন।