নোয়াখালী, ২৯ জানুয়ারি (ঢাকা পোস্ট) : নোয়াখালীর জেলা শহরের একটি ভাড়া বাসা থেকে স্বামী-স্ত্রীর মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। সোমবার (২৯ জানুয়ারি) সকালে নোয়াখালী পৌরসভার ৫নং ওয়ার্ডের বার্লিংটনের মোড়ের দক্ষিণে বসুন্ধরা কলোনির কচি ডাক্তারের বাসার দোতলা থেকে মরদেহ দুটি উদ্ধার করা হয়। নিহতরা হলেন, স্বামী মেহেদি হাসান শুভ (২২), তিনি সদর উপজেলার দাদপুর ইউনিয়নের দুলাল মিয়ার ছেলে ও তার স্ত্রী তামান্না ইসলাম (১৬), তিনি পৌর এলাকার লিটনের মেয়ে। সম্পর্কে তারা খালাতো ভাই-বোনও ছিলেন। দুলাল মিয়া তার স্ত্রীকে নিয়ে শ্বশুরবাড়িতে থাকতেন।
নিহত তামান্নার ভাই হোসেন আহমেদ নোমান ঢাকা পোস্টকে বলেন, খালাতো ভাই-বোন হওয়ার সুবাদে তাদের মধ্যে জানাশোনা ও প্রেমের সম্পর্ক ছিল। এক বছর আগে তাদের বিয়ে হয়। বিয়ের পর থেকে শুভ ভাই আপুসহ আমাদের সঙ্গে থাকতেন। আজ সকালে উনাদের রুমের কোনো সাড়াশব্দ না পেয়ে ৯৯৯ এ কল দিয়ে পুলিশকে খবর দেই। পুলিশ এসে মরদেহ উদ্ধার করে।
পুলিশ সূত্রে জানা যায়, সোমবার সকাল ৭টার দিকে স্বামী মেহেদি হাসান তার স্ত্রী তামান্নাকে বটি দিয়ে গলাকেটে হত্যা করে। এরপর সেই ঘরেই ফ্যানের সঙ্গে কাপড় বেঁধে গলায় ফাঁস নেন। ৯৯৯ এ কল পেয়ে ঘটনাস্থলে গিয়ে মরদেহ উদ্ধার করে পুলিশ।
পুলিশ সুপার (এসপি) মোহাম্মদ আসাদুজ্জামান ঢাকা পোস্টকে বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন, একই ঘর থেকে স্বামী-স্ত্রীর মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। তারা স্বামী-স্ত্রী হলেও সম্পর্কে খালাতো ভাই-বোন ছিলেন। প্রথমে স্বামী তার স্ত্রীর গলা কেটে হত্যা করে। তারপর নিজে বৈদ্যুতিক পাখার সঙ্গে ঝুলে আত্মহত্যা করেছে বলেই আপাত দৃষ্টিতে মনে হচ্ছে। তদন্ত অব্যাহত আছে।
মরদেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য নোয়াখালী জেনারেল হাসপাতাল মর্গে পাঠানো হবে। এ বিষয়ে আইনগত ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন রয়েছে।
নিহত তামান্নার ভাই হোসেন আহমেদ নোমান ঢাকা পোস্টকে বলেন, খালাতো ভাই-বোন হওয়ার সুবাদে তাদের মধ্যে জানাশোনা ও প্রেমের সম্পর্ক ছিল। এক বছর আগে তাদের বিয়ে হয়। বিয়ের পর থেকে শুভ ভাই আপুসহ আমাদের সঙ্গে থাকতেন। আজ সকালে উনাদের রুমের কোনো সাড়াশব্দ না পেয়ে ৯৯৯ এ কল দিয়ে পুলিশকে খবর দেই। পুলিশ এসে মরদেহ উদ্ধার করে।
পুলিশ সূত্রে জানা যায়, সোমবার সকাল ৭টার দিকে স্বামী মেহেদি হাসান তার স্ত্রী তামান্নাকে বটি দিয়ে গলাকেটে হত্যা করে। এরপর সেই ঘরেই ফ্যানের সঙ্গে কাপড় বেঁধে গলায় ফাঁস নেন। ৯৯৯ এ কল পেয়ে ঘটনাস্থলে গিয়ে মরদেহ উদ্ধার করে পুলিশ।
পুলিশ সুপার (এসপি) মোহাম্মদ আসাদুজ্জামান ঢাকা পোস্টকে বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন, একই ঘর থেকে স্বামী-স্ত্রীর মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। তারা স্বামী-স্ত্রী হলেও সম্পর্কে খালাতো ভাই-বোন ছিলেন। প্রথমে স্বামী তার স্ত্রীর গলা কেটে হত্যা করে। তারপর নিজে বৈদ্যুতিক পাখার সঙ্গে ঝুলে আত্মহত্যা করেছে বলেই আপাত দৃষ্টিতে মনে হচ্ছে। তদন্ত অব্যাহত আছে।
মরদেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য নোয়াখালী জেনারেল হাসপাতাল মর্গে পাঠানো হবে। এ বিষয়ে আইনগত ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন রয়েছে।