ঢাকা, ২৯ জানুয়ারি (ঢাকা পোস্ট) : ইতিহাসের সর্বোচ্চ সংখ্যক স্বতন্ত্র সংসদ সদস্য নিয়ে মঙ্গলবার (৩০ জানুয়ারি) বসছে দ্বাদশ জাতীয় সংসদের প্রথম অধিবেশন। ওই দিন বিকেল ৩টায় রাষ্ট্রপতির ভাষণের মধ্য দিয়ে দ্বাদশ জাতীয় সংসদের প্রথম অধিবেশন শুরু হবে। সংসদে একাদশ সংসদের মতোই এবারেও বিরোধী দল হিসেবে থাকছে জাতীয় পার্টি। এর পাশাপাশি আওয়ামী লীগে থাকলেও বিরোধী ভূমিকায় দেখা যাবে নির্বাচিত ৬২ স্বতন্ত্র সংসদ সদস্যদের। এর মধ্যে ৫৯ জনই আওয়ামী লীগের রাজনীতির সঙ্গে প্রত্যক্ষভাবে সম্পৃক্ত।
ক্ষমতাসীন দল আওয়ামী লীগ গতবারের মতো এবারও স্পিকার হিসেবে শিরীন শারমিন চৌধুরী এবং ডেপুটি স্পিকার পদে শামসুল হক টুকুকে মনোনীত করেছে। অধিবেশনের প্রথম দিনেই রাষ্ট্রপতি স্পিকার ও ডেপুটি স্পিকারকে শপথবাক্য পাঠ করাবেন বলে জানিয়েছে সংসদ সচিবালয়। এরপর নতুন সংসদ সদস্যদের উদ্দেশ্যে প্রথমবারের মত ভাষণ দেবেন রাষ্ট্রপতি মোহাম্মদ সাহাবুদ্দিন। পরে রাষ্ট্রপতির ভাষণের ওপর আনা ধন্যবাদ প্রস্তাবের ওপর সাধারণ আলোচনায় অংশ নেবেন সদস্যরা।
এবারই ইতিহাসে প্রথমবারের মতো বিরোধী দলের থেকে স্বতন্ত্র সংসদ সদস্যের সংখ্যা ছয় গুণ বেশি। সরকার প্রধান বলছেন, জাতীয় পার্টির পাশাপাশি সংসদে বিরোধী ভূমিকায় থেকে সরকারের গঠনমূলক সমালোচনা করার সবচেয়ে বেশি সুযোগ রয়েছে স্বতন্ত্র এমপিদের।
জানা যায়, রোববার (২৮ জানুয়ারি) জাতীয় নির্বাচনে জয়ী স্বতন্ত্র সংসদ সদস্যদের সরকারি বাসভবন গণভবনে আমন্ত্রণ জানান আওয়ামী লীগ সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। সেখানে স্বতন্ত্রদের অবস্থান সরকারি দলে, নাকি বিরোধী দলে হবে, বৈঠকে তা নির্ধারণ করা হয়।
ওই বৈঠকে খোদ প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা স্বতন্ত্রদের ওই নির্দেশনা দেন। অন্যদিকে স্বতন্ত্ররা সংরক্ষিত নারী আসনের সিদ্ধান্ত প্রধানমন্ত্রীর ওপর ছেড়ে দেন।
সংসদে আসন বণ্টন যেভাবে হবে
দ্বাদশ জাতীয় সংসদের স্পিকারের আসনের ডানদিকে থাকে ট্রেজারি বেঞ্চ। ট্রেজারি বেঞ্চের সামনের সারিতে একাদশ জাতীয় সংসদের মতো সংসদ নেতা ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা প্রথম সারির প্রথম আসনে বসবেন। পরের আসনে সংসদ উপনেতা মতিয়া চৌধুরী। তার পরের আসনটি বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে শেখ ফজলুল করিম সেলিমকে।
এছাড়া প্রথম সারিতে আসন পেয়েছেন আমির হোসেন আমু, তোফায়েল আহমেদ, সাবেক অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল, সাবেক পররাষ্ট্রমন্ত্রী এ কে আব্দুল মোমেন ও কৃষিমন্ত্রী উপাধ্যক্ষ আবদুস শহীদ। সংসদ নেতার পেছনের সারির প্রথম আসনে সরকারী দলের চিফ হুইপ নুর-ই- আলম চৌধুরী বসবেন।
অন্যদিকে বিরোধী দলের প্রথম সারিতে বিরোধীদলীয় উপনেতার পাশের আসনটি জাপার রুহুল আমিন হাওলাদার এবং তারপরের তিনটি আসন বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে স্বতন্ত্র এমপি আবদুল লতিফ সিদ্দিকী, কল্যাণ পার্টির মেজর জেনারেল (অব.) সৈয়দ মুহাম্মদ ইবরাহিম ও ওয়ার্কার্স পার্টির রাশেদ খান মেননকে।
এদিকে অধিবেশন চলাকালে সংসদ ভবন ও আশপাশের এলাকার শান্তি-শৃঙ্খলা রক্ষার জন্য কিছু নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেছে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ (ডিএমপি)।
আদেশে বলা হয়েছে, সোমবার (২৯ জানুয়ারি) রাত ১২টা থেকে সংশ্লিষ্ট এলাকায় সব ধরনের অস্ত্রশস্ত্র, বিস্ফোরক দ্রব্য, অন্যান্য ক্ষতিকারক ও দূষণীয় দ্রব্য বহন নিষিদ্ধ ঘোষণা করা হয়েছে। এছাড়াও যেকোনো প্রকার সমাবেশ, মিছিল, শোভাযাত্রা ও বিক্ষোভ প্রদর্শন ইত্যাদি নিষিদ্ধ করা হয়েছে।
ক্ষমতাসীন দল আওয়ামী লীগ গতবারের মতো এবারও স্পিকার হিসেবে শিরীন শারমিন চৌধুরী এবং ডেপুটি স্পিকার পদে শামসুল হক টুকুকে মনোনীত করেছে। অধিবেশনের প্রথম দিনেই রাষ্ট্রপতি স্পিকার ও ডেপুটি স্পিকারকে শপথবাক্য পাঠ করাবেন বলে জানিয়েছে সংসদ সচিবালয়। এরপর নতুন সংসদ সদস্যদের উদ্দেশ্যে প্রথমবারের মত ভাষণ দেবেন রাষ্ট্রপতি মোহাম্মদ সাহাবুদ্দিন। পরে রাষ্ট্রপতির ভাষণের ওপর আনা ধন্যবাদ প্রস্তাবের ওপর সাধারণ আলোচনায় অংশ নেবেন সদস্যরা।
এবারই ইতিহাসে প্রথমবারের মতো বিরোধী দলের থেকে স্বতন্ত্র সংসদ সদস্যের সংখ্যা ছয় গুণ বেশি। সরকার প্রধান বলছেন, জাতীয় পার্টির পাশাপাশি সংসদে বিরোধী ভূমিকায় থেকে সরকারের গঠনমূলক সমালোচনা করার সবচেয়ে বেশি সুযোগ রয়েছে স্বতন্ত্র এমপিদের।
জানা যায়, রোববার (২৮ জানুয়ারি) জাতীয় নির্বাচনে জয়ী স্বতন্ত্র সংসদ সদস্যদের সরকারি বাসভবন গণভবনে আমন্ত্রণ জানান আওয়ামী লীগ সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। সেখানে স্বতন্ত্রদের অবস্থান সরকারি দলে, নাকি বিরোধী দলে হবে, বৈঠকে তা নির্ধারণ করা হয়।
ওই বৈঠকে খোদ প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা স্বতন্ত্রদের ওই নির্দেশনা দেন। অন্যদিকে স্বতন্ত্ররা সংরক্ষিত নারী আসনের সিদ্ধান্ত প্রধানমন্ত্রীর ওপর ছেড়ে দেন।
সংসদে আসন বণ্টন যেভাবে হবে
দ্বাদশ জাতীয় সংসদের স্পিকারের আসনের ডানদিকে থাকে ট্রেজারি বেঞ্চ। ট্রেজারি বেঞ্চের সামনের সারিতে একাদশ জাতীয় সংসদের মতো সংসদ নেতা ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা প্রথম সারির প্রথম আসনে বসবেন। পরের আসনে সংসদ উপনেতা মতিয়া চৌধুরী। তার পরের আসনটি বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে শেখ ফজলুল করিম সেলিমকে।
এছাড়া প্রথম সারিতে আসন পেয়েছেন আমির হোসেন আমু, তোফায়েল আহমেদ, সাবেক অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল, সাবেক পররাষ্ট্রমন্ত্রী এ কে আব্দুল মোমেন ও কৃষিমন্ত্রী উপাধ্যক্ষ আবদুস শহীদ। সংসদ নেতার পেছনের সারির প্রথম আসনে সরকারী দলের চিফ হুইপ নুর-ই- আলম চৌধুরী বসবেন।
অন্যদিকে বিরোধী দলের প্রথম সারিতে বিরোধীদলীয় উপনেতার পাশের আসনটি জাপার রুহুল আমিন হাওলাদার এবং তারপরের তিনটি আসন বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে স্বতন্ত্র এমপি আবদুল লতিফ সিদ্দিকী, কল্যাণ পার্টির মেজর জেনারেল (অব.) সৈয়দ মুহাম্মদ ইবরাহিম ও ওয়ার্কার্স পার্টির রাশেদ খান মেননকে।
এদিকে অধিবেশন চলাকালে সংসদ ভবন ও আশপাশের এলাকার শান্তি-শৃঙ্খলা রক্ষার জন্য কিছু নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেছে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ (ডিএমপি)।
আদেশে বলা হয়েছে, সোমবার (২৯ জানুয়ারি) রাত ১২টা থেকে সংশ্লিষ্ট এলাকায় সব ধরনের অস্ত্রশস্ত্র, বিস্ফোরক দ্রব্য, অন্যান্য ক্ষতিকারক ও দূষণীয় দ্রব্য বহন নিষিদ্ধ ঘোষণা করা হয়েছে। এছাড়াও যেকোনো প্রকার সমাবেশ, মিছিল, শোভাযাত্রা ও বিক্ষোভ প্রদর্শন ইত্যাদি নিষিদ্ধ করা হয়েছে।