আইনমন্ত্রী আনিসুল হক -ফাইল ছবি
ঢাকা, ২৯ জানুয়ারি (ঢাকা পোস্ট) : আইন, বিচার ও সংসদ বিষয়ক মন্ত্রী আনিসুল হক বলেছেন, বিদেশিদের প্রেসক্রিপশন বা চিঠিপত্রে বাংলাদেশের বিচার বিভাগ চলবে না। বিচার বিভাগ স্বাধীনভাবে তার নিজস্ব গতিতেই চলবে।
সোমবার (২৯ জানুয়ারি) রাজধানীর ধানমন্ডিতে বাংলাদেশ জুডিসিয়াল সার্ভিস অ্যাসোসিয়েশন কর্তৃক এক সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এমন মন্তব্য করেন আইনমন্ত্রী।
তিনি বলেন, “১৯৭৫ সালে বঙ্গবন্ধু হত্যাকাণ্ডের পর সংবিধানকে বঙ্গোপসাগরে নিক্ষেপ করে— সামরিক আইন দ্বারা দেশ চালানো হয়েছিল। বিচারহীনতার সংস্কৃতি চালু করা হয়েছিল। জননেত্রী শেখ হাসিনার সরকার দেশে বিচারহীনতার সংস্কৃতি দূর করেছে। দেশে আইনের শাসন প্রতিষ্ঠা করেছে। বিচার বিভাগের স্বাধীনতা প্রতিষ্ঠা করেছে। রক্ত দিয়ে হলেও বিচার বিভাগের এই স্বাধীনতা রক্ষা করা হবে।”
মন্ত্রী আরও বলেন, “এখন জনগণের সবচেয়ে বড় চাহিদা তড়িৎ ন্যায়বিচার প্রাপ্তি। তাদের এই চাহিদা পূরণ করতে পারলে বিচার বিভাগের মর্যাদা বাড়বে।”
“বিচার বিভাগের কাজে গতি আনতে ই-জুডিসিয়ারি প্রকল্প বাস্তবায়ন করা হবে। বিচারকদের দক্ষ করে তুলতে দেশেই বিশ্বমানের জুডিসিয়াল একাডেমি প্রতিষ্ঠা করা হবে। অবকাঠামো সমস্যা দূরীকরণের জন্য দেশের সকল জেলায় আধুনিক সুযোগ-সুবিধা সম্বলিত অবকাঠামো নির্মাণ করা হবে।” যোগ করেন তিনি।
অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি ঢাকার জেলা ও দায়রা জজ এ এইচ এম হাবিবুর রহমান ভূঁইয়ার সভাপতিত্বে হওয়া অনুষ্ঠানে আরও বক্তব্য প্রদান করেন আইন ও বিচার বিভাগের সচিব গোলাম সারওয়ার ও অ্যাসোসিয়েশনের মহাসচিব মুজিবুর রহমান।
ঢাকা, ২৯ জানুয়ারি (ঢাকা পোস্ট) : আইন, বিচার ও সংসদ বিষয়ক মন্ত্রী আনিসুল হক বলেছেন, বিদেশিদের প্রেসক্রিপশন বা চিঠিপত্রে বাংলাদেশের বিচার বিভাগ চলবে না। বিচার বিভাগ স্বাধীনভাবে তার নিজস্ব গতিতেই চলবে।
সোমবার (২৯ জানুয়ারি) রাজধানীর ধানমন্ডিতে বাংলাদেশ জুডিসিয়াল সার্ভিস অ্যাসোসিয়েশন কর্তৃক এক সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এমন মন্তব্য করেন আইনমন্ত্রী।
তিনি বলেন, “১৯৭৫ সালে বঙ্গবন্ধু হত্যাকাণ্ডের পর সংবিধানকে বঙ্গোপসাগরে নিক্ষেপ করে— সামরিক আইন দ্বারা দেশ চালানো হয়েছিল। বিচারহীনতার সংস্কৃতি চালু করা হয়েছিল। জননেত্রী শেখ হাসিনার সরকার দেশে বিচারহীনতার সংস্কৃতি দূর করেছে। দেশে আইনের শাসন প্রতিষ্ঠা করেছে। বিচার বিভাগের স্বাধীনতা প্রতিষ্ঠা করেছে। রক্ত দিয়ে হলেও বিচার বিভাগের এই স্বাধীনতা রক্ষা করা হবে।”
মন্ত্রী আরও বলেন, “এখন জনগণের সবচেয়ে বড় চাহিদা তড়িৎ ন্যায়বিচার প্রাপ্তি। তাদের এই চাহিদা পূরণ করতে পারলে বিচার বিভাগের মর্যাদা বাড়বে।”
“বিচার বিভাগের কাজে গতি আনতে ই-জুডিসিয়ারি প্রকল্প বাস্তবায়ন করা হবে। বিচারকদের দক্ষ করে তুলতে দেশেই বিশ্বমানের জুডিসিয়াল একাডেমি প্রতিষ্ঠা করা হবে। অবকাঠামো সমস্যা দূরীকরণের জন্য দেশের সকল জেলায় আধুনিক সুযোগ-সুবিধা সম্বলিত অবকাঠামো নির্মাণ করা হবে।” যোগ করেন তিনি।
অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি ঢাকার জেলা ও দায়রা জজ এ এইচ এম হাবিবুর রহমান ভূঁইয়ার সভাপতিত্বে হওয়া অনুষ্ঠানে আরও বক্তব্য প্রদান করেন আইন ও বিচার বিভাগের সচিব গোলাম সারওয়ার ও অ্যাসোসিয়েশনের মহাসচিব মুজিবুর রহমান।