ওয়ারেন, ১০ ফেব্রুয়ারি : মিশিগান রাজ্যে বাংলাদেশী কমিউনিটির আলোকিত ব্যক্তিত্ব, দানবীর, বিশিষ্ট চিকিৎসক-দার্শনিক এবং সেন্ট্রাল মিশিগান ইউনিভার্সিটির ক্লিনিক্যাল এসোসিয়েট প্রফেসর ড. দেবাশীষ মৃধার আজ জন্মদিন। ৫৯ বছর পার করে আজ ৬০-এ পা দিলেন তিনি ।
নির্লোভ, নিরহংকার, একজন প্রকৃত জনদরদী, আপাদমস্তক ভদ্র ও মধুর স্বভাবের মানুষ ডা. দেবাশীষ মৃধা। তিনি রাজ্যের সনাতন ধর্মাবলম্বীদের বহু কাঙ্খিত শিব মন্দির-টেম্পল অব জয়ের মহাপ্রাণ প্রতিষ্ঠাতা। এছাড়াও তিনি ওয়ারেন সিটিতে মৃধা বেঙ্গলি কালচারাল সেন্টার, হ্যামট্রাম্যাক সিটিতে বাংলা লাইব্রেরি 'বাংলা কর্নার' প্রতিষ্ঠা করেছেন। এছাড়াও তিনি বিভিন্ন সামাজিক ও দাতব্য সংস্থার প্রতিষ্ঠাতা। এর মধ্যে মৃধা ফাউন্ডেশন এবং মৃধা ইন্টারন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অফ পিস অ্যান্ড হ্যাপিনেস অন্যতম।
ড, মৃধার আদি নিবাস বাংলাদেশের পিরোজপুর জেলায়। তিনি ইউক্রেনের একটি বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ডাক্তারি পাশ করে ১৯৯১ সালে আমেরিকায় আসেন এবং বর্তমানে স্নায়ুতন্ত্র বিশেষজ্ঞ হিসেবে কর্মরত রয়েছেন। সাগিনা সিটিতে তার নিজস্ব ক্লিনিক রয়েছে। তিনি সেন্ট্রাল মিশিগান ইউনির্ভাসিটির এসোসিয়েট প্রফেসর।
ড. দেবাশীষ মৃধা সকলের কাছে স্বজন ও গ্রহণযোগ্য এক অনন্য মানুষ। তিনি একজন দার্শনিক, শিক্ষক, বুদ্ধিজীবী এবং লেখকও। সমাজ, সাহিত্য এবং জ্ঞানের নানা দিক নিয়ে একাধিক বই রচনা করেছেন। তিনি তার দর্শনে মানুষের মুখে হাসি ফোটানোর জন্য কাজ করেছেন। সর্বোপরি, ড. দেবাশীষ মৃধা এমন এক দূরদর্শী মানুষ যিনি অন্যের সেবার জন্য প্রচন্ড আবেগ নিয়ে কাজ করেন। আর তাই তিনি রাজ্যের কমিউনিটির মানুষের কাছে এক সৌভাগ্যের বরপুত্র। রাজ্যের সাগিনা সিটিতে মৃধা ফাউন্ডেশনের অবস্থান। মূলত: বিশ্বব্যাপী শিক্ষা, বিজ্ঞান ও সংস্কৃতির প্রসার এবং মানুষের জীবন মানের উন্নয়নে কাজ করে যাচ্ছে এই ফাউন্ডেশন। এছাড়া মৃধা ফাউন্ডেশন স্ব-স্ব ক্ষেত্রে অবদানের জন্য বিভিন্ন ক্যাটাগরিতে অ্যাওয়ার্ড প্রদান করে থাকে প্রতি বছর।
ডা. দেবাশীষ মৃধার জন্মদিনে সুপ্রভাত মিশিগান পরিবারের পক্ষ থেকে লাল গোলাপ শুভেচ্ছা। সেইসাথে আমরা তাঁর সু-স্বাস্থ্য ও দীর্ঘায়ু কামনা করছি।
নির্লোভ, নিরহংকার, একজন প্রকৃত জনদরদী, আপাদমস্তক ভদ্র ও মধুর স্বভাবের মানুষ ডা. দেবাশীষ মৃধা। তিনি রাজ্যের সনাতন ধর্মাবলম্বীদের বহু কাঙ্খিত শিব মন্দির-টেম্পল অব জয়ের মহাপ্রাণ প্রতিষ্ঠাতা। এছাড়াও তিনি ওয়ারেন সিটিতে মৃধা বেঙ্গলি কালচারাল সেন্টার, হ্যামট্রাম্যাক সিটিতে বাংলা লাইব্রেরি 'বাংলা কর্নার' প্রতিষ্ঠা করেছেন। এছাড়াও তিনি বিভিন্ন সামাজিক ও দাতব্য সংস্থার প্রতিষ্ঠাতা। এর মধ্যে মৃধা ফাউন্ডেশন এবং মৃধা ইন্টারন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অফ পিস অ্যান্ড হ্যাপিনেস অন্যতম।
ড, মৃধার আদি নিবাস বাংলাদেশের পিরোজপুর জেলায়। তিনি ইউক্রেনের একটি বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ডাক্তারি পাশ করে ১৯৯১ সালে আমেরিকায় আসেন এবং বর্তমানে স্নায়ুতন্ত্র বিশেষজ্ঞ হিসেবে কর্মরত রয়েছেন। সাগিনা সিটিতে তার নিজস্ব ক্লিনিক রয়েছে। তিনি সেন্ট্রাল মিশিগান ইউনির্ভাসিটির এসোসিয়েট প্রফেসর।
ড. দেবাশীষ মৃধা সকলের কাছে স্বজন ও গ্রহণযোগ্য এক অনন্য মানুষ। তিনি একজন দার্শনিক, শিক্ষক, বুদ্ধিজীবী এবং লেখকও। সমাজ, সাহিত্য এবং জ্ঞানের নানা দিক নিয়ে একাধিক বই রচনা করেছেন। তিনি তার দর্শনে মানুষের মুখে হাসি ফোটানোর জন্য কাজ করেছেন। সর্বোপরি, ড. দেবাশীষ মৃধা এমন এক দূরদর্শী মানুষ যিনি অন্যের সেবার জন্য প্রচন্ড আবেগ নিয়ে কাজ করেন। আর তাই তিনি রাজ্যের কমিউনিটির মানুষের কাছে এক সৌভাগ্যের বরপুত্র। রাজ্যের সাগিনা সিটিতে মৃধা ফাউন্ডেশনের অবস্থান। মূলত: বিশ্বব্যাপী শিক্ষা, বিজ্ঞান ও সংস্কৃতির প্রসার এবং মানুষের জীবন মানের উন্নয়নে কাজ করে যাচ্ছে এই ফাউন্ডেশন। এছাড়া মৃধা ফাউন্ডেশন স্ব-স্ব ক্ষেত্রে অবদানের জন্য বিভিন্ন ক্যাটাগরিতে অ্যাওয়ার্ড প্রদান করে থাকে প্রতি বছর।
ডা. দেবাশীষ মৃধার জন্মদিনে সুপ্রভাত মিশিগান পরিবারের পক্ষ থেকে লাল গোলাপ শুভেচ্ছা। সেইসাথে আমরা তাঁর সু-স্বাস্থ্য ও দীর্ঘায়ু কামনা করছি।