কুমিল্লা, ০৭ এপ্রিল (ঢাকা পোস্ট) : সম্পত্তি সংক্রান্ত বিরোধের জেরে যুক্তরাষ্ট্র ফেরত প্রবাসী আকবর হোসেন বাবুল হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় পাঁচজনকে মৃত্যুদণ্ড দিয়েছেন আদালত। গতকাল বৃহস্পতিবার (৬ এপ্রিল) কুমিল্লার অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ আদালতের বিচারক নাসিরন জাহান এ আদেশ প্রদান করেন। রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী জাহিদ হোসেন ঢাকা পোস্টকে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
দণ্ডপ্রাপ্তরা হলেন- লিপি আক্তার, রহমত উল্লাহ রনি, কামাল হোসেন, তাজুল ইসলাম ও সজীব। দণ্ডপ্রাপ্ত সবাই নোয়াখালীর সোনাইমুড়ি উপজেলার উলুপাড়া গ্রামের বাসিন্দা। রায়ের সময় লিপি আক্তার ও সজীব পলাতক ছিলেন। বাকি তিন আসামির উপস্থিতিতে আদালত এই রায় দেন। এ হত্যাকাণ্ডের মূলহোতা নিহতের ছোট ভাইয়ের স্ত্রী লিপি আক্তার। অন্যরা এই হত্যাকাণ্ডের সহযোগী।
মামলা সূত্রে জানা যায়, ২০১৭ সালের ১ আগস্ট নোয়াখালী-কুমিল্লা আঞ্চলিক মহাসড়কের কুমিল্লার লাকসাম উপজেলার মুদাফফরগঞ্জ এলাকার একটি ডোবা থেকে একটি মরদেহ উদ্ধার করে পুলিশ। পরে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে ছবি দেখে মরদেহ শনাক্ত করেন নিহতের স্ত্রী ফাতেমা বেগম। জানা যায়, উদ্ধারকৃত মরদেহটি নোয়াখালীর সোনাইমুড়ী উপজেলার উলুপাড়া গ্রামের বাসিন্দা যুক্তরাষ্ট্র ফেরত প্রবাসী আকবর হোসেন বাবুলের।
এ ঘটনায় কুমিল্লার লাকসাম থানা পুলিশের তৎকালীন উপপরিদর্শক (এসআই) শেখ মিল্টন রহমান বাদী হয়ে পাঁচজনকে আসামি করে একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন। এ ঘটনায় ১৬ জন সাক্ষী সাক্ষ্য প্রদান করেন। এছাড়া আসামিদের মধ্যে তাজুল ইসলাম রুবেল ছাড়া বাকি চারজন ঘটনায় জড়িত থাকার কথা স্বীকার করে আদালতে ১৬৪ ধারায় জবানবন্দি প্রদান করেন। অবশেষে আদালত আজ বৃহস্পতিবার এ রায় প্রদান করেন।
দণ্ডপ্রাপ্তরা হলেন- লিপি আক্তার, রহমত উল্লাহ রনি, কামাল হোসেন, তাজুল ইসলাম ও সজীব। দণ্ডপ্রাপ্ত সবাই নোয়াখালীর সোনাইমুড়ি উপজেলার উলুপাড়া গ্রামের বাসিন্দা। রায়ের সময় লিপি আক্তার ও সজীব পলাতক ছিলেন। বাকি তিন আসামির উপস্থিতিতে আদালত এই রায় দেন। এ হত্যাকাণ্ডের মূলহোতা নিহতের ছোট ভাইয়ের স্ত্রী লিপি আক্তার। অন্যরা এই হত্যাকাণ্ডের সহযোগী।
মামলা সূত্রে জানা যায়, ২০১৭ সালের ১ আগস্ট নোয়াখালী-কুমিল্লা আঞ্চলিক মহাসড়কের কুমিল্লার লাকসাম উপজেলার মুদাফফরগঞ্জ এলাকার একটি ডোবা থেকে একটি মরদেহ উদ্ধার করে পুলিশ। পরে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে ছবি দেখে মরদেহ শনাক্ত করেন নিহতের স্ত্রী ফাতেমা বেগম। জানা যায়, উদ্ধারকৃত মরদেহটি নোয়াখালীর সোনাইমুড়ী উপজেলার উলুপাড়া গ্রামের বাসিন্দা যুক্তরাষ্ট্র ফেরত প্রবাসী আকবর হোসেন বাবুলের।
এ ঘটনায় কুমিল্লার লাকসাম থানা পুলিশের তৎকালীন উপপরিদর্শক (এসআই) শেখ মিল্টন রহমান বাদী হয়ে পাঁচজনকে আসামি করে একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন। এ ঘটনায় ১৬ জন সাক্ষী সাক্ষ্য প্রদান করেন। এছাড়া আসামিদের মধ্যে তাজুল ইসলাম রুবেল ছাড়া বাকি চারজন ঘটনায় জড়িত থাকার কথা স্বীকার করে আদালতে ১৬৪ ধারায় জবানবন্দি প্রদান করেন। অবশেষে আদালত আজ বৃহস্পতিবার এ রায় প্রদান করেন।