মাধবপুর (হবিগঞ্জ) ২২ ফেব্রুয়ারি : মাধবপুরে ট্রাক ও যাত্রীবাহী বাসের মুখোমুখি সংঘর্ষে ১৯ জন আহত হয়েছে। দুর্ঘটনার কারনে ঢাকা সিলেট মহাসড়কে প্রায় দেড় ঘন্টা যানবাহন চলাচলে বিঘ্ন ঘটে। এতে দীর্ঘ ৬কিলোমিটার এলাকা জুড়ে যানজট তৈরি হয়।
বুধবার (২১ ফেব্রুয়ারি) রাত সাড়ে ৯ ঘটিকায় ঢাকা-সিলেট মহাসড়ককের মাধবপুর উপজেলার হাড়িয়া নামক স্থানে এ দুর্ঘটনা ঘটে।
প্রত্যক্ষদর্শী সূত্রে জানা যায়, ঢাকাগামী যাত্রীবাহী মামুন পরিবহনের একটি বাসের সঙ্গে সিলেটগামী পণ্যবাহী একটি ট্রাকের মুখোমুখি সংঘর্ষ হয়। সংঘর্ষে বাসটি উল্টে রাস্তার পাশে খাদে পড়ে যায় এতে ১৯ জন আহত হয়। খবর পেয়ে মাধবপুর ফায়ার সার্ভিসের কর্মীরা ঘটনাস্থলে পৌছে আহতদের দ্রুত উদ্ধার করে মাধবপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে আসলে কর্তব্যরত চিকিৎসক গুরুতর আহতদের প্রাথমিক চিকিৎসা শেষে ঢাকা ও সিলেট রেফার করেন।
আহতরা হলেন, সিলেটের শেরপুর এর সামসু মিয়ার পুত্র আলম হোসেন (২৫), মাদারীপুরের কাওসার হাওলাদার এর পুত্র মিলন হাওলাদার (৪০) ও ইসমাইল হাওলাদার এর পুত্র দেলোয়ার হাওলাদার (৪৫), ঢাকা কল্যাণপুর এর হোসেন মিয়ার পুত্র রাজিব মিয়া (২১), ভৈরবের আক্কাস মিয়ার পুত্র কাদির মিয়া(২০) সিলেটের গোয়াইনঘাট এর লুসলী বিশ্বাস এর পুত্র সজীব বিশ্বাস (২৫), ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আব্দুল আহাদ এর স্ত্রী মাহমুদা বেগম (৪৩) ও এনতাজ আলীর পুত্র আব্দুল আহাদ (৫২), ফেনীর রতন বৈষ্ণব এর স্ত্রী মঞ্জু রানী (৪০) এবং দুই পুত্র অনিক বৈষ্ণব ও অলক বৈষ্ণব (১৩) ও কুমিল্লার মুক্তা রানী (৪০)।
আহত অনেকের পরিচয় সনাক্ত করা সম্ভব হয়নি। আহত ৬ জনকে মাধবপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করা হয়েছে। ৬ জনকে উন্নত চিকিৎসার জন্য ঢাকায় প্রেরণ করা হয়েছে এবং বাকি ৭ জনকে হবিগঞ্জ সদর হাসপাতালে ও সিলেটে প্রেরণ করা হয়েছে উন্নত চিকিৎসার জন্য।
দুর্ঘটনার ফলে ঢাকা-সিলেট মহাসড়কে প্রায় দেড় ঘন্টা ব্যাপী তীব্র যানযটের সৃষ্টি হয় পরে শায়েস্তাগঞ্জ হাইওয়ে ও মাধবপুর থানা পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌছে যান চলাচল স্বাভাবিক করে। মাধবপুর থানার ওসি রকিবুল ইসলাম খাঁন ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে বলেন, আহতদের উদ্ধার করে মাধবপুর সদর হাসপাতালে প্রেরণ এবং যান চলাচল স্বাভাবিক করা হয়।
বুধবার (২১ ফেব্রুয়ারি) রাত সাড়ে ৯ ঘটিকায় ঢাকা-সিলেট মহাসড়ককের মাধবপুর উপজেলার হাড়িয়া নামক স্থানে এ দুর্ঘটনা ঘটে।
প্রত্যক্ষদর্শী সূত্রে জানা যায়, ঢাকাগামী যাত্রীবাহী মামুন পরিবহনের একটি বাসের সঙ্গে সিলেটগামী পণ্যবাহী একটি ট্রাকের মুখোমুখি সংঘর্ষ হয়। সংঘর্ষে বাসটি উল্টে রাস্তার পাশে খাদে পড়ে যায় এতে ১৯ জন আহত হয়। খবর পেয়ে মাধবপুর ফায়ার সার্ভিসের কর্মীরা ঘটনাস্থলে পৌছে আহতদের দ্রুত উদ্ধার করে মাধবপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে আসলে কর্তব্যরত চিকিৎসক গুরুতর আহতদের প্রাথমিক চিকিৎসা শেষে ঢাকা ও সিলেট রেফার করেন।
আহতরা হলেন, সিলেটের শেরপুর এর সামসু মিয়ার পুত্র আলম হোসেন (২৫), মাদারীপুরের কাওসার হাওলাদার এর পুত্র মিলন হাওলাদার (৪০) ও ইসমাইল হাওলাদার এর পুত্র দেলোয়ার হাওলাদার (৪৫), ঢাকা কল্যাণপুর এর হোসেন মিয়ার পুত্র রাজিব মিয়া (২১), ভৈরবের আক্কাস মিয়ার পুত্র কাদির মিয়া(২০) সিলেটের গোয়াইনঘাট এর লুসলী বিশ্বাস এর পুত্র সজীব বিশ্বাস (২৫), ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আব্দুল আহাদ এর স্ত্রী মাহমুদা বেগম (৪৩) ও এনতাজ আলীর পুত্র আব্দুল আহাদ (৫২), ফেনীর রতন বৈষ্ণব এর স্ত্রী মঞ্জু রানী (৪০) এবং দুই পুত্র অনিক বৈষ্ণব ও অলক বৈষ্ণব (১৩) ও কুমিল্লার মুক্তা রানী (৪০)।
আহত অনেকের পরিচয় সনাক্ত করা সম্ভব হয়নি। আহত ৬ জনকে মাধবপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করা হয়েছে। ৬ জনকে উন্নত চিকিৎসার জন্য ঢাকায় প্রেরণ করা হয়েছে এবং বাকি ৭ জনকে হবিগঞ্জ সদর হাসপাতালে ও সিলেটে প্রেরণ করা হয়েছে উন্নত চিকিৎসার জন্য।
দুর্ঘটনার ফলে ঢাকা-সিলেট মহাসড়কে প্রায় দেড় ঘন্টা ব্যাপী তীব্র যানযটের সৃষ্টি হয় পরে শায়েস্তাগঞ্জ হাইওয়ে ও মাধবপুর থানা পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌছে যান চলাচল স্বাভাবিক করে। মাধবপুর থানার ওসি রকিবুল ইসলাম খাঁন ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে বলেন, আহতদের উদ্ধার করে মাধবপুর সদর হাসপাতালে প্রেরণ এবং যান চলাচল স্বাভাবিক করা হয়।