ঢাকা, ২৪ ফেব্রুয়ারি (ঢাকা পোস্ট) : বাংলাদেশের সঙ্গে কূটনৈতিক সম্পর্ক জোরদারে আলোচনা করতে তিন দিনের সফরে শনিবার (২৪ ফেব্রুয়ারি) ঢাকায় এসেছেন তিন মার্কিন গুরুত্বপূর্ণ কর্মকর্তা।
ঢাকায় মার্কিন দূতাবাস এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানায়, ওয়াশিংটন ডিসি থেকে ঢাকায় ২৪-২৬শে ফেব্রুয়ারি সফরে আসা যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিনিধিদলকে স্বাগত জানিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র দূতাবাস।
দলটির প্রতিনিধিরা হলেন-ন্যাশনাল সিকিউরিটি কাউন্সিলের (এনএসসি) দক্ষিণ এশিয়া বিষয়ক সিনিয়র ডিরেক্টর এলিন লাউবাকের, ইউএসএআইডির এশিয়া বিষয়ক ব্যুরোর অ্যাসিস্ট্যান্ট অ্যাডমিনিস্ট্রেটর মাই কেল শিফার ও ডিপার্টমেন্ট অফ স্টেটের দক্ষিণ ও মধ্য এশিয়ার ডেপুটি অ্যাসিস্ট্যান্ট সেক্রেটারি আফরিন আক্তার।
ইন্দোপ্যাসিফিক অঞ্চলে পারস্পরিক স্বার্থের অগ্রগতির জন্য কূটনৈতিক সম্পর্ক জোরদার, চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা এবং অভিন্ন দৃষ্টিভঙ্গি নিয়ে বাংলাদেশ সরকারের সঙ্গে আলোচনা করবেন তারা।
সফরকালে তারা তরুণ অ্যাক্টিভিস্ট, সুশীল সমাজ, শ্রম সংগঠক এবং মুক্ত গণমাধ্যমের বিকাশে নিযুক্ত ব্যক্তিদের সঙ্গেও বৈঠক করবেন।
মুক্ত ইন্দোপ্যাসিফিকের জন্য অভিন্ন দৃষ্টিভঙ্গিকে এগিয়ে নেওয়া, মানবাধিকারকে সমর্থন, জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবেলা, আন্তর্জাতিক হুমকির বিরুদ্ধে আঞ্চলিক সহনশীলতার শক্তিকে এগিয়ে নিতে এবং অর্থনৈতিক সংস্কারের প্রচারে যুক্তরাষ্ট্র বাংলাদেশের সঙ্গে অংশীদারিত্বে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ।
ঢাকায় মার্কিন দূতাবাস এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানায়, ওয়াশিংটন ডিসি থেকে ঢাকায় ২৪-২৬শে ফেব্রুয়ারি সফরে আসা যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিনিধিদলকে স্বাগত জানিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র দূতাবাস।
দলটির প্রতিনিধিরা হলেন-ন্যাশনাল সিকিউরিটি কাউন্সিলের (এনএসসি) দক্ষিণ এশিয়া বিষয়ক সিনিয়র ডিরেক্টর এলিন লাউবাকের, ইউএসএআইডির এশিয়া বিষয়ক ব্যুরোর অ্যাসিস্ট্যান্ট অ্যাডমিনিস্ট্রেটর মাই কেল শিফার ও ডিপার্টমেন্ট অফ স্টেটের দক্ষিণ ও মধ্য এশিয়ার ডেপুটি অ্যাসিস্ট্যান্ট সেক্রেটারি আফরিন আক্তার।
ইন্দোপ্যাসিফিক অঞ্চলে পারস্পরিক স্বার্থের অগ্রগতির জন্য কূটনৈতিক সম্পর্ক জোরদার, চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা এবং অভিন্ন দৃষ্টিভঙ্গি নিয়ে বাংলাদেশ সরকারের সঙ্গে আলোচনা করবেন তারা।
সফরকালে তারা তরুণ অ্যাক্টিভিস্ট, সুশীল সমাজ, শ্রম সংগঠক এবং মুক্ত গণমাধ্যমের বিকাশে নিযুক্ত ব্যক্তিদের সঙ্গেও বৈঠক করবেন।
মুক্ত ইন্দোপ্যাসিফিকের জন্য অভিন্ন দৃষ্টিভঙ্গিকে এগিয়ে নেওয়া, মানবাধিকারকে সমর্থন, জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবেলা, আন্তর্জাতিক হুমকির বিরুদ্ধে আঞ্চলিক সহনশীলতার শক্তিকে এগিয়ে নিতে এবং অর্থনৈতিক সংস্কারের প্রচারে যুক্তরাষ্ট্র বাংলাদেশের সঙ্গে অংশীদারিত্বে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ।