মন্ট্রিয়েল, ০৮ এপ্রিল : তুষারঝড়ে বিপর্যস্ত কানাডার কুইবেক প্রদেশ। ব্যাহত হয়েছে স্বাভাবিক জনজীবন। একাধিক এলাকায় বিপর্যস্ত হয়েছে বিদ্যুৎ পরিষেবা। বুধবার হঠাৎ এই তুষারঝড় শুরু হয়। সেই সঙ্গে ছিল বৃষ্টির দাপট। প্রবল বাতাসের জেরে দুই প্রদেশের একাধিক স্থানে প্রচুর গাছ ভেঙে পড়েছে বলে জানা গেছে। বিদ্যুতের তার ছিড়ে অন্ধকারে ডুবে যায় একাধিক অঞ্চল। প্রবল ঝড়ের দাপটে একাধিক বিদ্যুতের খুঁটিও উপড়ে পড়েছে বলে খবর।
বিদ্যুৎ পরিষেবা বিপর্যস্ত হওয়ায় কুইবেক প্রদেশে ১ মিলিয়নের বেশি পরিবার বিদ্যুৎহীন হয়ে পড়ে। বেশিরভাগ বিভ্রাট মন্ট্রিয়েলকে প্রভাবিত করে, যেখানে ভোর ৪ টা পর্যন্ত প্রায় ১৯৫,০০০ গ্রাহক এখনও অন্ধকারে আছেন। মন্টেরেগি দ্বিতীয় সর্বাধিক ক্ষতিগ্রস্থ অঞ্চল, যেখানে ৩২,০০০ এরও বেশি গ্রাহক বিদ্যুৎ বিহীন, তারপরে লাভাল ৩০,০০০ এরও বেশি। আজ শনিবার হাইড্রো-কিউবেক জানিয়েছে, তারা আশা করছে যে বেশিরভাগ পরিবার সপ্তাহান্তের শেষে বিদ্যুৎ ফিরে পাবে, তবে সুনির্দিষ্ট সময়সীমা দিতে পারে না। কেউ কেউ সোমবার পর্যন্ত বিদ্যুৎহীন থাকতে পারেন। এতে বলা হয়, পুরো প্রদেশজুড়ে ১,৪০০ শ্রমিক মাঠে রয়েছেন।
এদিকে কার্বন মনোক্সাইড বিষক্রিয়ায় এক ব্যক্তি মারা গেছেন। সেন্ট-জোসেফ-ডু-ল্যাক, কিউতে ৭৫ বছর বয়সী এক ব্যক্তি তার গ্যারেজে জেনারেটর চালানোর পরে কার্বন মনোক্সাইড বিষক্রিয়ায় মারা যান। মন্ট্রিলের স্বাস্থ্য কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, ব্ল্যাকআউটের সময় বাইরের যন্ত্রপাতি ব্যবহারের কারণে অর্ধশতাধিক মানুষ কার্বন মনোক্সাইড বিষক্রিয়ায় ভুগছেন। এদের অনেকেই লাভাল ও মন্ট্রিয়াল হাসপাতালে চিকিৎসাধীন আছেন। এদিকে মন্ট্রিয়াল সিটির পক্ষ থেকে এ পর্যন্ত ৬টি আশ্রয় কেন্দ্র খোলা হয়েছে। এছাড়া গীর্জা, মসজিদ ও মন্দির কর্তৃপক্ষ বিদ্যুৎহীন লোকদেরমধ্যে খাবার বিতরণ করছে। প্রসঙ্গত: ১৯৯৮ সালে কুইবেকে তুষারঝড়ের পর এ বিদ্যুৎ বিভ্রাট ছিল সবচেয়ে ভয়াবহ।
বিদ্যুৎ পরিষেবা বিপর্যস্ত হওয়ায় কুইবেক প্রদেশে ১ মিলিয়নের বেশি পরিবার বিদ্যুৎহীন হয়ে পড়ে। বেশিরভাগ বিভ্রাট মন্ট্রিয়েলকে প্রভাবিত করে, যেখানে ভোর ৪ টা পর্যন্ত প্রায় ১৯৫,০০০ গ্রাহক এখনও অন্ধকারে আছেন। মন্টেরেগি দ্বিতীয় সর্বাধিক ক্ষতিগ্রস্থ অঞ্চল, যেখানে ৩২,০০০ এরও বেশি গ্রাহক বিদ্যুৎ বিহীন, তারপরে লাভাল ৩০,০০০ এরও বেশি। আজ শনিবার হাইড্রো-কিউবেক জানিয়েছে, তারা আশা করছে যে বেশিরভাগ পরিবার সপ্তাহান্তের শেষে বিদ্যুৎ ফিরে পাবে, তবে সুনির্দিষ্ট সময়সীমা দিতে পারে না। কেউ কেউ সোমবার পর্যন্ত বিদ্যুৎহীন থাকতে পারেন। এতে বলা হয়, পুরো প্রদেশজুড়ে ১,৪০০ শ্রমিক মাঠে রয়েছেন।
এদিকে কার্বন মনোক্সাইড বিষক্রিয়ায় এক ব্যক্তি মারা গেছেন। সেন্ট-জোসেফ-ডু-ল্যাক, কিউতে ৭৫ বছর বয়সী এক ব্যক্তি তার গ্যারেজে জেনারেটর চালানোর পরে কার্বন মনোক্সাইড বিষক্রিয়ায় মারা যান। মন্ট্রিলের স্বাস্থ্য কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, ব্ল্যাকআউটের সময় বাইরের যন্ত্রপাতি ব্যবহারের কারণে অর্ধশতাধিক মানুষ কার্বন মনোক্সাইড বিষক্রিয়ায় ভুগছেন। এদের অনেকেই লাভাল ও মন্ট্রিয়াল হাসপাতালে চিকিৎসাধীন আছেন। এদিকে মন্ট্রিয়াল সিটির পক্ষ থেকে এ পর্যন্ত ৬টি আশ্রয় কেন্দ্র খোলা হয়েছে। এছাড়া গীর্জা, মসজিদ ও মন্দির কর্তৃপক্ষ বিদ্যুৎহীন লোকদেরমধ্যে খাবার বিতরণ করছে। প্রসঙ্গত: ১৯৯৮ সালে কুইবেকে তুষারঝড়ের পর এ বিদ্যুৎ বিভ্রাট ছিল সবচেয়ে ভয়াবহ।