মাধবপুর, (হবিগঞ্জ) ২৭ ফেব্রুয়রি : মাধবপুরে দাখিল পরীক্ষার্থীদের উত্তরপত্র বলে দেয়ার ওডিও প্রকাশের পর সহ সুপার কে আটক করে পুলিশে দিলেন ইউএনও। অভিযুক্ত সহ সুপার মোঃ সেলিম মিয়ার নামে রোববার রাতে থানায় কেন্দ্র সচিব সিদ্দিকুর রহমান বাদী হয়ে একটি মামলা করেন।
তিনি মাধবপুর দরগাবাড়ি পৌর দাখিল মাদ্রাসার সহ সুপার। মৌলানা আসাদ আলী ডিগ্রী কলেজে দাখিল পরিক্ষা চলাকালীন সময় মোঃ সেলিম মিয়া অফিস সহায়ক হিসাবে ডিউটি করছিলেন। এসময় বাংলা প্রথম পত্রের এমসিকিউ প্রশ্নের উত্তর পরিক্ষাথীদের মুখে বলে দিচ্ছেন। এর একটি ভয়েজ রেকর্ড জনৈক ব্যক্তি উপজেলা নির্বাহী অফিসারের ওর্য়াটসপ আইডিতে পাঠান। এটি পাওয়ার পর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা এ কে এম ফয়সাল অন্যায় ভাবে পরিক্ষার্থীদের উত্তরপত্র বলে দেয়ার বিষয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করলে অভিযুক্ত শিক্ষক সত্যতা স্বীকার করে। উপজেলা নির্বহী অফিসারের নির্দেশে পুলিশ তাকে গ্রেফতার করে। এব্যাপারে মাধবপুর থানার পরির্দশক তদন্ত মোঃ আতিকুর রহমান জানান কেন্দ্র সচিব মোঃ সিদ্দিকুর রহমান বাদি হয়ে রোববার রাতে একটি মামলা করেন। পুলিশ মোঃ সেলিম মিয়াকে সোমবার হবিগঞ্জ আদালতে প্রেরণ করেছে।
তিনি মাধবপুর দরগাবাড়ি পৌর দাখিল মাদ্রাসার সহ সুপার। মৌলানা আসাদ আলী ডিগ্রী কলেজে দাখিল পরিক্ষা চলাকালীন সময় মোঃ সেলিম মিয়া অফিস সহায়ক হিসাবে ডিউটি করছিলেন। এসময় বাংলা প্রথম পত্রের এমসিকিউ প্রশ্নের উত্তর পরিক্ষাথীদের মুখে বলে দিচ্ছেন। এর একটি ভয়েজ রেকর্ড জনৈক ব্যক্তি উপজেলা নির্বাহী অফিসারের ওর্য়াটসপ আইডিতে পাঠান। এটি পাওয়ার পর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা এ কে এম ফয়সাল অন্যায় ভাবে পরিক্ষার্থীদের উত্তরপত্র বলে দেয়ার বিষয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করলে অভিযুক্ত শিক্ষক সত্যতা স্বীকার করে। উপজেলা নির্বহী অফিসারের নির্দেশে পুলিশ তাকে গ্রেফতার করে। এব্যাপারে মাধবপুর থানার পরির্দশক তদন্ত মোঃ আতিকুর রহমান জানান কেন্দ্র সচিব মোঃ সিদ্দিকুর রহমান বাদি হয়ে রোববার রাতে একটি মামলা করেন। পুলিশ মোঃ সেলিম মিয়াকে সোমবার হবিগঞ্জ আদালতে প্রেরণ করেছে।