মাধবপুর, ২ মার্চ : দেশে ফিরে স্ত্রী ও মেয়ের মরদেহ গ্রহন করেছেন পোল্যান্ড প্রবাসী ইন্জিনিয়ার উত্তম কুমার রায়। ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপালের হিম ঘর থেকে শনিবার সকলে তিনি স্ত্রী ও সন্তানের মরদেহ গ্রহন করেন। দুপুরে তাদের মরদেহবাহী গাড়ি হবিগঞ্জের মাধবপুর উপজেলার চৌমুহনী ইউনিয়নের বানেশ্বরপুর গ্রামে পৌঁছে। এ সময় স্বজনদের আহাজারিতে এক হৃদয় বিদারক দৃশ্যের অবতারণা হয়। তাদের দেখতে পুরো এলাকার শত শত মানুষ ভীড় জমায়। স্বজনদের পাশাপাশি শোকে স্তবদ্ধ হয়ে পরেন এলাকার মানুষ। বিকেলে তাদের সৎকার করা হয়।
বিষয়টি নিশ্চিত করে মাধবপুর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা এ কে এম ফয়সাল বলেন, বিষয়টি দুঃখজনক। জরুরী কাজ থাকায় যেতে পারিনি। তবে ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যানকে উপস্থিত থাকতে বলেছি। মাধবপুর উপজেলার চৌমুহনী ইউপি চেয়ারম্যান মাহবুবুর রহমান সোহাগ বলেন, এটি খুবই মর্মান্তিক একটি ঘটনা। অকালে দুটি প্রান চলে গেছে। এতে আমরা মর্মাহত। ওই পরিবার যাতে শোক সইতে পারে আমরা সে দোয়া করি।
জানা গেছে, পোল্যান্ড প্রবাসী উত্তম কুমার রায়ের মেয়ে বিভাঙ্কা রায় ঢাকার গ্রেটওয়ে ইন্টারন্যাশনাল স্কুলের এ লেভেলের শিক্ষার্থী। তিনি তার মা ফিলিপাইন নাগরিক রুবি রায়ের সাথে ঢাকার মালিবাগে বসবাস করতেন। বৃহস্পতিবার রাতে বেইলি রোডের ‘কাচ্চি ভাইয়ে’ খেতে গিয়েছিলেন মা ও মেয়ে। খাবার শেষে বাসায় ফেরার কথা থাকলেও সেটি আর সম্ভব হয়নি। আগুনে পুড়ে মারা যান তারা।
শনিবার ভোররাতে দেশে ফিরেন পোল্যান্ড প্রবাসী উত্তম রায়। দেশের মাটিতে নেমেই ভাগ্নে অনয় রায়কে নিয়ে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের মর্গে যান। সেখান স্ত্রী সন্তানের লাশ সনাক্ত করেন। পরবর্তীতে মরদেহ বুঝে নিয়ে দুপুরে লাশবাহী গাড়িতে করে গ্রামের বাড়ি ফিরেন। বিকেল সাড়ে ৩টার দিকে মা ও মেয়ের অন্তেষ্টিক্রিয়া সম্পন্ন হয়। খবর পেয়ে শোকাহত পরিবারকে শান্তনা দিতে তাদের বাড়িতে ছুটে যান সাবেক সচিব অশোক মাধব রায়, ইউপি চেয়ারম্যান মাহবুবুর রহমান সোহাগসহ এলাকার গন্যমান্য ব্যক্তিরা।
বিষয়টি নিশ্চিত করে মাধবপুর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা এ কে এম ফয়সাল বলেন, বিষয়টি দুঃখজনক। জরুরী কাজ থাকায় যেতে পারিনি। তবে ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যানকে উপস্থিত থাকতে বলেছি। মাধবপুর উপজেলার চৌমুহনী ইউপি চেয়ারম্যান মাহবুবুর রহমান সোহাগ বলেন, এটি খুবই মর্মান্তিক একটি ঘটনা। অকালে দুটি প্রান চলে গেছে। এতে আমরা মর্মাহত। ওই পরিবার যাতে শোক সইতে পারে আমরা সে দোয়া করি।
জানা গেছে, পোল্যান্ড প্রবাসী উত্তম কুমার রায়ের মেয়ে বিভাঙ্কা রায় ঢাকার গ্রেটওয়ে ইন্টারন্যাশনাল স্কুলের এ লেভেলের শিক্ষার্থী। তিনি তার মা ফিলিপাইন নাগরিক রুবি রায়ের সাথে ঢাকার মালিবাগে বসবাস করতেন। বৃহস্পতিবার রাতে বেইলি রোডের ‘কাচ্চি ভাইয়ে’ খেতে গিয়েছিলেন মা ও মেয়ে। খাবার শেষে বাসায় ফেরার কথা থাকলেও সেটি আর সম্ভব হয়নি। আগুনে পুড়ে মারা যান তারা।
শনিবার ভোররাতে দেশে ফিরেন পোল্যান্ড প্রবাসী উত্তম রায়। দেশের মাটিতে নেমেই ভাগ্নে অনয় রায়কে নিয়ে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের মর্গে যান। সেখান স্ত্রী সন্তানের লাশ সনাক্ত করেন। পরবর্তীতে মরদেহ বুঝে নিয়ে দুপুরে লাশবাহী গাড়িতে করে গ্রামের বাড়ি ফিরেন। বিকেল সাড়ে ৩টার দিকে মা ও মেয়ের অন্তেষ্টিক্রিয়া সম্পন্ন হয়। খবর পেয়ে শোকাহত পরিবারকে শান্তনা দিতে তাদের বাড়িতে ছুটে যান সাবেক সচিব অশোক মাধব রায়, ইউপি চেয়ারম্যান মাহবুবুর রহমান সোহাগসহ এলাকার গন্যমান্য ব্যক্তিরা।