হবিগঞ্জ, ৩ মার্চ : চুনারুঘাট উপজেলার বাল্লা স্থল বন্দর আধুনিকায়নের কাজ শেষ পর্যায়ে। ২০২৩ সালের ৩০ জুনের মাঝে কাজ শেষ হওয়ার কথা থাকলেও নির্ধারিত সময়ে সেই কাজ শেষ করা সম্ভব হয়নি। তবে মেয়াদ বাড়ানোর পর এখন কাজ শেষপ্রান্তে। যে কোন সময় উদ্বোধন হতে যাচ্ছে এই বন্দর।
এদিকে বেনাপোল পেট্রোপোলের মত বাল্লা স্থল বন্দরও যেন আমদানী রপ্তানী বেশি হয় সেই দাবী ভারতের ত্রিপুরা রাজ্যের ব্যবসায়ীদের। বাংলাদেশ ও ভারতের প্রধানমন্ত্রী পর্যায়ে বৈঠকে এই বিষয়টিকে যেন গুরুত্ব দেয়া হয় সেই দাবী জানিয়েছেন বাংলাদেশ-ভারত চেম্বারের ত্রিপুরা চ্যাপ্টারের সেক্রেটারী ড. সুজিত রায়। শনিবার রাতে হবিগঞ্জ চেম্বার অব কমার্স এন্ড ইন্ডাস্ট্রির সাথে মতবিনিময়কালে তিনি এই দাবী জানান। এ ব্যাপারে হবিগঞ্জ চেম্বার থেকেও বিষয়টি নিয়ে কাজ করার আহবান জানান তিনি। একই সাথে বাল্লা স্থল বন্দর দিয়ে কি কি পণ্য আমদানী রপ্তানী করা যায় তা নিয়ে পরিকল্পনা গ্রহণেরও আহবান জানান তিনি। রমজানের পর হবিগঞ্জ চেম্বারের নেতৃবৃন্দকে বাল্লা স্থল বন্দরের বিপরীত দিকে ভারতের খোয়াই মহুকুমায় আমন্ত্রন জানিয়েছেন তিনি।
হবিগঞ্জ চেম্বার অব কমার্স এন্ড ইন্ডাস্ট্রির প্রেসিডেন্ট মিজানুর রহমান শামীমের সভাপতিত্বে ও সিনিয়র ভাইস প্রেসিডেন্ট আবু হেনা মোস্তফা কামালের সঞ্চালনায় মতবিনিময় সভায় বক্তৃতা করেন ত্রিপুরার বিশিষ্ট ক্রীড়া সংগঠন লিটন রায়, হবিগঞ্জ চেম্বারের জুনিয়র ভাইস প্রেসিডেন্ট মফিজুর রহমান বাচ্চু, পরিচালক আব্দুর রহমান, হাবিব খান, শঙ্খ শুভ্র রায়, সফিকুজ্জামান হিরাজ, জামাল উদ্দিন, সাইদুর রহমান, নজরুল ইসলাম, সামছুল ইসলাম, আইনজীবী এডভোকেট দেওয়ান জাকারিয়া,এডভোকেট শাহ ফখরুজ্জামান ও যুবলীগ নেতা বিপ্লব রায়।
বাল্লা স্থল বন্দর আধুনিক প্রকল্পের সচিব আমিনুল ইসলাম জানান, বন্দরের অবকাঠামো নির্মাণের কাজ এগিয়ে শেষ হয়েছে।শেড, ব্যারাক, ইমিগ্রেশন,আবাসিক এলাকা এবং ইয়ার্ড এর কাজ সমাপ্তির পর এখন এটি উদ্বোধনের অপেক্ষায় রয়েছে।
বাল্লা স্থল বন্দর আমদানী-রপ্তানীকারক সমিতির সাধারন সম্পাদক সিরাজুল ইসলাম জানান, ব্যবসায়ীরা অধির আগ্রহে অপেক্ষা করছেন বন্দরের কাজ চালু হওয়ার। বর্তমান স্থান দিয়ে আমদানী-রপ্তানীতে ব্যয় বেশী হওয়ায় ব্যবসায়ীরা লাভবান হতে পারছেন না। তারপরও নদীতে নৌকা দিয়ে মালামাল আনা নেয়া হচ্ছে।
ভারতের ত্রিপুরা রাজ্যের খোয়াই জেলার সাংবাদিক আশিষ চক্রবর্তী জানান, বন্দরটি চালু হলে শুধু পন্য আনা নেয়ার কাজই হবে না। এই বন্দর দিয়ে প্রচুর লোকজন আসা যাওয়া করবেন। ফলে উভয় দেশের জনগন
উপকৃত হবেন।
প্রসঙ্গত, বাল্লা স্থল বন্দর দেশের ২৩ তম স্থলবন্দর। ২০১৬ সালে সাবেক নৌ পরিবহন মন্ত্রী এম শাহজাহান খান এ বন্দরের ঘোষনা করেন। উপজেলার গাজীপুর ইউনিয়নের কেদারাকোর্ট এলাকায় প্রায় ১৩ একর জমির উপর এ বন্দরের জমি অধিগ্রহণ শেষে অবকাঠামো তৈরীর কাজ শেষ হয়েছে।
এদিকে বেনাপোল পেট্রোপোলের মত বাল্লা স্থল বন্দরও যেন আমদানী রপ্তানী বেশি হয় সেই দাবী ভারতের ত্রিপুরা রাজ্যের ব্যবসায়ীদের। বাংলাদেশ ও ভারতের প্রধানমন্ত্রী পর্যায়ে বৈঠকে এই বিষয়টিকে যেন গুরুত্ব দেয়া হয় সেই দাবী জানিয়েছেন বাংলাদেশ-ভারত চেম্বারের ত্রিপুরা চ্যাপ্টারের সেক্রেটারী ড. সুজিত রায়। শনিবার রাতে হবিগঞ্জ চেম্বার অব কমার্স এন্ড ইন্ডাস্ট্রির সাথে মতবিনিময়কালে তিনি এই দাবী জানান। এ ব্যাপারে হবিগঞ্জ চেম্বার থেকেও বিষয়টি নিয়ে কাজ করার আহবান জানান তিনি। একই সাথে বাল্লা স্থল বন্দর দিয়ে কি কি পণ্য আমদানী রপ্তানী করা যায় তা নিয়ে পরিকল্পনা গ্রহণেরও আহবান জানান তিনি। রমজানের পর হবিগঞ্জ চেম্বারের নেতৃবৃন্দকে বাল্লা স্থল বন্দরের বিপরীত দিকে ভারতের খোয়াই মহুকুমায় আমন্ত্রন জানিয়েছেন তিনি।
হবিগঞ্জ চেম্বার অব কমার্স এন্ড ইন্ডাস্ট্রির প্রেসিডেন্ট মিজানুর রহমান শামীমের সভাপতিত্বে ও সিনিয়র ভাইস প্রেসিডেন্ট আবু হেনা মোস্তফা কামালের সঞ্চালনায় মতবিনিময় সভায় বক্তৃতা করেন ত্রিপুরার বিশিষ্ট ক্রীড়া সংগঠন লিটন রায়, হবিগঞ্জ চেম্বারের জুনিয়র ভাইস প্রেসিডেন্ট মফিজুর রহমান বাচ্চু, পরিচালক আব্দুর রহমান, হাবিব খান, শঙ্খ শুভ্র রায়, সফিকুজ্জামান হিরাজ, জামাল উদ্দিন, সাইদুর রহমান, নজরুল ইসলাম, সামছুল ইসলাম, আইনজীবী এডভোকেট দেওয়ান জাকারিয়া,এডভোকেট শাহ ফখরুজ্জামান ও যুবলীগ নেতা বিপ্লব রায়।
বাল্লা স্থল বন্দর আধুনিক প্রকল্পের সচিব আমিনুল ইসলাম জানান, বন্দরের অবকাঠামো নির্মাণের কাজ এগিয়ে শেষ হয়েছে।শেড, ব্যারাক, ইমিগ্রেশন,আবাসিক এলাকা এবং ইয়ার্ড এর কাজ সমাপ্তির পর এখন এটি উদ্বোধনের অপেক্ষায় রয়েছে।
বাল্লা স্থল বন্দর আমদানী-রপ্তানীকারক সমিতির সাধারন সম্পাদক সিরাজুল ইসলাম জানান, ব্যবসায়ীরা অধির আগ্রহে অপেক্ষা করছেন বন্দরের কাজ চালু হওয়ার। বর্তমান স্থান দিয়ে আমদানী-রপ্তানীতে ব্যয় বেশী হওয়ায় ব্যবসায়ীরা লাভবান হতে পারছেন না। তারপরও নদীতে নৌকা দিয়ে মালামাল আনা নেয়া হচ্ছে।
ভারতের ত্রিপুরা রাজ্যের খোয়াই জেলার সাংবাদিক আশিষ চক্রবর্তী জানান, বন্দরটি চালু হলে শুধু পন্য আনা নেয়ার কাজই হবে না। এই বন্দর দিয়ে প্রচুর লোকজন আসা যাওয়া করবেন। ফলে উভয় দেশের জনগন
উপকৃত হবেন।
প্রসঙ্গত, বাল্লা স্থল বন্দর দেশের ২৩ তম স্থলবন্দর। ২০১৬ সালে সাবেক নৌ পরিবহন মন্ত্রী এম শাহজাহান খান এ বন্দরের ঘোষনা করেন। উপজেলার গাজীপুর ইউনিয়নের কেদারাকোর্ট এলাকায় প্রায় ১৩ একর জমির উপর এ বন্দরের জমি অধিগ্রহণ শেষে অবকাঠামো তৈরীর কাজ শেষ হয়েছে।