মাধবপুর (হবিগঞ্জ) ৬ মার্চ : প্রেম মানে না জাত কুল। প্রেম মানে না বাধা বিপত্তি। হাজার মাইল দূর থেকে প্রেমের টানে প্রেমিককে বিয়ে করতে ছুটে এসেছেন মাধবপুরে। ফিলিপাইনে তরুণী জুবেলিন কাতারে চাকুরী করার সুবাদে মাধবপুরের তরুণ আশিকুর রহমান মিশুর সঙ্গে প্রেমের সম্পর্ক গড়ে উঠে। পরবর্তী সময়ে তাদের ভালোবাসা হয় গভীর থেকে গভীরতর। প্রেমিককে পেতে ব্যাকুল হয়ে পড়েন ওই তরুণী। গত ৪ মার্চ ফিলিপাইনী এই তরুণী প্রেমিক আশিকুর রহমান মিশুরকে পেতে তার বাড়ী মাধবপুর উপজেলার সীমান্তবর্তী ধর্মঘর ইউনিয়নের গোবিন্দপুর গ্রামে চলে আসেন।
কোন কালক্ষেপন না করে জুবেলিন হবিগঞ্জ গিয়ে এফিডেভিটের মাধ্যমে নিজের জন্মভূমি ও ধর্ম ত্যাগ করে ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করে জুবেলিন নাম পরিববর্তন করে জান্নাত রহমান নাম রাখেন। ৫ মার্চ মঙ্গলবার চীফ জুডিসিয়াল ম্যাজিষ্ট্রেট আদালতে এফিডেভিটের মাধ্যমে প্রেমিক মিশুরকে বিয়ে করেন তিনি।
মাধবপুর উপজেলার ধর্মঘর ইউনিয়নের গোবিন্দপুর কামারহাটি গ্রামের স্কুল শিক্ষক লুৎফুর রহমানের ছেলে আশিকুর রহমান মিশুর কাতার প্রবাসী। কাতারে চাকুরী করার সুবাদে প্রায় ৫ বছর আগে পরিচয় হয় ওই ফিলিপাইনী তরুণীর সঙ্গে। এরপরই তাদের মধ্যে ঘনিষ্ট সম্পর্ক সৃষ্টি হয়। সম্প্রতি মিশুর বাংলাদেশের বাড়ীতে ফিরে আসলে খবর পেয়ে ওই তরুণী প্রেমের টানে বাংলাদেশে ছুটে আসেন।
মাধবপুরের ছেলে ভিনদেশী মেয়ের সঙ্গে বিয়ে সম্পন্ন হওয়ায় এলাকা জুড়ে চাঞ্চল্য সৃষ্টি হয়েছে। ভিনদেশী তরুণীকে এক নজর দেখতে আশপাশের মানুষজন বাড়িতে ভিড় করছে। তার সম্পর্কে চাচা আমিনুল ইসলাম সুমন বলেন, অন্য সকল বিয়ের চেয়ে এটি ছিল ভিন্ন একটি বিয়ে। বিদেশী নব বধুকে দেখতে মানুষের ভিড় লেগেই আছে। পরিবার বলছে ছেলের সুখে আমরা সুখি। ভিন দেশী মেয়ে আমাদের ছেলেকে ভালোবেসে হাজার মাইল দুর থেকে এসেছে। পুরোপুরি বউয়ের মর্যাদা দিয়েই আমরা তাকে রাখবো। সে তো ঠান্ডা ও শান্ত প্রকৃতির মেয়ে।
কোন কালক্ষেপন না করে জুবেলিন হবিগঞ্জ গিয়ে এফিডেভিটের মাধ্যমে নিজের জন্মভূমি ও ধর্ম ত্যাগ করে ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করে জুবেলিন নাম পরিববর্তন করে জান্নাত রহমান নাম রাখেন। ৫ মার্চ মঙ্গলবার চীফ জুডিসিয়াল ম্যাজিষ্ট্রেট আদালতে এফিডেভিটের মাধ্যমে প্রেমিক মিশুরকে বিয়ে করেন তিনি।
মাধবপুর উপজেলার ধর্মঘর ইউনিয়নের গোবিন্দপুর কামারহাটি গ্রামের স্কুল শিক্ষক লুৎফুর রহমানের ছেলে আশিকুর রহমান মিশুর কাতার প্রবাসী। কাতারে চাকুরী করার সুবাদে প্রায় ৫ বছর আগে পরিচয় হয় ওই ফিলিপাইনী তরুণীর সঙ্গে। এরপরই তাদের মধ্যে ঘনিষ্ট সম্পর্ক সৃষ্টি হয়। সম্প্রতি মিশুর বাংলাদেশের বাড়ীতে ফিরে আসলে খবর পেয়ে ওই তরুণী প্রেমের টানে বাংলাদেশে ছুটে আসেন।
মাধবপুরের ছেলে ভিনদেশী মেয়ের সঙ্গে বিয়ে সম্পন্ন হওয়ায় এলাকা জুড়ে চাঞ্চল্য সৃষ্টি হয়েছে। ভিনদেশী তরুণীকে এক নজর দেখতে আশপাশের মানুষজন বাড়িতে ভিড় করছে। তার সম্পর্কে চাচা আমিনুল ইসলাম সুমন বলেন, অন্য সকল বিয়ের চেয়ে এটি ছিল ভিন্ন একটি বিয়ে। বিদেশী নব বধুকে দেখতে মানুষের ভিড় লেগেই আছে। পরিবার বলছে ছেলের সুখে আমরা সুখি। ভিন দেশী মেয়ে আমাদের ছেলেকে ভালোবেসে হাজার মাইল দুর থেকে এসেছে। পুরোপুরি বউয়ের মর্যাদা দিয়েই আমরা তাকে রাখবো। সে তো ঠান্ডা ও শান্ত প্রকৃতির মেয়ে।