চট্টগ্রাম, ১৫ মার্চ : চন্দনাইশ দক্ষিণ চট্টগ্রাম ছাড়িয়ে সারা বাংলাদেশ ব্যাপী সুপরিচিত একটি উপজেলা। এই উপজেলায় জন্মগ্রহণ করে বিশ্বব্যাপী সুনাম কুড়িয়েছেন অসংখ্য ক্ষণজন্মা মনীষী, যাদের নাম ইতিহাসের পাতায় স্মরণীয় হয়ে থাকবে অনন্তকাল। গুণী লেখক, কবি, সাহিত্যিক, সাংবাদিক, বুদ্ধিজীবী, আইনবিদ, ধর্মীয় প্রচারক সহ নানা ক্ষেত্রে খ্যাতিমানদের অবদান স্মরণযোগ্য। চন্দনাইশের নামকরা পরিবারগুলোর একটি ঐতিহাসিক মুফতি পরিবার। শুধু এখানে নয়, এই পরিবারের অবদান বিভিন্ন ক্ষেত্রে অনস্বীকার্য মোহাম্মদ ইমাদ উদ্দিন মুফতি পরিবারেরই একজন উদীয়মান নক্ষত্র।
মোহাম্মদ ইমাদ উদ্দিন ২৮শে সেপ্টেম্বর ১৯৯০ সালে চট্টগ্রাম জেলার চন্দনাইশ থানার ঐতিহ্যবাহী মাওলানা মঞ্জিলে জন্ম গ্রহণ করেন তিনি । পিতার নাম মরহুম হযরত মাওলানা মুহাম্মদ ফখরুদ্দীন (রহ:) (তিনি ঢাকা আলিয়া মাদ্রাসায় সাবেক মুহাদ্দিস,সিলেট আলিয়া মাদ্রাসায় সাবেক অধ্যক্ষ,চুনতী হাকিমিয়া আলিয়া মাদ্রাসায় শায়খুল হাদীস পদে নিয়োজিত ছিলেন) মাতার নাম ফাতেমা বতুল। তাঁর দাদার নাম মুফতি শফিউর রহমান (রহঃ)। তিনি “মুফতি সাহেব” নামে সুপ্রসিদ্ধ ছিলেন। তিনি নিজ এলাকা চন্দনাইশে হাশিমপুর মকবুলিয়া সিনিয়ার মাদ্রাসা এবং জোয়ারা ইসলমিয়া ফাজিল মাদ্রাসায় প্রতিষ্ঠাতা ও অধ্যক্ষ পদে ইন্তিকালের পূর্ব পর্যন্ত সুনাম ও দক্ষতার সহিত নিবিড়ভাবে দায়িত্ব পালন করেন। এছাড়াও তিনি চট্টগ্রামের একজন প্রসিদ্ধ মোনাজের (তর্ক যোদ্ধা), শরীয়ত, তরিকতের বিভিন্ন জটিল মাসয়ালা, মাসায়েল সমাধান অত্যন্ত সহজে দিতে পারতেন। মোহাম্মদ ইমাদ উদ্দীন ৩ ভাই ২ বোনের মধ্যে সবার ছোট। তাঁর বংশ পরিক্রমা হল- মোহাম্মদ ইমাদ উদ্দীন বিন মোহাম্মদ ফখর উদ্দীন, বিন শফিউর রহমান বিন সৈয়্যদ হাসান মিয়াজি বিন নুরুদ্দীন।
যুগশ্রেষ্ঠ সেই কীর্তিমানদের পথে ইমাদ উদ্দিন ও আলোকিত মানুষ হিসেবে নিজেকে ইতিমধ্যে প্রমাণ করেছেন, করছেন। পড়ালেখা জীবনে তিনি তিনি জোয়ারা ইসলামিয়া ফাজিল (ডিগ্রী) মাদ্রাসা থেকে ২০০৬ সালে দাখিল, ২০০৮ আলিম, ২০১১ সালে ফাজিল এবং ছোবাহানিয়া আলিয়া কামিল মাদ্রাসা, চট্টগ্রাম থেকে ২০১৩ সালে কামিল (এম.এ) পরীক্ষায় কৃতিত্ব অর্জন করেন। তাছাড়া ২০০৯ সালে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে ইসলামিক স্টাডিজ বিভাগে ভর্তি হয়ে অনার্স ও মাস্টার্স যথাক্রমে পাশ করেন।
মোহাম্মদ ইমাদ উদ্দীনকে “কণিকা- একটি রক্তদাতা সংগঠন” হতে ২০১৬ সাল ও ২০১৭ সালে যথাক্রমে সুপার ডোনার সম্মাননা স্মারক প্রদান করা হয়। আর ২০১৭ সালে কোয়ান্টাম ফাউন্ডেশন থেকে আজীবন রক্তদাতা সম্মাননা স্মারক প্রদান করা হয়। তাছাড়া ২০১৫ সালে ওয়ার্কস ফর গ্রীণ বাংলাদেশ (ডব্লিউ জি বি) সংগঠন হতে বেস্ট ভলান্টিয়ার অ্যাওয়ার্ড প্রদান করা হয়। ২০১৩ সালে “জীবনবাতি” সংগঠন থেকে বেস্ট অর্গানাইজার অ্যাওয়ার্ড লাভ করেন। লেখালেখিতেও বেশ সুনাম অর্জন করেন। কিশোরকাল থেকে তিনি লেখালেখি শুরু করেন।
বিভিন্ন ম্যাগাজিন, পাক্ষিক পত্রিকা, মাসিক পত্রিকা ও বিভিন্ন অনলাইন পত্রিকা সহ বিভিন্ন আঞ্চলিক ও জাতীয় পত্রিকায় তার প্রবন্ধ-নিবন্ধ, গবেষণা ধর্মী লেখা, ছড়া ও কবিতা প্রকাশিত হয়েছে। এমন কি ওপার বাংলা (কলকাতা)’র বিভিন্ন অনলাইন ব্লগ ও প্রিন্ট মিডিয়াতেও লেখা পাবলিশ হয়েছে। সংগঠক, প্রাবন্ধিক ও কবি মোহাম্মদ ইমাদ উদ্দীন বাংলাদেশ ভারত নেপাল ইতিহাস মঞ্চ'র উদ্যোগে বঙ্গ-ইতিহাস ও ঐতিহ্য আন্তর্জাতিক সম্মিলন ১৪২৯ উপলক্ষে "একুশে আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস সম্মাননা স্মারক" লাভ করেন। তিনি গোলাম মোস্তফা সাহিত্য পদক-২০২২ অর্জন করেন। তিনি মাসিক দিগন্তপত্র এর উদ্যোগে "দিগন্তপত্র লিখিয়ে পুরস্কার -২০২২" লাভ করেন।তিনি চিরকুটে সাহিত্য ও সংস্কৃতি পরিষদ'র কতৃক "পল্লী কবি জসীমউদ্দিন সাহিত্য পদক-২০২২" অর্জন করেন। এর আগেও তিনি মাসিক চিরকুটে সাহিত্য পত্রিকা এবং চিরকুটে সাহিত্য ও সংস্কৃতি পরিষদ'র উদ্যোগে "স্বপ্নছোঁয়া সাহিত্য সম্মাননা ২০২১" লাভ করেন। এমনকি তিনি ওপার বাংলা (কলকাতা)'র মহাবঙ্গ সাহিত্য পরিষদ থেকে ০৬ ফেব্রুয়ারী ২০১৯ "মহাবঙ্গ কলম-সৈনিক সম্মাননা" অর্জন করেন। তিনি ছোট কাগজ মাসিক টুনটুনি থেকে "টুনটুনি শিশুসাহিত্য পুরস্কার ২০১৮" লাভ করেন।
ওনাকে অনেকে রক্তের ফেরিওয়ালা নামে ও চিনে। সময় অসময়ে যে কোনো মূহুর্তে প্রতি চার মাস পর রক্ত দান করেন। কারো রক্তের প্রয়োজন হলে বিভিন্ন রক্ত সংগঠন হতে যোগাড় করার আপ্রাণ চেষ্টা করেন। বিশেষ করে তিনি চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তির পর থেকে আর্ত মানবতার সেবায় নিজেকে উৎসর্গ করেছিলেন। তিনি রক্ত সংগঠন ছাড়া ও অসংখ্য সামাজিক ও অরাজনৈতিক সংগঠনের সাথে জড়িত এবং একই সাথে দায়িত্ব পালনও করছেন।
সাহসী, প্রতিবাদী কলমসৈনিক হিসেবে মোহাম্মদ ইমাদ উদ্দিন হৃদয়ে লালন করেন দেশপ্রেম আর মানবপ্রেম। তাঁর লেখায় প্রকাশ পায় সমাজ, রাষ্ট্রের অনিয়ম, দুর্নীতি, অনাচারের কাহিনী। ধর্মীয় কুসংস্কার, গোঁড়ামি, অজ্ঞতার বিরুদ্ধে তিনি নিয়মিত লিখে যাচ্ছেন আগামী প্রজন্মকে আলোর পথ দেখাতে। অনেক সামাজিক ও অরাজনৈতিক সংগঠনের সাথে জড়িত বহুমুখী প্রতিভার অধিকারী মোহাম্মদ ইমাদ উদ্দীন চট্টগ্রাম ইতিহাস চর্চা কেন্দ্র (সিএইচআরসি)র পরিচালক ও বাংলাদেশ মুসলমান ইতিহাস সমিতির প্রচার ও প্রকাশনার দায়িত্বে ইতিহাসের নানা দিক নিয়েও গবেষণা করে চলেছেন। তাঁর বেশ কয়েকটি গবেষণাধর্মী প্রবন্ধ, নিবন্ধ বিভিন্ন পত্রিকা-ম্যাগাজিনে প্রকাশিত হয়ে আলোড়ন সৃষ্টি করেছে। আরো অনেক প্রকাশের অপেক্ষায় আছে।
মোহাম্মদ ইমাদ উদ্দীন সামনের পথে এগিয়ে গিয়ে সাহিত্য জগতে পদচারণায় জাতিকে সত্যিকারের আলোকময় ভুবনের সন্ধান দিক। আর আগামীর স্বপ্ন দেখা হাজারো তরুণদের অনুপ্রেরণা হয়ে থাকুক। আল্লাহ পাক তাঁকে দীর্ঘায়ু ও সুস্বাস্থ্য দান করুক।
লেখক : কবি, ছড়াকার ও প্রাবন্ধিক
সদস্য : চট্টগ্রাম ইতিহাস চর্চা কেন্দ্র (সিএইচআরসি)
সাতবাড়িয়া খন্দকার পাড়া (ক্বারি সাহেবের বাড়ি), চন্দনাইশ,চট্টগ্রাম।
মোহাম্মদ ইমাদ উদ্দিন ২৮শে সেপ্টেম্বর ১৯৯০ সালে চট্টগ্রাম জেলার চন্দনাইশ থানার ঐতিহ্যবাহী মাওলানা মঞ্জিলে জন্ম গ্রহণ করেন তিনি । পিতার নাম মরহুম হযরত মাওলানা মুহাম্মদ ফখরুদ্দীন (রহ:) (তিনি ঢাকা আলিয়া মাদ্রাসায় সাবেক মুহাদ্দিস,সিলেট আলিয়া মাদ্রাসায় সাবেক অধ্যক্ষ,চুনতী হাকিমিয়া আলিয়া মাদ্রাসায় শায়খুল হাদীস পদে নিয়োজিত ছিলেন) মাতার নাম ফাতেমা বতুল। তাঁর দাদার নাম মুফতি শফিউর রহমান (রহঃ)। তিনি “মুফতি সাহেব” নামে সুপ্রসিদ্ধ ছিলেন। তিনি নিজ এলাকা চন্দনাইশে হাশিমপুর মকবুলিয়া সিনিয়ার মাদ্রাসা এবং জোয়ারা ইসলমিয়া ফাজিল মাদ্রাসায় প্রতিষ্ঠাতা ও অধ্যক্ষ পদে ইন্তিকালের পূর্ব পর্যন্ত সুনাম ও দক্ষতার সহিত নিবিড়ভাবে দায়িত্ব পালন করেন। এছাড়াও তিনি চট্টগ্রামের একজন প্রসিদ্ধ মোনাজের (তর্ক যোদ্ধা), শরীয়ত, তরিকতের বিভিন্ন জটিল মাসয়ালা, মাসায়েল সমাধান অত্যন্ত সহজে দিতে পারতেন। মোহাম্মদ ইমাদ উদ্দীন ৩ ভাই ২ বোনের মধ্যে সবার ছোট। তাঁর বংশ পরিক্রমা হল- মোহাম্মদ ইমাদ উদ্দীন বিন মোহাম্মদ ফখর উদ্দীন, বিন শফিউর রহমান বিন সৈয়্যদ হাসান মিয়াজি বিন নুরুদ্দীন।
যুগশ্রেষ্ঠ সেই কীর্তিমানদের পথে ইমাদ উদ্দিন ও আলোকিত মানুষ হিসেবে নিজেকে ইতিমধ্যে প্রমাণ করেছেন, করছেন। পড়ালেখা জীবনে তিনি তিনি জোয়ারা ইসলামিয়া ফাজিল (ডিগ্রী) মাদ্রাসা থেকে ২০০৬ সালে দাখিল, ২০০৮ আলিম, ২০১১ সালে ফাজিল এবং ছোবাহানিয়া আলিয়া কামিল মাদ্রাসা, চট্টগ্রাম থেকে ২০১৩ সালে কামিল (এম.এ) পরীক্ষায় কৃতিত্ব অর্জন করেন। তাছাড়া ২০০৯ সালে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে ইসলামিক স্টাডিজ বিভাগে ভর্তি হয়ে অনার্স ও মাস্টার্স যথাক্রমে পাশ করেন।
মোহাম্মদ ইমাদ উদ্দীনকে “কণিকা- একটি রক্তদাতা সংগঠন” হতে ২০১৬ সাল ও ২০১৭ সালে যথাক্রমে সুপার ডোনার সম্মাননা স্মারক প্রদান করা হয়। আর ২০১৭ সালে কোয়ান্টাম ফাউন্ডেশন থেকে আজীবন রক্তদাতা সম্মাননা স্মারক প্রদান করা হয়। তাছাড়া ২০১৫ সালে ওয়ার্কস ফর গ্রীণ বাংলাদেশ (ডব্লিউ জি বি) সংগঠন হতে বেস্ট ভলান্টিয়ার অ্যাওয়ার্ড প্রদান করা হয়। ২০১৩ সালে “জীবনবাতি” সংগঠন থেকে বেস্ট অর্গানাইজার অ্যাওয়ার্ড লাভ করেন। লেখালেখিতেও বেশ সুনাম অর্জন করেন। কিশোরকাল থেকে তিনি লেখালেখি শুরু করেন।
বিভিন্ন ম্যাগাজিন, পাক্ষিক পত্রিকা, মাসিক পত্রিকা ও বিভিন্ন অনলাইন পত্রিকা সহ বিভিন্ন আঞ্চলিক ও জাতীয় পত্রিকায় তার প্রবন্ধ-নিবন্ধ, গবেষণা ধর্মী লেখা, ছড়া ও কবিতা প্রকাশিত হয়েছে। এমন কি ওপার বাংলা (কলকাতা)’র বিভিন্ন অনলাইন ব্লগ ও প্রিন্ট মিডিয়াতেও লেখা পাবলিশ হয়েছে। সংগঠক, প্রাবন্ধিক ও কবি মোহাম্মদ ইমাদ উদ্দীন বাংলাদেশ ভারত নেপাল ইতিহাস মঞ্চ'র উদ্যোগে বঙ্গ-ইতিহাস ও ঐতিহ্য আন্তর্জাতিক সম্মিলন ১৪২৯ উপলক্ষে "একুশে আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস সম্মাননা স্মারক" লাভ করেন। তিনি গোলাম মোস্তফা সাহিত্য পদক-২০২২ অর্জন করেন। তিনি মাসিক দিগন্তপত্র এর উদ্যোগে "দিগন্তপত্র লিখিয়ে পুরস্কার -২০২২" লাভ করেন।তিনি চিরকুটে সাহিত্য ও সংস্কৃতি পরিষদ'র কতৃক "পল্লী কবি জসীমউদ্দিন সাহিত্য পদক-২০২২" অর্জন করেন। এর আগেও তিনি মাসিক চিরকুটে সাহিত্য পত্রিকা এবং চিরকুটে সাহিত্য ও সংস্কৃতি পরিষদ'র উদ্যোগে "স্বপ্নছোঁয়া সাহিত্য সম্মাননা ২০২১" লাভ করেন। এমনকি তিনি ওপার বাংলা (কলকাতা)'র মহাবঙ্গ সাহিত্য পরিষদ থেকে ০৬ ফেব্রুয়ারী ২০১৯ "মহাবঙ্গ কলম-সৈনিক সম্মাননা" অর্জন করেন। তিনি ছোট কাগজ মাসিক টুনটুনি থেকে "টুনটুনি শিশুসাহিত্য পুরস্কার ২০১৮" লাভ করেন।
ওনাকে অনেকে রক্তের ফেরিওয়ালা নামে ও চিনে। সময় অসময়ে যে কোনো মূহুর্তে প্রতি চার মাস পর রক্ত দান করেন। কারো রক্তের প্রয়োজন হলে বিভিন্ন রক্ত সংগঠন হতে যোগাড় করার আপ্রাণ চেষ্টা করেন। বিশেষ করে তিনি চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তির পর থেকে আর্ত মানবতার সেবায় নিজেকে উৎসর্গ করেছিলেন। তিনি রক্ত সংগঠন ছাড়া ও অসংখ্য সামাজিক ও অরাজনৈতিক সংগঠনের সাথে জড়িত এবং একই সাথে দায়িত্ব পালনও করছেন।
সাহসী, প্রতিবাদী কলমসৈনিক হিসেবে মোহাম্মদ ইমাদ উদ্দিন হৃদয়ে লালন করেন দেশপ্রেম আর মানবপ্রেম। তাঁর লেখায় প্রকাশ পায় সমাজ, রাষ্ট্রের অনিয়ম, দুর্নীতি, অনাচারের কাহিনী। ধর্মীয় কুসংস্কার, গোঁড়ামি, অজ্ঞতার বিরুদ্ধে তিনি নিয়মিত লিখে যাচ্ছেন আগামী প্রজন্মকে আলোর পথ দেখাতে। অনেক সামাজিক ও অরাজনৈতিক সংগঠনের সাথে জড়িত বহুমুখী প্রতিভার অধিকারী মোহাম্মদ ইমাদ উদ্দীন চট্টগ্রাম ইতিহাস চর্চা কেন্দ্র (সিএইচআরসি)র পরিচালক ও বাংলাদেশ মুসলমান ইতিহাস সমিতির প্রচার ও প্রকাশনার দায়িত্বে ইতিহাসের নানা দিক নিয়েও গবেষণা করে চলেছেন। তাঁর বেশ কয়েকটি গবেষণাধর্মী প্রবন্ধ, নিবন্ধ বিভিন্ন পত্রিকা-ম্যাগাজিনে প্রকাশিত হয়ে আলোড়ন সৃষ্টি করেছে। আরো অনেক প্রকাশের অপেক্ষায় আছে।
মোহাম্মদ ইমাদ উদ্দীন সামনের পথে এগিয়ে গিয়ে সাহিত্য জগতে পদচারণায় জাতিকে সত্যিকারের আলোকময় ভুবনের সন্ধান দিক। আর আগামীর স্বপ্ন দেখা হাজারো তরুণদের অনুপ্রেরণা হয়ে থাকুক। আল্লাহ পাক তাঁকে দীর্ঘায়ু ও সুস্বাস্থ্য দান করুক।
লেখক : কবি, ছড়াকার ও প্রাবন্ধিক
সদস্য : চট্টগ্রাম ইতিহাস চর্চা কেন্দ্র (সিএইচআরসি)
সাতবাড়িয়া খন্দকার পাড়া (ক্বারি সাহেবের বাড়ি), চন্দনাইশ,চট্টগ্রাম।