ঢাকা, ২০ মার্চ : আওয়ামী লীগ-বিএনপিসহ সকল রাজনৈতিক প্লাটফর্মকে শুধু দুর্নীতি নয়, অবিরাম দ্রব্যমূল্য কমানোর দাবিতে রাজপথে থাকার আহবান জানিয়েছেন নতুনধারা বাংলাদেশ এনডিবির নেতৃবৃন্দ। ২০ মার্চ বিকালে ২৭/৭ তোপখানা রোডস্থ বিজয় মিলনায়তনে অনুষ্ঠিত দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধিরোধে সচেতনতা ও প্রতিদিন নতুনধারার ইফতার শীর্ষক আলোচনা সভায় সভাপতিত্ব করেন নতুনধারা বাংলাদেশ এনডিবির চেয়ারম্যান মোমিন মেহেদী।
সভাপতির বক্তব্যে মোমিন মেহেদী আরো বলেন, ক্ষমতায় আসার আর থাকার যুদ্ধে না থেকে দুর্নীতি-দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধির প্রতিবাদে রাজপথে থাকতে থাকুন, তা না হলে জনগণ তাদেরকে বয়কট করবে। সভায় প্রেসিডিয়াম মেম্বার রেজাউল করিম নাসির তালুকদার, সিনিয়র ভাইস চেয়ারম্যান শান্তা ফারজানা, ভাইস চেয়ারম্যান ডা. নূরজাহান নীরা, ভারপ্রাপ্ত মহাসচিব নিপুন মিস্ত্রী, সাংগঠনিক সম্পাদক ওয়াজেদ রানা, কেন্দ্রীয় সদস্য শেখ লিজা, আফতাব মন্ডল বক্তব্য রাখেন।
এসময় নেতৃবৃন্দ বলেন, প্রধানমন্ত্রীকে যেভাবে বোঝানো হচ্ছে, সেভাবে বাংলাদেশ চলছে না। সারাদেশে সন্ত্রাস- নৈরাজ্য-দুর্নীতির রাম রাজত্ব প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। এমন একটা পরিস্থিতিতে রমজানকে কেন্দ্র করেও সিন্ডিকেট ব্যবসায়ী চক্র সকল পণ্যের দাম বাড়াচ্ছে। প্রধানমন্ত্রী যদি দেশের কথা ভাবতেন, অবশ্যই তিনি নিজের দৃষ্টিতে পরিস্থিতি দেখার জন্য সবার অজান্তে গোপনে নামতেন, দেখতেন এবং সমাধানে সর্বোচ্চ আন্তরিক থাকতেন। তিনি তা করছেন না, কারণ, তিনি ভাবছেন- দেশ সিঙ্গাপুর হয়ে গেছে। কিন্তু বাস্তবতা হলো এই যে, গুলশান-বনানী-ধানমন্ডি ব্যতিত অধিকাংশ এলাকার রাস্তা-ঘাটই চলাচল অনুপযোগি, ফুটপাত নেই, নিয়ম নেই-শৃঙ্খলা নেই। আমরা যুগপৎ বা মহাজোটের রাজনৈতিক প্লাটফর্মগুলোর মত তথাকথিত রাজনীতি করছি না বলেই চরম সত্য কথা তুলে ধরছি, ছাত্র-যুব-জনতার পক্ষ থেকে সমাধান চাইছি। এখনো সময় আছে ছাত্র-যুব-জনতার কথা ভেবে বাংলাদেশে অর্থনীতিকে বাঁচনোর লক্ষ্যে অর্থপাচাররোধ করার পাশাপাশি সকল নিত্য প্রয়োজনীয় দ্রব্যমূল্য কমানোর জন্য পদক্ষেপ নিন।
সভাপতির বক্তব্যে মোমিন মেহেদী আরো বলেন, ক্ষমতায় আসার আর থাকার যুদ্ধে না থেকে দুর্নীতি-দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধির প্রতিবাদে রাজপথে থাকতে থাকুন, তা না হলে জনগণ তাদেরকে বয়কট করবে। সভায় প্রেসিডিয়াম মেম্বার রেজাউল করিম নাসির তালুকদার, সিনিয়র ভাইস চেয়ারম্যান শান্তা ফারজানা, ভাইস চেয়ারম্যান ডা. নূরজাহান নীরা, ভারপ্রাপ্ত মহাসচিব নিপুন মিস্ত্রী, সাংগঠনিক সম্পাদক ওয়াজেদ রানা, কেন্দ্রীয় সদস্য শেখ লিজা, আফতাব মন্ডল বক্তব্য রাখেন।
এসময় নেতৃবৃন্দ বলেন, প্রধানমন্ত্রীকে যেভাবে বোঝানো হচ্ছে, সেভাবে বাংলাদেশ চলছে না। সারাদেশে সন্ত্রাস- নৈরাজ্য-দুর্নীতির রাম রাজত্ব প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। এমন একটা পরিস্থিতিতে রমজানকে কেন্দ্র করেও সিন্ডিকেট ব্যবসায়ী চক্র সকল পণ্যের দাম বাড়াচ্ছে। প্রধানমন্ত্রী যদি দেশের কথা ভাবতেন, অবশ্যই তিনি নিজের দৃষ্টিতে পরিস্থিতি দেখার জন্য সবার অজান্তে গোপনে নামতেন, দেখতেন এবং সমাধানে সর্বোচ্চ আন্তরিক থাকতেন। তিনি তা করছেন না, কারণ, তিনি ভাবছেন- দেশ সিঙ্গাপুর হয়ে গেছে। কিন্তু বাস্তবতা হলো এই যে, গুলশান-বনানী-ধানমন্ডি ব্যতিত অধিকাংশ এলাকার রাস্তা-ঘাটই চলাচল অনুপযোগি, ফুটপাত নেই, নিয়ম নেই-শৃঙ্খলা নেই। আমরা যুগপৎ বা মহাজোটের রাজনৈতিক প্লাটফর্মগুলোর মত তথাকথিত রাজনীতি করছি না বলেই চরম সত্য কথা তুলে ধরছি, ছাত্র-যুব-জনতার পক্ষ থেকে সমাধান চাইছি। এখনো সময় আছে ছাত্র-যুব-জনতার কথা ভেবে বাংলাদেশে অর্থনীতিকে বাঁচনোর লক্ষ্যে অর্থপাচাররোধ করার পাশাপাশি সকল নিত্য প্রয়োজনীয় দ্রব্যমূল্য কমানোর জন্য পদক্ষেপ নিন।