চট্টগ্রাম, ২১ মার্চ : লোককলা চর্চা কেন্দ্র বাংলাদেশের উদ্যোগে ‘লোক সংস্কৃতি চর্চার পুর্ণজাগরণ হোক নতুন প্রজম্মের হৃদয় কন্দরে’ শীর্ষক শ্লোগানকে সামনে রেখে সংগঠনের ১৮তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত হয়েছে। ২১ মার্চ সকাল ১০টায় গৃহীত কর্মসূচীতে ছিল উদ্বোধনী অনুষ্ঠান, সেমিনার, কবিগাণের আসর, লোক সঙ্গীতের পরিবেশনা ও পুরস্কার বিতরণ।
মঙ্গল প্রদীপ জ্বালিয়ে কর্মসূচীর উদ্বোধন করেন সন্দীপনা সাংস্কৃতিক ফোরাম- কেন্দ্রীয় সংসদের কার্যকরী সভাপতি লায়ন উজ্জ্বল কান্তি বড়ুয়া। লোক চর্চা কেন্দ্রের প্রধান সমন্বয়ক বীর মুক্তিযোদ্ধা রাখাল চন্দ্র ঘোষের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সভায় প্রধান অতিথি ছিলেন-সাংবাদিক বেলায়েত হোসেন। বিশেষ অতিথিবৃন্দের মাঝে ছিলেন ফটো সাংবাদিক দেব প্রসাদ দেবু, চ.বি. অধ্যাপক জাহেদ আলী চৌধুরী, ভাস্কর ডি.কে দাশ মামুন, কবিয়াল আবদুল লতিফ, কবিয়াল হরিপদ দেয়ারী, কবিয়াল সন্তোষ কুমার দে, কবিয়াল মোহাম্মদ ইউসুফ, শিল্পী ডাঃ শিউলী চৌধুরী। বক্তব্য রাখেন-সংগঠক মাসুম আক্তার, সংগঠক সজল দাশ, কবিয়াল দীপা দাস, শিল্পী মুসলিম আলী জনি, শিল্পী জ্যোতি শর্মা, মৈত্রী আচার্য্য, শিল্পী অচিন্ত্য দাস, প্রধান শিক্ষক তরনী সেন, শিল্পী রতন কুমার রাহা।
বক্তারা বলেন- লোক সংঙ্গীত বাংলা লোকশিল্পের প্রান। গাঙ্গেয় ব-দ্বীপ এ বাংলার মাঠির গন্ধে, ফুলের সুভাষে, পাখির কলকাকলী আর নদীর কলতানে নিবিড় হয়ে আছে হাজার বছরের আবহমান কালের লোক নির্যাস। সেই প্রাণ সঞ্জীবনী অমৃত সুধায় বাঙ্গালীর জীবন যাপন সাবলীল আর বাঙময় হয়ে চলে। অনুষ্ঠানের শেষ পর্বে কবি গানের আসরে পাল্টা কবিগান ও সঙ্গীত পরিবেশনায় সংগঠনের শিল্পীগণ অংশ নেন।
মঙ্গল প্রদীপ জ্বালিয়ে কর্মসূচীর উদ্বোধন করেন সন্দীপনা সাংস্কৃতিক ফোরাম- কেন্দ্রীয় সংসদের কার্যকরী সভাপতি লায়ন উজ্জ্বল কান্তি বড়ুয়া। লোক চর্চা কেন্দ্রের প্রধান সমন্বয়ক বীর মুক্তিযোদ্ধা রাখাল চন্দ্র ঘোষের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সভায় প্রধান অতিথি ছিলেন-সাংবাদিক বেলায়েত হোসেন। বিশেষ অতিথিবৃন্দের মাঝে ছিলেন ফটো সাংবাদিক দেব প্রসাদ দেবু, চ.বি. অধ্যাপক জাহেদ আলী চৌধুরী, ভাস্কর ডি.কে দাশ মামুন, কবিয়াল আবদুল লতিফ, কবিয়াল হরিপদ দেয়ারী, কবিয়াল সন্তোষ কুমার দে, কবিয়াল মোহাম্মদ ইউসুফ, শিল্পী ডাঃ শিউলী চৌধুরী। বক্তব্য রাখেন-সংগঠক মাসুম আক্তার, সংগঠক সজল দাশ, কবিয়াল দীপা দাস, শিল্পী মুসলিম আলী জনি, শিল্পী জ্যোতি শর্মা, মৈত্রী আচার্য্য, শিল্পী অচিন্ত্য দাস, প্রধান শিক্ষক তরনী সেন, শিল্পী রতন কুমার রাহা।
বক্তারা বলেন- লোক সংঙ্গীত বাংলা লোকশিল্পের প্রান। গাঙ্গেয় ব-দ্বীপ এ বাংলার মাঠির গন্ধে, ফুলের সুভাষে, পাখির কলকাকলী আর নদীর কলতানে নিবিড় হয়ে আছে হাজার বছরের আবহমান কালের লোক নির্যাস। সেই প্রাণ সঞ্জীবনী অমৃত সুধায় বাঙ্গালীর জীবন যাপন সাবলীল আর বাঙময় হয়ে চলে। অনুষ্ঠানের শেষ পর্বে কবি গানের আসরে পাল্টা কবিগান ও সঙ্গীত পরিবেশনায় সংগঠনের শিল্পীগণ অংশ নেন।