নিউইয়র্ক, ১০ এপ্রিল : নিউইয়র্কের টাইমস স্কয়ারে শতকন্ঠে পহেলা বৈশাখ (১৪ এপ্রিল) শুক্রবার উদযাপন করা হবে ১৪৩০ বাংলা বর্ষবরণ। জ্যাকসন হাইটসের ডাইভারসিটি প্লাজায় ২ বৈশাখ (১৫ এপ্রিল) শনিবার বর্ণাঢ্য মঙ্গল শোভাযাত্রা ও বৈশাখী মেলার উদ্বোধন করবেন নিউইয়র্ক সিটি মেয়র এরিক অ্যাডামস্। একুশে পদক প্রাপ্ত নৃত্য সারথি মুক্তিযোদ্ধা লায়লা হাসানের নেতৃত্বে বাংলাদেশ থেকে এ আয়োজনে যোগ দিতে আসবেন স্বাধীনতা পুরস্কারপ্রাপ্ত রবীন্দ্র সংগীত শিল্পী রেজওয়ানা চৌধুরী বন্যা । কলকাতা থেকে আসবেন কমলিনী মুখোপাধ্যায় ও নন্দনা দেব সেন। মহিতোষ তালুকদার তাপসের পরিচালনায় শতকন্ঠে বর্ষবরণের পঞ্চম মহড়ায় এ ঘোষণা দেয় আয়োজক সংগঠন এনআরবি ওয়ার্ল্ড ওয়াইড। ০৯ এপ্রিল নেপালি রেস্তোরায় শতকন্ঠে বর্ষবরণে অংশগ্রহণকারী দেড় শতাধিক সংস্কৃতি জনের সামনে এ সময় এসব ঘোষণা দেন সংগঠনের সভাপতি বিশ্বজিত সাহা ।
এনআরবি ওয়ার্ল্ড ওয়াইড এর সাধারণ সম্পাদক তোফাজ্জল লিটননে সঞ্চালনায় এ সময় বিশ্বজিত সাহা বলেন, বাংলা বছরের প্রথম দিন ভোরের সূর্যোদয়ের সঙ্গে শত কন্ঠে গানের মাধ্যমে বছরকে বরণ করে নেয়া হবে সকাল আটটা পর্যন্ত।
রমনার বটমূলের আদলে বর্ষবরণ অনুষ্ঠান হবে ১৫ এপ্রিল শনিবার জ্যাকসন হাইটসের ডাইভারসিটি প্লাজায়। সেদিন মঙ্গল শোভাযাত্রা উদ্বোধন করবেন নিউইয়র্ক সিটি মেয়র এরিক এডামস উপস্থিত থাকবেন যুক্তরাষ্ট্রের রাজনীতিবিদগণ । আবহমান বাঙালি সংস্কৃতির পরিবেশনা চলবে সকাল ৭টা থেকে একটানা রাত ১০টা পর্যন্ত। এ উপলক্ষে প্রধান সম্পাদক নুরুল বাতেনের তত্ত্বাবধানে প্রকাশিত হবে দেড়শতাধিক পৃষ্ঠার একটি সমৃদ্ধ স্মারকগ্রন্থ।
সাংবাদিক ও কবি দর্পণ কবীর বলেন, বাংলা নববর্ষ উদযাপন বাঙালি সংস্কৃতির উৎসব। এর সঙ্গে কোন ধর্মের সাংঘর্ষিক অবস্থা নেই। সকল ধর্মাবলম্বীরা এই উৎসবের অংশ। নতুন প্রজন্মকে ঐতিহ্যবাহী বাঙালি সংস্কৃতি সঙ্গে পরিচয় করিয়ে দেওয়ার জন্য সকল অভিবাসীর এই বর্ষবরণের উৎসবে অংশ নেওয়া উচিত। বাংলা বর্ষবরণ নির্ধারিত দিনেই পালন করাটা সময়োপযোগী সিদ্ধান্ত। যারা বিরোধিতা করেন তারা ভুল চিন্তা অথবা বিরত করার মানসিকতা থেকে এটি করেন। বাংলা নববর্ষ উদযাপন মানে দেশ ও মাটির টানে উজ্জীবিত হওয়া।
গণজাগরণ মঞ্চের সংগঠক সৈয়দ জাকির আহমেদ রনি বলেন, ষাট এর দশকে অসাম্প্রদায়িক চেতনা নিয় উৎসবের আমেজে বর্ষবরণ প্রচলন শুরু হয় । সেই আমেজ সমুন্নত রেখেই ১৪ এপ্রিল নিউইয়র্কে বর্ষবরণের যে আয়োজন তার সাফল্য আসবে আপনাদের অংশগ্রহণের মাধ্যমে। বাংলা বর্ষবরণ ঘিরে বহু বাধা-বিপত্তি আগেও ছিল, এখনও আছে, ভবিষ্যতেও থাকবে! সেসবকে উপেক্ষা করে যারা বাঙালি সংস্কৃতিকে হৃদয় ধারণ করেন তারাই এই আয়োজনে অংশগ্রহণ করবেন।
এ সময় মঞ্চে উপস্থিত ছিলেন আয়োজনের অনুষ্ঠান ও মঞ্চ ব্যাবস্থাপক নাট্যজন সীতেশ ধর। বৈশাখী মেলা সমন্বয়ক শিবলী ছাদেক , মঙ্গল শোভাযাত্রা সমন্বয়ক কানিজ ফাতেমা শাওন, ঈদ বাজারের স্টল ব্যাবস্থাপক গীতালি হাওলাদার, আয়োজন সমন্বয়ক ইয়াসমীন ফাত্তাহ, কণ্ঠশিল্পী চন্দন চৌধুরী, লেখক ও সাংবাদিক ভায়লা সালিনা এবং এনআরবি ওয়ার্ল্ড ওয়াইড এর কার্যনির্বাহী সদস্য তানভীর কায়সার।
এনআরবি ওয়ার্ল্ড ওয়াইড এর সাধারণ সম্পাদক তোফাজ্জল লিটননে সঞ্চালনায় এ সময় বিশ্বজিত সাহা বলেন, বাংলা বছরের প্রথম দিন ভোরের সূর্যোদয়ের সঙ্গে শত কন্ঠে গানের মাধ্যমে বছরকে বরণ করে নেয়া হবে সকাল আটটা পর্যন্ত।
রমনার বটমূলের আদলে বর্ষবরণ অনুষ্ঠান হবে ১৫ এপ্রিল শনিবার জ্যাকসন হাইটসের ডাইভারসিটি প্লাজায়। সেদিন মঙ্গল শোভাযাত্রা উদ্বোধন করবেন নিউইয়র্ক সিটি মেয়র এরিক এডামস উপস্থিত থাকবেন যুক্তরাষ্ট্রের রাজনীতিবিদগণ । আবহমান বাঙালি সংস্কৃতির পরিবেশনা চলবে সকাল ৭টা থেকে একটানা রাত ১০টা পর্যন্ত। এ উপলক্ষে প্রধান সম্পাদক নুরুল বাতেনের তত্ত্বাবধানে প্রকাশিত হবে দেড়শতাধিক পৃষ্ঠার একটি সমৃদ্ধ স্মারকগ্রন্থ।
সাংবাদিক ও কবি দর্পণ কবীর বলেন, বাংলা নববর্ষ উদযাপন বাঙালি সংস্কৃতির উৎসব। এর সঙ্গে কোন ধর্মের সাংঘর্ষিক অবস্থা নেই। সকল ধর্মাবলম্বীরা এই উৎসবের অংশ। নতুন প্রজন্মকে ঐতিহ্যবাহী বাঙালি সংস্কৃতি সঙ্গে পরিচয় করিয়ে দেওয়ার জন্য সকল অভিবাসীর এই বর্ষবরণের উৎসবে অংশ নেওয়া উচিত। বাংলা বর্ষবরণ নির্ধারিত দিনেই পালন করাটা সময়োপযোগী সিদ্ধান্ত। যারা বিরোধিতা করেন তারা ভুল চিন্তা অথবা বিরত করার মানসিকতা থেকে এটি করেন। বাংলা নববর্ষ উদযাপন মানে দেশ ও মাটির টানে উজ্জীবিত হওয়া।
গণজাগরণ মঞ্চের সংগঠক সৈয়দ জাকির আহমেদ রনি বলেন, ষাট এর দশকে অসাম্প্রদায়িক চেতনা নিয় উৎসবের আমেজে বর্ষবরণ প্রচলন শুরু হয় । সেই আমেজ সমুন্নত রেখেই ১৪ এপ্রিল নিউইয়র্কে বর্ষবরণের যে আয়োজন তার সাফল্য আসবে আপনাদের অংশগ্রহণের মাধ্যমে। বাংলা বর্ষবরণ ঘিরে বহু বাধা-বিপত্তি আগেও ছিল, এখনও আছে, ভবিষ্যতেও থাকবে! সেসবকে উপেক্ষা করে যারা বাঙালি সংস্কৃতিকে হৃদয় ধারণ করেন তারাই এই আয়োজনে অংশগ্রহণ করবেন।
এ সময় মঞ্চে উপস্থিত ছিলেন আয়োজনের অনুষ্ঠান ও মঞ্চ ব্যাবস্থাপক নাট্যজন সীতেশ ধর। বৈশাখী মেলা সমন্বয়ক শিবলী ছাদেক , মঙ্গল শোভাযাত্রা সমন্বয়ক কানিজ ফাতেমা শাওন, ঈদ বাজারের স্টল ব্যাবস্থাপক গীতালি হাওলাদার, আয়োজন সমন্বয়ক ইয়াসমীন ফাত্তাহ, কণ্ঠশিল্পী চন্দন চৌধুরী, লেখক ও সাংবাদিক ভায়লা সালিনা এবং এনআরবি ওয়ার্ল্ড ওয়াইড এর কার্যনির্বাহী সদস্য তানভীর কায়সার।