নিউইয়র্ক, ২৮ মার্চ : নিউইয়র্কের কুইন্সে পুলিশের গুলিতে এক বাংলাদেশি তরুণ নিহত হয়েছেন। বুধবার (২৭ মার্চ) দুপুরে ওজন পার্কের নিজ বাসায় গুলিবিদ্ধ হয়ে নিহত হন ১৯ বছর বয়সী উইন রোজারিও। পরে হাসপাতালে নেওয়া হলে চিকিৎসক তাঁকে মৃত ঘোষণা করেন। খবর মার্কিন সংবাদ মাধ্যম সূত্রের।
পুলিশ জানায়, বুধবার দুপুরে উইন রোজারিওর ফোন কল পেয়ে বাসায় যান তারা। বাসায় পৌঁছে তাকে কাঁচি হাতে দেখতে পায় পুলিশ। এসময় কাঁচি নিয়ে তেড়ে আসলে রোজারিওর ওপর গুলি চালায় তারা।
পুলিশের দাবি, নিহত তরুণ মাদকাসক্ত এবং মানসিক বিকারগ্রস্ত ছিলেন। এদিকে, নিহতের বাবা ফ্রান্সিস রোজারিওর অভিযোগ, মানসিক ভারসাম্যহীন জেনেও তাঁর ছেলেকে গুলি করে হত্যা করেছে পুলিশ।
জানা যায়, ছয় মাস আগেও উইন রোজারিওকে মানসিক হাসপাতালে নিয়ে চিকিৎসা দেওয়া হয়। বাংলাদেশে ইয়েন রোজারিওর বাড়ি গাজীপুরের পুবাইলে। তার বাবার নাম ফ্রান্সিস রোজারিও। বাবা-মা ও এক ভাইসহ তারা দীর্ঘদিন ধরে নিউইয়র্কের ওজোন পার্ক এলাকায় বসবাস করে আসছেন। পুলিশের গুলিতে ইয়েন রোজারিওর নিহতের খবরে প্রবাসী বাংলাদেশিদের মাঝে শোকের পরিবেশ নেমে আসে। ২০১৪ সালে বাংলাদেশ থেকে যুক্তরাষ্ট্রে পাড়ি জমান উইনের পরিবার।
পুলিশ জানায়, বুধবার দুপুরে উইন রোজারিওর ফোন কল পেয়ে বাসায় যান তারা। বাসায় পৌঁছে তাকে কাঁচি হাতে দেখতে পায় পুলিশ। এসময় কাঁচি নিয়ে তেড়ে আসলে রোজারিওর ওপর গুলি চালায় তারা।
পুলিশের দাবি, নিহত তরুণ মাদকাসক্ত এবং মানসিক বিকারগ্রস্ত ছিলেন। এদিকে, নিহতের বাবা ফ্রান্সিস রোজারিওর অভিযোগ, মানসিক ভারসাম্যহীন জেনেও তাঁর ছেলেকে গুলি করে হত্যা করেছে পুলিশ।
জানা যায়, ছয় মাস আগেও উইন রোজারিওকে মানসিক হাসপাতালে নিয়ে চিকিৎসা দেওয়া হয়। বাংলাদেশে ইয়েন রোজারিওর বাড়ি গাজীপুরের পুবাইলে। তার বাবার নাম ফ্রান্সিস রোজারিও। বাবা-মা ও এক ভাইসহ তারা দীর্ঘদিন ধরে নিউইয়র্কের ওজোন পার্ক এলাকায় বসবাস করে আসছেন। পুলিশের গুলিতে ইয়েন রোজারিওর নিহতের খবরে প্রবাসী বাংলাদেশিদের মাঝে শোকের পরিবেশ নেমে আসে। ২০১৪ সালে বাংলাদেশ থেকে যুক্তরাষ্ট্রে পাড়ি জমান উইনের পরিবার।