ওয়ারেন, ১ এপ্রিল : বাঙ্গালির বারোমাসে তেরোপার্বণ। সেই তেরো পার্বনের অন্যতম পার্বন এই দোল উৎসব। বসন্তের দোল পূর্ণিমা উপলক্ষে গতকাল মিশিগান শিব মন্দির টেম্পল অব জয়ে সনাতন ধর্মাবলম্বীরা পালন করছেন আবির উৎসব।
দোল পূজা, হোমযজ্ঞ, প্রসাদ বিতরণসহ বিভিন্ন ধর্মীয় আচারে মুখরিত ছিল মন্দির প্রাঙ্গন। দোল পূর্ণিমার এই দিনে শ্রীকৃষ্ণ বৃন্দাবনে রাধিকা ও তার সখীদের সঙ্গে আবির খেলেছিলেন, এমনই বিশ্বাস সনাতন ধর্মালম্বীদের। সেই ঘটনা থেকেই দোল খেলার উৎপত্তি হয়।
মন্দির প্রাঙ্গণে দেখা যায়, সনাতন ধর্মাবলম্বীরা একে অপরের গালে আবির মাখিয়ে দোল উৎসবের আবহে মেতেছেন। লাল, নীল, সবুজ, হলুদ, কতো রঙেই না সাজলেন সবাই। একে অপরের গায়ে মুখে রঙ মাখিয়ে নিজের চেহারাটা বদলে ফেলেন। এভাবে রঙ উৎসবে মেতে ওঠেন সবাই। প্রতিবারের মতো এবারও উচ্ছ্বাস-আনন্দের সাথে উৎসবটি পালিত হয়েছে।
ছিল সাংস্কৃতিক নানা পরিবেশনা। অনুষ্ঠানে নৃত্য পরিবেশন করেন আরিয়ানা, জেসিকা, পুষ্পিতা ও সোহানী। গ্রুপ নৃত্যে অংশ নেন স্বর্নিকা দেব, স্বর্নিকা চৌধুরী, অনিস্কা শর্মা, অম্বিকা পুরকায়স্থ, চাঁদনী দাশ ও প্রমিতা বিশ্বাস। গান পরিবেশন করেন চিনু মৃধা, সুস্মিতা চৌধুরী, নিলীমা রায়, সঙ্গীতা পাল, রূপাঞ্জলী চৌধুরী, রাজশ্রী শর্মা, অর্পনা, লুনা ও জোৎস্না বিশ্বাস। দলীয় সঙ্গীত পরিবেশন করেন অজিত দাশ, রতন হাওলাদার, অতুল দস্তিদার, অপূর্ব কান্তি চৌধুরী, দীপক দে, অশোক দাশ, বাবুল পাল, রাখি রঞ্জন রায়, অরূপ পুরকায়স্থ ও ঝন্টু দাশ।।
অন্তরা দাস অন্তির কোরিওগ্রাফিতে গ্রুপ নৃত্য পরিবেশন করেন চিনু মৃধা, সুস্মিতা চৌধুরী, নীলিমা রায়, রাজশ্রী শর্মা, সঙ্গীতা পাল, চন্দনা বানার্জি, অপর্না ঘোষ, অনন্যা বহ্নি, বেবী আচার্য্য, চম্পা পুরকায়স্থ, রূপাঞ্জলী চৌধুরী, ইরা ও সীমা সূত্রধর। অনুষ্ঠান পরিচালনা করেন সাংস্কৃতিক কো অর্ডিনেটর সৌরভ চৌধুরী।
দোলযাত্রা একটি হিন্দু বৈষ্ণব উৎসব। হোলি ও দোলযাত্রা নাম দুই হলেও উৎসবের চরিত্র এক। এই উৎসবের অপর নাম বসন্ত উৎসব। ফাল্গুন মাসের পূর্ণিমা তিথিতে দোলযাত্রা অনুষ্ঠিত হয়। বৈষ্ণব বিশ্বাস অনুযায়ী, ফাল্গুনী পূর্ণিমা বা দোলপূর্ণিমার দিন বৃন্দাবনে শ্রীকৃষ্ণ আবির ও গুলাল নিয়ে রাধিকা ও অন্যান্য গোপীদের সঙ্গে রং খেলায় মেতেছিলেন।
সেই ঘটনা থেকেই দোল খেলার উৎপত্তি। পণ্ডিতদের মতে, রাধাকৃষ্ণের দোলনায় দোলা বা দোলায় গমন করা থেকেই ‘দোল’ কথাটির উৎপত্তি। বাঙালির দোল বৈষ্ণব ধর্মাশ্রিত একটি উৎসব হলেও রবীন্দ্রনাথ দোলযাত্রার ধর্মীয় অংশকে বাদ দিয়ে তার সাংস্কৃতিক দিকটিকে নিয়ে দোলযাত্রাকে ‘বসন্ত উৎসব’-এ রূপান্তরিত করেন।
খানিকটা সেই সূত্র ধরেই দোল প্রীতির উৎসব, প্রেমের উৎসব। আর মূলত সনাতন ধর্মাবলম্বীদের উৎসব হলেও আবহমানকাল ধরেই বাংলার সব ধর্ম-বর্ণের মানুষকেই রাঙ্গিয়ে দিয়ে যায় এ দোল উৎসব।
অনুষ্ঠান শেষে কেক কেটে শিব মন্দির টেম্পল অব জয়ের প্রতিষ্ঠাতা বিশিষ্ট চিকিৎসক ও দার্শনিক ড. দেবাশীষ মৃধা ও চিনু মৃধার একমাত্র সন্তান অমিতা মৃধার জন্মদিন উদযাপন করা হয়েছে। এসময় অমিতার সুস্বাস্থ্য, দীর্ঘজীবন কামনা করা হয়।
দোল পূজা, হোমযজ্ঞ, প্রসাদ বিতরণসহ বিভিন্ন ধর্মীয় আচারে মুখরিত ছিল মন্দির প্রাঙ্গন। দোল পূর্ণিমার এই দিনে শ্রীকৃষ্ণ বৃন্দাবনে রাধিকা ও তার সখীদের সঙ্গে আবির খেলেছিলেন, এমনই বিশ্বাস সনাতন ধর্মালম্বীদের। সেই ঘটনা থেকেই দোল খেলার উৎপত্তি হয়।
মন্দির প্রাঙ্গণে দেখা যায়, সনাতন ধর্মাবলম্বীরা একে অপরের গালে আবির মাখিয়ে দোল উৎসবের আবহে মেতেছেন। লাল, নীল, সবুজ, হলুদ, কতো রঙেই না সাজলেন সবাই। একে অপরের গায়ে মুখে রঙ মাখিয়ে নিজের চেহারাটা বদলে ফেলেন। এভাবে রঙ উৎসবে মেতে ওঠেন সবাই। প্রতিবারের মতো এবারও উচ্ছ্বাস-আনন্দের সাথে উৎসবটি পালিত হয়েছে।
ছিল সাংস্কৃতিক নানা পরিবেশনা। অনুষ্ঠানে নৃত্য পরিবেশন করেন আরিয়ানা, জেসিকা, পুষ্পিতা ও সোহানী। গ্রুপ নৃত্যে অংশ নেন স্বর্নিকা দেব, স্বর্নিকা চৌধুরী, অনিস্কা শর্মা, অম্বিকা পুরকায়স্থ, চাঁদনী দাশ ও প্রমিতা বিশ্বাস। গান পরিবেশন করেন চিনু মৃধা, সুস্মিতা চৌধুরী, নিলীমা রায়, সঙ্গীতা পাল, রূপাঞ্জলী চৌধুরী, রাজশ্রী শর্মা, অর্পনা, লুনা ও জোৎস্না বিশ্বাস। দলীয় সঙ্গীত পরিবেশন করেন অজিত দাশ, রতন হাওলাদার, অতুল দস্তিদার, অপূর্ব কান্তি চৌধুরী, দীপক দে, অশোক দাশ, বাবুল পাল, রাখি রঞ্জন রায়, অরূপ পুরকায়স্থ ও ঝন্টু দাশ।।
অন্তরা দাস অন্তির কোরিওগ্রাফিতে গ্রুপ নৃত্য পরিবেশন করেন চিনু মৃধা, সুস্মিতা চৌধুরী, নীলিমা রায়, রাজশ্রী শর্মা, সঙ্গীতা পাল, চন্দনা বানার্জি, অপর্না ঘোষ, অনন্যা বহ্নি, বেবী আচার্য্য, চম্পা পুরকায়স্থ, রূপাঞ্জলী চৌধুরী, ইরা ও সীমা সূত্রধর। অনুষ্ঠান পরিচালনা করেন সাংস্কৃতিক কো অর্ডিনেটর সৌরভ চৌধুরী।
দোলযাত্রা একটি হিন্দু বৈষ্ণব উৎসব। হোলি ও দোলযাত্রা নাম দুই হলেও উৎসবের চরিত্র এক। এই উৎসবের অপর নাম বসন্ত উৎসব। ফাল্গুন মাসের পূর্ণিমা তিথিতে দোলযাত্রা অনুষ্ঠিত হয়। বৈষ্ণব বিশ্বাস অনুযায়ী, ফাল্গুনী পূর্ণিমা বা দোলপূর্ণিমার দিন বৃন্দাবনে শ্রীকৃষ্ণ আবির ও গুলাল নিয়ে রাধিকা ও অন্যান্য গোপীদের সঙ্গে রং খেলায় মেতেছিলেন।
সেই ঘটনা থেকেই দোল খেলার উৎপত্তি। পণ্ডিতদের মতে, রাধাকৃষ্ণের দোলনায় দোলা বা দোলায় গমন করা থেকেই ‘দোল’ কথাটির উৎপত্তি। বাঙালির দোল বৈষ্ণব ধর্মাশ্রিত একটি উৎসব হলেও রবীন্দ্রনাথ দোলযাত্রার ধর্মীয় অংশকে বাদ দিয়ে তার সাংস্কৃতিক দিকটিকে নিয়ে দোলযাত্রাকে ‘বসন্ত উৎসব’-এ রূপান্তরিত করেন।
খানিকটা সেই সূত্র ধরেই দোল প্রীতির উৎসব, প্রেমের উৎসব। আর মূলত সনাতন ধর্মাবলম্বীদের উৎসব হলেও আবহমানকাল ধরেই বাংলার সব ধর্ম-বর্ণের মানুষকেই রাঙ্গিয়ে দিয়ে যায় এ দোল উৎসব।
অনুষ্ঠান শেষে কেক কেটে শিব মন্দির টেম্পল অব জয়ের প্রতিষ্ঠাতা বিশিষ্ট চিকিৎসক ও দার্শনিক ড. দেবাশীষ মৃধা ও চিনু মৃধার একমাত্র সন্তান অমিতা মৃধার জন্মদিন উদযাপন করা হয়েছে। এসময় অমিতার সুস্বাস্থ্য, দীর্ঘজীবন কামনা করা হয়।