মাধবপুর (হবিগঞ্জ) ১৪ এপ্রিল : উপজেলার বিভিন্ন স্থানে ডায়রিয়া ও পেটের পীড়ার প্রকোপ দেখা দিয়েছে। প্রতিদিনই ডায়রিয়া আক্রান্ত রোগী চিকিৎসার জন্য উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে আসছেন।
স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স সূত্র জানিয়েছে, প্রায় প্রতিদিন ১৪/১৫ জন রোগী এখানে ভর্তি হচ্ছেন। আক্রান্তদের বেশীরভাগই নারী ও শিশু। সংস্লিষ্ট সূত্রমতে গত ৪ দিনে শতাধিক ডায়রিয়া রোগী ভর্তির তথ্য নিশ্চিত করেছে । তবে ডায়রিয়া আক্রান্ত হয়ে কারো মৃত্যু হয়নি।
উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডাঃ এএইচএম ইশতিয়াক মামুন জানান,ঈদে বেশী খাওয়া দাওয়া ও হঠাৎ প্রচন্ড গরম পড়ার কারনেই ডায়রিয়া কিংবা পেটের পীড়ায় প্রাদূর্ভাব দেখা দিয়েছে । তার মতে খাওয়া দাওয়ার ব্যাপারে সচেতনতা, পরিস্কার পরিচ্ছন্নতার অভ্যাস গড়ে তোলা এবং স্ট্রিট ফুড বর্জন করার মাধ্যমেই ডায়রিয়ার কবল থেকে রক্ষা পাওয়া সম্ভব।
রোবরার দুপুরে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের পুরুষ ও মহিলা ওয়ার্ডে বেশ কিছু ডায়রিয়া রোগী দেখা গেছে। কর্তব্যরত একজন নার্স জানান, ১৬জন রোগী ভর্তি আছে। উপজেলার প্রতিটি পাইভেট হাসপাতালে ডায়রিয়া আক্রান্ত রোগী ভর্তী আছে। এছাড়া কয়েক দিন ধরে হাসপাতালের আউট ডুরে অসংখ্য ডায়রিয়া আক্রান্ত রোগীকে চিকিৎসা দেয়া হচ্ছে।
ডায়রিয়া আক্রান্ত এক শিশুর মা বলেন, আজ সকালে এখানে নিয়ে আসার পর তাকে স্যালাইন ও প্রয়োজনীয় অন্যান্য সেবা দেওয়ায় অবস্থার উন্নতি হয়েছে। এখন বাড়ি চলে যাচ্ছেন। ডায়রিয়া আক্রান্ত এক রোগির স্বজন নাম প্রকাশ না করার শর্তে জানান, বাইরে থেকে স্যালাইল কিনে এনে পুশ করতে হচ্ছে। হাসপাতাল থেকে তেমন ওষুধ দেয়া হচ্ছে না। স্বাস্থ্য কর্মকর্তা বলেন রোগীকে সুস্থকরে তুলতে প্রয়োজনীয় চিকিৎসা ও ওষুধ সরবরাহ করা হচ্ছে।
স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স সূত্র জানিয়েছে, প্রায় প্রতিদিন ১৪/১৫ জন রোগী এখানে ভর্তি হচ্ছেন। আক্রান্তদের বেশীরভাগই নারী ও শিশু। সংস্লিষ্ট সূত্রমতে গত ৪ দিনে শতাধিক ডায়রিয়া রোগী ভর্তির তথ্য নিশ্চিত করেছে । তবে ডায়রিয়া আক্রান্ত হয়ে কারো মৃত্যু হয়নি।
উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডাঃ এএইচএম ইশতিয়াক মামুন জানান,ঈদে বেশী খাওয়া দাওয়া ও হঠাৎ প্রচন্ড গরম পড়ার কারনেই ডায়রিয়া কিংবা পেটের পীড়ায় প্রাদূর্ভাব দেখা দিয়েছে । তার মতে খাওয়া দাওয়ার ব্যাপারে সচেতনতা, পরিস্কার পরিচ্ছন্নতার অভ্যাস গড়ে তোলা এবং স্ট্রিট ফুড বর্জন করার মাধ্যমেই ডায়রিয়ার কবল থেকে রক্ষা পাওয়া সম্ভব।
রোবরার দুপুরে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের পুরুষ ও মহিলা ওয়ার্ডে বেশ কিছু ডায়রিয়া রোগী দেখা গেছে। কর্তব্যরত একজন নার্স জানান, ১৬জন রোগী ভর্তি আছে। উপজেলার প্রতিটি পাইভেট হাসপাতালে ডায়রিয়া আক্রান্ত রোগী ভর্তী আছে। এছাড়া কয়েক দিন ধরে হাসপাতালের আউট ডুরে অসংখ্য ডায়রিয়া আক্রান্ত রোগীকে চিকিৎসা দেয়া হচ্ছে।
ডায়রিয়া আক্রান্ত এক শিশুর মা বলেন, আজ সকালে এখানে নিয়ে আসার পর তাকে স্যালাইন ও প্রয়োজনীয় অন্যান্য সেবা দেওয়ায় অবস্থার উন্নতি হয়েছে। এখন বাড়ি চলে যাচ্ছেন। ডায়রিয়া আক্রান্ত এক রোগির স্বজন নাম প্রকাশ না করার শর্তে জানান, বাইরে থেকে স্যালাইল কিনে এনে পুশ করতে হচ্ছে। হাসপাতাল থেকে তেমন ওষুধ দেয়া হচ্ছে না। স্বাস্থ্য কর্মকর্তা বলেন রোগীকে সুস্থকরে তুলতে প্রয়োজনীয় চিকিৎসা ও ওষুধ সরবরাহ করা হচ্ছে।