হ্যামট্রাম্যাক, ২২ এপ্রিল : প্রবীণ সাংবাদিক, ইমিগ্রেশন কনসালট্যান্ট মোহাম্মদ আব্দুর রহমান আর নেই। তিনি গত শনিবার সন্ধ্যা ৭টা ২০ মিনিটে হ্যামট্রাম্যাক শহরের ট্রয়ব্রিজ রোডস্থ নিজ বাসভবনে ইন্তেকাল করেছেন (ইন্নালিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন)। এ সময় তাঁর বয়স হয়েছিল ৭২ বছর। মৃত্যুকালে তিনি স্ত্রী, দুই মেয়েসহ অসংখ্য আত্মীয় স্বজন ও গুনগ্রাহী রেখে গেছেন। তিনি দীর্ঘদিন ধরে নানা শারিরীক জটিলতায় ভুগছিলেন। গতকাল রোববার বাদ জোহর মসজিদ নুরে মরহুমের নামাজে জানাজা অনুষ্ঠিত হয়। পরে তাকে দাফন করা হয়।
মোহাম্মদ আব্দুর রহমানকে আজকের প্রজন্ম সেভাবে চিনবে না। সত্তর ও আশি দশকে তিনি ছিলেন অধুনালুপ্ত দৈনিক বাংলার হবিগঞ্জ জেলা প্রতিনিধি। সে সময় সাড়া জাগানো রিপোর্ট করতেন। লিখছেন অসংখ্য সুন্দর সুন্দর ফিচার। ৮০ এর দশকে তিনি হবিগঞ্জ জেলা ছাত্র ইউনিয়নের সভাপতি ছিলেন। তিনি কিছুদিন একটি ব্যাংকে কাজ করেছেন। পরে বন কর্মকর্তা হিসেবে চট্টগ্রাম অঞ্চলে দীর্ঘদিন চাকরি করেছেন। বর্ণাঢ্য জীবনের অধিকারি মোহাম্মদ আব্দুর রহমান ছোট বেলা থেকেই বেশ মেধাবী ছিলেন। মরহুম আব্দুর রহমান এর গ্রামের বাড়ি হবিগঞ্জ সদর উপজেলার জালালাবাদ গ্রামে। তিনি হবিগঞ্জ শহরের গার্নিংপার্ক এলাকার বাসিন্দা ছিলেন। ১৯৯৬ সালে তিনি ওপি ওয়ান পেয়ে সপরিবারে আমেরিকা আসেন। প্রথমে নিউইয়র্ক ও পরে স্থায়ীভাবে মিশিগান রাজ্যের হ্যামট্রাম্যাক শহরে বসবাস করছিলেন। তিনি ছিলেন সজ্জন ও পরোপকারি। খুব সাদাসিধে জীবন-যাপন করতেন তিনি। ছিলেন একজন সৎ ও নির্লোভ ব্যক্তি। একজন দক্ষ ইমিগ্রেশন কনসালট্যান্ট হিসেব মিশিগানে তাঁর যথেষ্ট সুনাম রয়েছে। মোহাম্মদ আব্দুর রহমান এর মৃত্যুতে মিশিগানে বসবাসরাত প্রবাসীদের মাঝে শোকের ছায়া নেমে এসেছে।
সুপ্রভাত মিশিগান সম্পাদকের শোক
প্রবীণ সাংবাদিক মোহাম্মদ আব্দুর রহমান এর মৃত্যুতে গভীর শোক প্রকাশ করেছেন সুপ্রভাত মিশিগান সম্পাদক চিন্ময় আচার্য্য। এক বিবৃতিতে তিনি বলেন, তাঁর মৃত্যুর মধ্য দিয়ে আমি যেনো আমার ভাই, সুহৃদ ও একজন আপন মানুষকে হারালাম। তিনি ছিলেন আমাদের পরিবারের একজন অভিভাবক। আজ আমরা আমাদের একজন অভিবাবককে হারালাম। আমি খুবই শোকাহত। যুক্তরাষ্ট্রে আসার পর তিনি আমাদের যে কোনো প্রয়োজনে পাশে দাঁড়িয়েছেন। তিনি ছিলেন বহুগুণের অধিকারী একজন স্বজ্জন ব্যক্তি। বিবৃতিতি তিনি মরহুমের বিদেহী আত্মার শান্তি কামনা করে শোক সন্তপ্ত পরিবারের প্রতি সমবেদনা জানিয়েছেন।
মোহাম্মদ আব্দুর রহমানকে আজকের প্রজন্ম সেভাবে চিনবে না। সত্তর ও আশি দশকে তিনি ছিলেন অধুনালুপ্ত দৈনিক বাংলার হবিগঞ্জ জেলা প্রতিনিধি। সে সময় সাড়া জাগানো রিপোর্ট করতেন। লিখছেন অসংখ্য সুন্দর সুন্দর ফিচার। ৮০ এর দশকে তিনি হবিগঞ্জ জেলা ছাত্র ইউনিয়নের সভাপতি ছিলেন। তিনি কিছুদিন একটি ব্যাংকে কাজ করেছেন। পরে বন কর্মকর্তা হিসেবে চট্টগ্রাম অঞ্চলে দীর্ঘদিন চাকরি করেছেন। বর্ণাঢ্য জীবনের অধিকারি মোহাম্মদ আব্দুর রহমান ছোট বেলা থেকেই বেশ মেধাবী ছিলেন। মরহুম আব্দুর রহমান এর গ্রামের বাড়ি হবিগঞ্জ সদর উপজেলার জালালাবাদ গ্রামে। তিনি হবিগঞ্জ শহরের গার্নিংপার্ক এলাকার বাসিন্দা ছিলেন। ১৯৯৬ সালে তিনি ওপি ওয়ান পেয়ে সপরিবারে আমেরিকা আসেন। প্রথমে নিউইয়র্ক ও পরে স্থায়ীভাবে মিশিগান রাজ্যের হ্যামট্রাম্যাক শহরে বসবাস করছিলেন। তিনি ছিলেন সজ্জন ও পরোপকারি। খুব সাদাসিধে জীবন-যাপন করতেন তিনি। ছিলেন একজন সৎ ও নির্লোভ ব্যক্তি। একজন দক্ষ ইমিগ্রেশন কনসালট্যান্ট হিসেব মিশিগানে তাঁর যথেষ্ট সুনাম রয়েছে। মোহাম্মদ আব্দুর রহমান এর মৃত্যুতে মিশিগানে বসবাসরাত প্রবাসীদের মাঝে শোকের ছায়া নেমে এসেছে।
সুপ্রভাত মিশিগান সম্পাদকের শোক
প্রবীণ সাংবাদিক মোহাম্মদ আব্দুর রহমান এর মৃত্যুতে গভীর শোক প্রকাশ করেছেন সুপ্রভাত মিশিগান সম্পাদক চিন্ময় আচার্য্য। এক বিবৃতিতে তিনি বলেন, তাঁর মৃত্যুর মধ্য দিয়ে আমি যেনো আমার ভাই, সুহৃদ ও একজন আপন মানুষকে হারালাম। তিনি ছিলেন আমাদের পরিবারের একজন অভিভাবক। আজ আমরা আমাদের একজন অভিবাবককে হারালাম। আমি খুবই শোকাহত। যুক্তরাষ্ট্রে আসার পর তিনি আমাদের যে কোনো প্রয়োজনে পাশে দাঁড়িয়েছেন। তিনি ছিলেন বহুগুণের অধিকারী একজন স্বজ্জন ব্যক্তি। বিবৃতিতি তিনি মরহুমের বিদেহী আত্মার শান্তি কামনা করে শোক সন্তপ্ত পরিবারের প্রতি সমবেদনা জানিয়েছেন।